আমেরিকা, রাশিয়ার অস্ত্র আর লাগবে না! ভারতের হাতে এখন বিষধর 'নাগ'! একবার ছুটলেই শত্রু শেষ!  

Last Updated:
Missile Nag: মহাভারতের নাগ এবার বাস্তব! শত্রু ধ্বংসে সেনার হাতে দেশীয় প্রযুক্তি! DRDO-র ‘নাগ’ এবার সেনার হাতে, একবার ছুটলে শুধু ধ্বংস অনিবার্য। জানুন 'নাগ'-এর ক্ষমতা!
1/8
মহাভারতের নাগ যেমন নিঃশব্দে বিষ ছড়িয়ে ধ্বংস করত শত্রুকে, তেমনই আজকের ভারতের হাতে এসেছে সেই আধুনিক ‘নাগ’! একটি এমন অস্ত্র, যা শত্রুকে মুহূর্তে গুঁড়িয়ে দিতে পারে।
মহাভারতের নাগ যেমন নিঃশব্দে বিষ ছড়িয়ে ধ্বংস করত শত্রুকে, তেমনই আজকের ভারতের হাতে এসেছে সেই আধুনিক ‘নাগ’! একটি এমন অস্ত্র, যা শত্রুকে মুহূর্তে গুঁড়িয়ে দিতে পারে।
advertisement
2/8
এবার আর আমেরিকা, রাশিয়া কিংবা ইজরায়েলের দিকে চেয়ে থাকতে হবে না। ভারত নিজেই বানিয়েছে এমন এক অস্ত্র, যা একবার লক্ষ্য ঠিক করলে—শত্রু জল চাইবার সুযোগটুকুও পাবে না।
এবার আর আমেরিকা, রাশিয়া কিংবা ইজরায়েলের দিকে চেয়ে থাকতে হবে না। ভারত নিজেই বানিয়েছে এমন এক অস্ত্র, যা একবার লক্ষ্য ঠিক করলে—শত্রু জল চাইবার সুযোগটুকুও পাবে না।
advertisement
3/8
ভারতের প্রতিরক্ষা শক্তি আরও একধাপ এগোল। রাজস্থানের পোখরানে সফল পরীক্ষার পর ভারতীয় সেনার হাতে যুক্ত হল দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি অত্যাধুনিক অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল (ATGM) 'নাগ'।
ভারতের প্রতিরক্ষা শক্তি আরও একধাপ এগোল। রাজস্থানের পোখরানে সফল পরীক্ষার পর ভারতীয় সেনার হাতে যুক্ত হল দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি অত্যাধুনিক অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল (ATGM) 'নাগ'।
advertisement
4/8
এটি এমন এক ক্ষেপণাস্ত্র যা একবার ছুটলে থামে না, যতক্ষণ না শত্রু ট্যাঙ্ককে ধ্বংস করে দেয়। এর ক্ষমতা এতটাই বিধ্বংসী যে একে বলা হচ্ছে — “যদি নাগ কামড়ায়, শত্রু জল চাওয়ারও সুযোগ পায় না!”
এটি এমন এক ক্ষেপণাস্ত্র যা একবার ছুটলে থামে না, যতক্ষণ না শত্রু ট্যাঙ্ককে ধ্বংস করে দেয়। এর ক্ষমতা এতটাই বিধ্বংসী যে একে বলা হচ্ছে — “যদি নাগ কামড়ায়, শত্রু জল চাওয়ারও সুযোগ পায় না!” এই মিসাইলকে ঘিরে অনেকে মনে করছেন মহাভারতের নাগের কথাও, যার বিষে নিঃশব্দে সব শেষ হয়ে যেত।
advertisement
5/8
🔥 কী এমন বিশেষ ‘নাগ’-এ?পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি — DRDO (Defence Research and Development Organisation)-র তৈরি। ‘ফায়ার অ্যান্ড ফরগেট’ প্রযুক্তি — মানে একবার ছোঁড়া হলে আর নির্দেশনার দরকার পড়ে ... থার্মাল ইমেজিং সেন্সর – শত্রুর ট্যাঙ্কের উপরের অংশে (সবচেয়ে দুর্বল জায়গায়) আঘাত হানে। শত্রুর ইলেকট্রনিক জ্যামিং প্রক্রিয়ায় কোনও প্রভাব পড়ে না। দিন-রাত, সব সময়েই কাজ করতে সক্ষম। 
