ভিক্ষার অর্থ মুখ‌্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে!‌ করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সামিল বৃদ্ধাও

Last Updated:
করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সরকারের পাশে দাঁড়াতে সর্বস্তরের মানুষ এগিয়ে এসেছেন। সামান্য সঞ্চয় থেকেও সাহায্য করেছেন অনেকে।
1/6
• ওড়িশায় এই ভিক্ষাপোজীবী ৭৫ বছরের মহিলা অনেকেরই আদর্শ হতে পারেন। সরোজিনী দাস, ওড়িশার রাজকণিকা ব্লকের একতালা গ্রামের বাসিন্দা। (‌ছবি :‌ প্রতীকি)‌
• ওড়িশায় এই ভিক্ষাপোজীবী ৭৫ বছরের মহিলা অনেকেরই আদর্শ হতে পারেন। সরোজিনী দাস, ওড়িশার রাজকণিকা ব্লকের একতালা গ্রামের বাসিন্দা। (‌ছবি :‌ প্রতীকি)‌
advertisement
2/6
• তিনিই স্থানীয় বিডিওর হাতে তুলে দিয়েছেন তাঁর সামান্য সঞ্চয় থেকে পাঁচ হাজার টাকা। মঙ্গলবার তিনি এই অর্থ দান করেছেন করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করার রসদ হিসাবে। (‌ছবি :‌ প্রতীকি)‌
• তিনিই স্থানীয় বিডিওর হাতে তুলে দিয়েছেন তাঁর সামান্য সঞ্চয় থেকে পাঁচ হাজার টাকা। মঙ্গলবার তিনি এই অর্থ দান করেছেন করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করার রসদ হিসাবে। (‌ছবি :‌ প্রতীকি)‌
advertisement
3/6
• বিডিও শুভ্রদর্শী যোশি জানিয়েছেন, এ এক উদাহরণ অনেকের জন্য। দান করার সময় বৃদ্ধা বলেছেন, তিনি খুবই দুঃখ পেয়েছেন এই কথা শুনে যে অনেক গরিব মানুষ এখন খেতে পাচ্ছেন না। (‌ছবি :‌ প্রতীকি)‌
• বিডিও শুভ্রদর্শী যোশি জানিয়েছেন, এ এক উদাহরণ অনেকের জন্য। দান করার সময় বৃদ্ধা বলেছেন, তিনি খুবই দুঃখ পেয়েছেন এই কথা শুনে যে অনেক গরিব মানুষ এখন খেতে পাচ্ছেন না। (‌ছবি :‌ প্রতীকি)‌
advertisement
4/6
• গত অক্টোবরে বার্ধক্য ভাতা আর জমানো সামান্য অর্থ থেকে এই বৃদ্ধায় পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে দান করেছিলেন ৫০ হাজার টাকা। (‌ছবি :‌ প্রতীকি)‌
• গত অক্টোবরে বার্ধক্য ভাতা আর জমানো সামান্য অর্থ থেকে এই বৃদ্ধায় পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে দান করেছিলেন ৫০ হাজার টাকা। (‌ছবি :‌ প্রতীকি)‌
advertisement
5/6
• করোনার সময়ে তিনি জানতে পেরেছিলেন যে সরকার সাধারণ গরিব মানুষের পাশে দাঁড়াতে ত্রাণ তহবিল গড়ে তুলেছে। সেই কারণেই ওড়িশা সরকারের তহবিলে তিনি দান করেছেন এই অর্থ। (‌ছবি :‌ প্রতীকি)‌
• করোনার সময়ে তিনি জানতে পেরেছিলেন যে সরকার সাধারণ গরিব মানুষের পাশে দাঁড়াতে ত্রাণ তহবিল গড়ে তুলেছে। সেই কারণেই ওড়িশা সরকারের তহবিলে তিনি দান করেছেন এই অর্থ। (‌ছবি :‌ প্রতীকি)‌
advertisement
6/6
• এই মহিলার নিজের কোনও বাড়ি নেই। স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে তিনি থাকেন। রোজকার খাওয়া জোটে ভিক্ষা করে। গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস কোয়ারেন্টিন সেন্টার হওয়ায় তিনি সেই ছাদটুকু ছেড়ে এখন অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন। (‌ছবি :‌ প্রতীকি)‌
• এই মহিলার নিজের কোনও বাড়ি নেই। স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে তিনি থাকেন। রোজকার খাওয়া জোটে ভিক্ষা করে। গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস কোয়ারেন্টিন সেন্টার হওয়ায় তিনি সেই ছাদটুকু ছেড়ে এখন অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন। (‌ছবি :‌ প্রতীকি)‌
advertisement
advertisement
advertisement