Nalanda News: নালন্দা যেন মৃত্যুপুরী! কিছুক্ষণের ঝড়, তাতেই মৃত্যুমিছিল! বিহারে মর্মান্তিক মৃত্যু ৫৮ জনের, শুধু নালন্দাতেই ২৩

Last Updated:
Nalanda News: নালন্দা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শশাঙ্ক শুভঙ্কর ওই জেলায় মৃত্যুর সংখ্যা, সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
1/9
বৃহস্পতিবার বিহারের বিভিন্ন জেলায় প্রবল ঝড়, ভারী বৃষ্টিপাত এবং বজ্রপাতে অন্তত ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর শুধুমাত্র নালন্দা জেলাতেই মৃত্যু হয়েছে ২৩ জনের। বিহারে মৃত্যুর মধ্যে ৩৫ জন গাছ বা দেওয়াল ধসে মারা গিয়েছেন। আর ২৩ জন বজ্রপাতে প্রাণ হারিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার বিহারের বিভিন্ন জেলায় প্রবল ঝড়, ভারী বৃষ্টিপাত এবং বজ্রপাতে অন্তত ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর শুধুমাত্র নালন্দা জেলাতেই মৃত্যু হয়েছে ২৩ জনের। বিহারে মৃত্যুর মধ্যে ৩৫ জন গাছ বা দেওয়াল ধসে মারা গিয়েছেন। আর ২৩ জন বজ্রপাতে প্রাণ হারিয়েছেন।
advertisement
2/9
নালন্দা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শশাঙ্ক শুভঙ্কর ওই জেলায় মৃত্যুর সংখ্যা, সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। শুক্রবার তিনি জানান, ২২ জন গাছ পড়ে বা দেওয়াল ধসে মারা গিয়েছেন এবং একজন বজ্রপাতে মারা গিয়েছেন। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আরও বলেন, "বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের নির্দেশ অনুযায়ী, সমস্ত ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে ৪ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই ইতিমধ্যে ক্ষতিপূরণ পেয়েছেন এবং বাকিদের শুক্রবার বিকেলের মধ্যে তা প্রদান করা হবে।"
নালন্দা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শশাঙ্ক শুভঙ্কর ওই জেলায় মৃত্যুর সংখ্যা, সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। শুক্রবার তিনি জানান, ২২ জন গাছ পড়ে বা দেওয়াল ধসে মারা গিয়েছেন এবং একজন বজ্রপাতে মারা গিয়েছেন। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আরও বলেন, "বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের নির্দেশ অনুযায়ী, সমস্ত ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে ৪ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই ইতিমধ্যে ক্ষতিপূরণ পেয়েছেন এবং বাকিদের শুক্রবার বিকেলের মধ্যে তা প্রদান করা হবে।"
advertisement
3/9
তিন থেকে চারজন আহত ব্যক্তি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। হঠাৎ আসা ঝড়ে নালন্দায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চলে। যেখানে বেশ কয়েকটি এলাকায় বাড়িঘর এবং ফসলের মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হবে। পাঁচটি গবাদি পশুর মৃত্যুও ঘটেছে।
তিন থেকে চারজন আহত ব্যক্তি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। হঠাৎ আসা ঝড়ে নালন্দায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চলে। যেখানে বেশ কয়েকটি এলাকায় বাড়িঘর এবং ফসলের মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হবে। পাঁচটি গবাদি পশুর মৃত্যুও ঘটেছে।
advertisement
4/9
নালন্দায় বিভিন্ন বড় ভবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে খবর, ১৮ কিমির বেশি বিদ্যুৎ লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ৩০০-এর বেশি বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে গেছে এবং বেশ কয়েকটি ট্রান্সফর্মার ধ্বংস হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগের ৪২টি দল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে। সন্ধ্যার মধ্যে রাস্তা থেকে পড়ে গাছ সরিয়ে দেওয়া যাবে বলেও আশা করছে প্রশাসন।