🔥 কী এমন বিশেষ ‘নাগ’-এ? পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি — DRDO (Defence Research and Development Organisation)-র তৈরি। ‘ফায়ার অ্যান্ড ফরগেট’ প্রযুক্তি — মানে একবার ছোঁড়া হলে আর নির্দেশনার দরকার পড়ে ... থার্মাল ইমেজিং সেন্সর – শত্রুর ট্যাঙ্কের উপরের অংশে (সবচেয়ে দুর্বল জায়গায়) আঘাত হানে। শত্রুর ইলেকট্রনিক জ্যামিং প্রক্রিয়ায় কোনও প্রভাব পড়ে না। দিন-রাত, সব সময়েই কাজ করতে সক্ষম।
advertisement
6/8
⚙️ ‘নাগ’-এর বিপজ্জনক প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্যরেঞ্জ: ৪ থেকে ৭ কিলোমিটার ওয়ারহেড: ট্যান্ডেম হাই-এক্সপ্লোসিভ — Explosive Reactive Armour (ERA) ভেদ করতে সক্ষম লঞ্চ প্ল্যাটফর্ম: ট্র্যাকড যান NAMICA (Nag Missile Carrier) থেকে ছোঁড়া হয় দিবা-রাত্রি উভয় সময়েই টার্গেট ধরতে পারে
⚙️ ‘নাগ’-এর বিপজ্জনক প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য রেঞ্জ: ৪ থেকে ৭ কিলোমিটার ওয়ারহেড: ট্যান্ডেম হাই-এক্সপ্লোসিভ — Explosive Reactive Armour (ERA) ভেদ করতে সক্ষম লঞ্চ প্ল্যাটফর্ম: ট্র্যাকড যান NAMICA (Nag Missile Carrier) থেকে ছোঁড়া হয় দিবা-রাত্রি উভয় সময়েই টার্গেট ধরতে পারে।
advertisement
7/8
বিদেশি অস্ত্রের উপর নির্ভরতা কমবে। এখন পর্যন্ত রাশিয়া, আমেরিকা ও ইজরায়েল থেকে অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল আমদানি করত ভারত।সীমান্তে মোতায়েন সেনাদের শক্তি বহুগুণ বাড়বে। বিশেষ করে পাকিস্তান ও চিনের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ এলাকাগুলিতে এই মিসাইল নির্ণায়ক ভূমিকা নিতে পারে। Bharat Dynamics Limited (BDL) ইতিমধ্যে এর উৎপাদন শুরু করেছে। সেনাবাহিনী প্রথম ব্যাচের ডেলিভারি অনুমোদন করেছে।
বিদেশি অস্ত্রের উপর নির্ভরতা কমবে। এখন পর্যন্ত রাশিয়া, আমেরিকা ও ইজরায়েল থেকে অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল আমদানি করত ভারত। সীমান্তে মোতায়েন সেনাদের শক্তি বহুগুণ বাড়বে। বিশেষ করে পাকিস্তান ও চিনের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ এলাকাগুলিতে এই মিসাইল নির্ণায়ক ভূমিকা নিতে পারে। Bharat Dynamics Limited (BDL) ইতিমধ্যে এর উৎপাদন শুরু করেছে। সেনাবাহিনী প্রথম ব্যাচের ডেলিভারি অনুমোদন করেছে।
advertisement
8/8
এই মিসাইলের নামই যেন এক প্রতীক। মহাভারতে ‘নাগ’ মানেই ছিল নিঃশব্দে মৃত্যু। এই আধুনিক ‘নাগ’ও ঠিক তেমনই — চোখ বন্ধ করে শত্রুকে খুঁজে নিয়ে একেবারে ধ্বংস করে দেয়, কোনও দ্বিতীয় সুযোগ দেয় না।আর তাই প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ‘নাগ’ শুধু মিসাইল নয়, ভারতের আত্মনির্ভরতার এক স্পষ্ট বার্তা।
এই মিসাইলের নামই যেন এক প্রতীক। মহাভারতে ‘নাগ’ মানেই ছিল নিঃশব্দে মৃত্যু। এই আধুনিক ‘নাগ’ও ঠিক তেমনই — চোখ বন্ধ করে শত্রুকে খুঁজে নিয়ে একেবারে ধ্বংস করে দেয়, কোনও দ্বিতীয় সুযোগ দেয় না। আর তাই প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ‘নাগ’ শুধু মিসাইল নয়, ভারতের আত্মনির্ভরতার এক স্পষ্ট বার্তা।
advertisement
advertisement
advertisement