Corona 2nd Wave: একজনের থেকে সংক্রমিত হতে পারে ৪০৬ জন! সতর্কবার্তা কেন্দ্রের

Last Updated:
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামলাতে মাস্কের ব্যবহার ও সামাজিক দূরত্ববিধি মেনে চলা ছাড়া কোনও উপায় নেই।
1/5
মাত্র একজন করোনা রোগীর থেকে এক মাসের মধ্যে সংক্রমিত হতে পারেন ৪০৬ জন। আর তাই করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামলাতে মাস্কের ব্যবহার ও সামাজিক দূরত্ববিধি মেনে চলা ছাড়া কোনও উপায় নেই।
মাত্র একজন করোনা রোগীর থেকে এক মাসের মধ্যে সংক্রমিত হতে পারেন ৪০৬ জন। আর তাই করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামলাতে মাস্কের ব্যবহার ও সামাজিক দূরত্ববিধি মেনে চলা ছাড়া কোনও উপায় নেই।
advertisement
2/5
কেন্দ্রের তরফে আরও একবার সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে চলার প্রয়োজনীয়তা বোঝানো হল। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের যুগ্ম সচিব লভ আগওয়াল জানিয়েছেন, একজন করোনা রোগী বিধিনিষেধ মেনে না চললে দেশের বড় বিপদ হতে পারে।
কেন্দ্রের তরফে আরও একবার সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে চলার প্রয়োজনীয়তা বোঝানো হল। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের যুগ্ম সচিব লভ আগওয়াল জানিয়েছেন, একজন করোনা রোগী বিধিনিষেধ মেনে না চললে দেশের বড় বিপদ হতে পারে।
advertisement
3/5
তিনি এদিন বলেছেন, বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দেখা গিয়েছে, একদন করোনা আক্রান্ত রোগী সবরকম নিয়ম মেনে চললে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা কম। ৫০ শতাংশ শারীরিক দূরত্ব মেনে চললে একজন করোনা রোগীর থেকে ৪০৬-এর বদলে ১৫ জনের সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ৭৫ শতাংশ শারীরিক দূরত্ব মেনে চললে একই রোগীর থেকে ২.৫ জনের সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
তিনি এদিন বলেছেন, বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দেখা গিয়েছে, একদন করোনা আক্রান্ত রোগী সবরকম নিয়ম মেনে চললে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা কম। ৫০ শতাংশ শারীরিক দূরত্ব মেনে চললে একজন করোনা রোগীর থেকে ৪০৬-এর বদলে ১৫ জনের সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ৭৫ শতাংশ শারীরিক দূরত্ব মেনে চললে একই রোগীর থেকে ২.৫ জনের সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
advertisement
4/5
লভ আগরওয়াল এদিন জানিয়েছেন, একজন করোনা রোগীর থেকে ন্যুনতম ছয় ফিট দূরত্ব বজায় রাখলে এবং মাস্কের ব্যবহার করলে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।
লভ আগরওয়াল এদিন জানিয়েছেন, একজন করোনা রোগীর থেকে ন্যুনতম ছয় ফিট দূরত্ব বজায় রাখলে এবং মাস্কের ব্যবহার করলে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।
advertisement
5/5
করোনা আক্রান্ত রোগী এবং সুস্থ ব্যক্তি, দুজনেই সঠিক মাস্ক পরে থাকলে সংক্রমণের আশঙ্কা কমে দাঁড়ায় ১.৫ শতাংশ। অর্থাত্, মহামারীর কবল থেকে উদ্ধার পেতে হলে সামাজিক দূরত্ব বজায় ও মাস্কের ব্যবহার ছাড়া কোনও উপায় নেই বলে জানিয়েছে কেন্দ্র।
করোনা আক্রান্ত রোগী এবং সুস্থ ব্যক্তি, দুজনেই সঠিক মাস্ক পরে থাকলে সংক্রমণের আশঙ্কা কমে দাঁড়ায় ১.৫ শতাংশ। অর্থাত্, মহামারীর কবল থেকে উদ্ধার পেতে হলে সামাজিক দূরত্ব বজায় ও মাস্কের ব্যবহার ছাড়া কোনও উপায় নেই বলে জানিয়েছে কেন্দ্র।
advertisement
advertisement
advertisement