রাফাল, F 35 এর দরকার নেই! ১,১২,০০০ কোটি টাকার এই সিস্টেমের দাবি করল সেনা, মিলল ৩৬,০০০ কোটি? এবার ‘শত্রুরা’ ড্রোন নিয়ে হামলা করলেই...
- Published by:Ankita Tripathi
- news18 bangla
Last Updated:
1,12,000Cr QRSAM defence system: চীন এবং পাকিস্তানও তাদের সামরিক প্রস্তুতি শক্তিশালী করেছে। এমন পরিস্থিতিতে ভারতকে একটি অজেয় দুর্গে পরিণত করতে QRSAM-এর মতো সিস্টেমের প্রয়োজন।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
এই কারণেই প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক ঝটকায় ৩৬ হাজার কোটি টাকার খরচে এর ছয়টি রেজিমেন্ট প্রস্তুত করার অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু, বিশেষ বিষয় হল যে দেশের বিশাল এলাকা বিবেচনা করে এই ছয়টি রেজিমেন্ট যথেষ্ট নয়। ভারতীয় সেনাবাহিনী এমন ১১টি রেজিমেন্টের দাবি করেছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র তিনটি রেজিমেন্টই পাওয়া যাচ্ছে। একটি রেজিমেন্টের দাম প্রায় ছয় হাজার কোটি টাকা।
advertisement
যদি ভারতীয় সেনাবাহিনী দাবির অনুযায়ী ১১টি রেজিমেন্ট পায় তাহলে এতে প্রায় ৬৬ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে। এখন এয়ারফোর্সের দাবি আলাদা। যদি এয়ার ফোর্স এবং স্থল বাহিনী উভয়কেই তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী (দুই বাহিনীকে ১১-১১) এই ডিফেন্স সিস্টেম দেওয়া হয় তাহলে ভারত নিশ্চিতভাবে একটি অজেয় দুর্গে পরিণত হবে। তবে এই ১১-১১ রেজিমেন্টের জন্য প্রায় ১,১২,০০০ কোটি টাকা খরচ হবে।
advertisement
এই QRSAM কে DRDO তৈরি করেছে। এটি ফাইটার জেট, হেলিকপ্টার এবং ড্রোনকে ৩০ কিমি রেঞ্জের মধ্যে ইন্টারসেপ্ট করে ধ্বংস করতে পারে। অন্যদিকে এস-৪০০ এর রেঞ্জ ৪০০ কিমি এবং দেশীয়ভাবে প্রস্তুত আকাশ সিস্টেমের রেঞ্জ ১০০ থেকে ২০০ কিমি। এইভাবে QRSAM এর মোতায়েনের মাধ্যমে দেশের সীমান্তে বহু স্তরের সুরক্ষা পাওয়া যাবে।
advertisement
অপারেশন সিঁদুরের সময় এই সিস্টেমের অভাব অনুভূত হয়েছিল। পাকিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটি ভারত ধ্বংস করার পর শত শত ড্রোনের বৃষ্টি শুরু করেছিল পাক সেনা। চীন এবং তুরস্কের জন্য ড্রোন দিয়ে ভারতের সীমান্ত ভেদ করার চেষ্টা করেছিল পাকিস্তান। কিন্তু ভারতের আকাশ ডিফেন্স সিস্টেম এই হামলাগুলিকে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ করে দিয়েছিল।
advertisement
ভারত সরকার যদি সেনাবাহিনীকে এই QRSAM এর ১১টি রেজিমেন্ট প্রদান করে তাহলে দেশের সীমান্তে শত্রুর ড্রোন এবং ফাইটার জেটের প্রবেশ প্রায় নিষিদ্ধ হয়ে যাবে। এমত অবস্থায় ভারত সরকার যদি সেনাবাহিনীকে এই QRSAM এর ১১টি রেজিমেন্ট প্রদান করে তাহলে দেশের সীমান্তে শত্রুর ড্রোন এবং ফাইটার জেটের প্রবেশ প্রায় নিষিদ্ধ হয়ে যাবে।