নালন্দায় বিভিন্ন বড় ভবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে খবর, ১৮ কিমির বেশি বিদ্যুৎ লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ৩০০-এর বেশি বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে গেছে এবং বেশ কয়েকটি ট্রান্সফর্মার ধ্বংস হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগের ৪২টি দল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে। সন্ধ্যার মধ্যে রাস্তা থেকে পড়ে গাছ সরিয়ে দেওয়া যাবে বলেও আশা করছে প্রশাসন।
advertisement
5/9
নালন্দার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আরও স্পষ্ট করে বলেছেন, ক্ষতিপূরণ শুধুমাত্র আবাসিক এবং ব্যক্তিগত ক্ষতির জন্যই দেওয়া হয়, বাণিজ্যিক ক্ষতির জন্য নয়। প্রশাসন যুদ্ধকালীন ভিত্তিতে কাজ করছে, যাতে সকলে সাহায্য পান। নালন্দার ছাড়াও ঝড়ে ভোজপুরে পাঁচজন, গয়ায় তিনজন এবং গোপালগঞ্জ, আরওয়াল, জেহানাবাদ, পটনা এবং মুজাফফরপুর জেলায় একজন করে গাছ বা দেওয়াল ধসে মারা গিয়েছেন।
নালন্দার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আরও স্পষ্ট করে বলেছেন, ক্ষতিপূরণ শুধুমাত্র আবাসিক এবং ব্যক্তিগত ক্ষতির জন্যই দেওয়া হয়, বাণিজ্যিক ক্ষতির জন্য নয়। প্রশাসন যুদ্ধকালীন ভিত্তিতে কাজ করছে, যাতে সকলে সাহায্য পান। নালন্দার ছাড়াও ঝড়ে ভোজপুরে পাঁচজন, গয়ায় তিনজন এবং গোপালগঞ্জ, আরওয়াল, জেহানাবাদ, পটনা এবং মুজাফফরপুর জেলায় একজন করে গাছ বা দেওয়াল ধসে মারা গিয়েছেন।
advertisement
6/9
এদিকে, উত্তর প্রদেশে, গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টি ও বজ্রপাতে অন্তত ২২ জন মারা গিয়েছেন। ত্রাণ কমিশনারের অফিস জানিয়েছে, সে রাজ্যে ১৩ জন বজ্রপাতে মারা গিয়েছেন। অন্যরা প্রবল ঝড়ে দেওয়াল বা ছাদ ধসে পড়ায় মারা গিয়েছেন।
এদিকে, উত্তর প্রদেশে, গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টি ও বজ্রপাতে অন্তত ২২ জন মারা গিয়েছেন। ত্রাণ কমিশনারের অফিস জানিয়েছে, সে রাজ্যে ১৩ জন বজ্রপাতে মারা গিয়েছেন। অন্যরা প্রবল ঝড়ে দেওয়াল বা ছাদ ধসে পড়ায় মারা গিয়েছেন।
advertisement
7/9
সরকারি সূত্রে খবর, উত্তরপ্রদেশের ৩৬টি জেলার মধ্যে ১১টি জেলায় বৃষ্টির কারণে প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে রয়েছে কানপুর দেহাত, ফতেহপুর, ফিরোজাবাদ, কন্নৌজ, সান্ত কবীর নগর, সীতাপুর, সিদ্ধার্থনগর, আজমগড়, আমেঠি, বারাবাঙ্কি এবং বালিয়া।
সরকারি সূত্রে খবর, উত্তরপ্রদেশের ৩৬টি জেলার মধ্যে ১১টি জেলায় বৃষ্টির কারণে প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে রয়েছে কানপুর দেহাত, ফতেহপুর, ফিরোজাবাদ, কন্নৌজ, সান্ত কবীর নগর, সীতাপুর, সিদ্ধার্থনগর, আজমগড়, আমেঠি, বারাবাঙ্কি এবং বালিয়া।
advertisement
8/9
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মৃতদের পরিবারের জন্য ৪ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন। তিনি প্রশাসনকে সমস্ত ক্ষয়ক্ষতির পর্যালোচনা করে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন।
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মৃতদের পরিবারের জন্য ৪ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন। তিনি প্রশাসনকে সমস্ত ক্ষয়ক্ষতির পর্যালোচনা করে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন।
advertisement
9/9
তিনি সমস্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, এসডিএম এবং তহসিলদারদের অবিলম্বে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে একটি বিস্তারিত সমীক্ষা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্ট বিভাগে রিপোর্ট জমা দিতে হবে যাতে ক্ষতিপূরণ সরাসরি কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিতরণ করা যায়।
তিনি সমস্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, এসডিএম এবং তহসিলদারদের অবিলম্বে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে একটি বিস্তারিত সমীক্ষা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্ট বিভাগে রিপোর্ট জমা দিতে হবে যাতে ক্ষতিপূরণ সরাসরি কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিতরণ করা যায়।
advertisement
advertisement
advertisement