100 Days Work: এখন আরও বেশি টাকা, আরও বেশি দিন কাজ! ঠিক কোন কোন ক্ষেত্রে বদলাচ্ছে ১০০ দিনের কাজ প্রকল্পের নিয়ম?

Last Updated:
সূত্র জানাচ্ছে, গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে, গ্রামগুলিকে A, B এবং C শ্রেণীতে শ্রেণিবদ্ধ করা হবে, যাতে রাজ্যগুলি প্রতিটি পঞ্চায়েতের জন্য সবচেয়ে জরুরি উন্নয়ন প্রকল্পগুলিকে অগ্রাধিকারের নিরিখে চিহ্নিত করে
1/8
বিকশিত ভারত-রোজগার এবং অজীবিকা মিশন (গ্রামীণ): ভিবি-জি রাম জি (Guarantee for Rozgar and Ajeevika Mission (Gramin): VB—G RAM G)৷ MGNREGA অর্থাৎ, মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি অ্যাক্ট, সাধারণ মানুষের কাছে যা ১০০ দিনের কাজ বলে পরিচিত, বদলে যাচ্ছে তার নাম৷ এমনকি, শুধু নামই নয়, বদলাচ্ছে প্রকল্পের চরিত্রও৷ কী কী বদল আসছে নতুন প্রকল্পে? আসুন এক ঝলকে দেখে নিই৷
বিকশিত ভারত-রোজগার এবং অজীবিকা মিশন (গ্রামীণ): ভিবি-জি রাম জি (Guarantee for Rozgar and Ajeevika Mission (Gramin): VB—G RAM G)৷ MGNREGA অর্থাৎ, মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি অ্যাক্ট, সাধারণ মানুষের কাছে যা ১০০ দিনের কাজ বলে পরিচিত, বদলে যাচ্ছে তার নাম৷ এমনকি, শুধু নামই নয়, বদলাচ্ছে প্রকল্পের চরিত্রও৷ কী কী বদল আসছে নতুন প্রকল্পে? আসুন এক ঝলকে দেখে নিই৷
advertisement
2/8
 নতুন এই বিল কী? ২০ বছর পুরনো MGNREGA প্রকল্প৷ কেন্দ্রের দবি, এই প্রকল্পের চেয়ে আরও বহুগুণে ভাল হতে চলেছে নতুন প্রকল্প৷ ২০৪৭ এর বিকশিত ভারত লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে এই নতুন প্রকল্পের রূপরেখা স্থির করা হয়েছে৷
নতুন এই বিল কী? ২০ বছর পুরনো MGNREGA প্রকল্প৷ কেন্দ্রের দবি, এই প্রকল্পের চেয়ে আরও বহুগুণে ভাল হতে চলেছে নতুন প্রকল্প৷ ২০৪৭ এর বিকশিত ভারত লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে এই নতুন প্রকল্পের রূপরেখা স্থির করা হয়েছে৷
advertisement
3/8
এই নতুন প্রকল্পে  প্রতি অর্থবর্ষে আরও বেশি দিন, আরও বেশ টাকা রোজগার নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে৷ এতে ১০০দিনের কাজ প্রকল্পের বর্তমানে নথিভুক্ত ৪০ লক্ষ কর্মচারী উপকৃত হবেন বলে জানা গিয়েছে৷ ১০০ দিনের পরিবর্তে ১২৫ দিনের কাজের নিশ্চয়তা দিতে চলেছে কেন্দ্র সরকার৷
এই নতুন প্রকল্পে প্রতি অর্থবর্ষে আরও বেশি দিন, আরও বেশ টাকা রোজগার নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে৷ এতে ১০০দিনের কাজ প্রকল্পের বর্তমানে নথিভুক্ত ৪০ লক্ষ কর্মচারী উপকৃত হবেন বলে জানা গিয়েছে৷ ১০০ দিনের পরিবর্তে ১২৫ দিনের কাজের নিশ্চয়তা দিতে চলেছে কেন্দ্র সরকার৷
advertisement
4/8
মনরেগা প্রকল্পের অধীনে শ্রমিকদের বেতনের সম্পূর্ণ ভারই ছিল কেন্দ্রের উপর৷ লেবার কস্ট পুরোপুরি এবং টেরিয়াল কস্টে ৭৫ শতাংশ দায়িত্ব কেন্দ্রের ছিল৷ কিন্তু নতুন এই বিলে পেমেন্টের বোঝা রাজ্যগুলির ওপর চাপাতে চলেছে কেন্দ্র সরকার৷ নতুন বিল অনুযায়ী এই প্রকল্পের টাকার জোগানের ৪০ শতাংশ দিতে হবে রাজ্যকে৷ কেন্দ্র দেবে বাকি ৬০ শতাংশ৷
মনরেগা প্রকল্পের অধীনে শ্রমিকদের বেতনের সম্পূর্ণ ভারই ছিল কেন্দ্রের উপর৷ লেবার কস্ট পুরোপুরি এবং টেরিয়াল কস্টে ৭৫ শতাংশ দায়িত্ব কেন্দ্রের ছিল৷ কিন্তু নতুন এই বিলে পেমেন্টের বোঝা রাজ্যগুলির ওপর চাপাতে চলেছে কেন্দ্র সরকার৷ নতুন বিল অনুযায়ী এই প্রকল্পের টাকার জোগানের ৪০ শতাংশ দিতে হবে রাজ্যকে৷ কেন্দ্র দেবে বাকি ৬০ শতাংশ৷
advertisement
5/8
এই প্রকল্পের অধীনে কর্মসংস্থান সারা বছর ধরে পর্যায়ক্রমে নেওয়া যেতে পারে, একটানা নয়, যার অর্থ প্রায় ৬০ দিনের কাজ বিশেষভাবে কৃষি চক্রের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা যেতে পারে। এতে চাষের ব্যস্ত মরসুমে কর্মী ঘাটতির সমস্যা কমাবে৷  শ্রমিকদের কৃষি এবং সংশ্লিষ্ট কার্যকলাপে জড়িত হতে সাহায্য করবে, বিশেষ করে ব্যস্ত মরসুমে তারা নিজস্ব জমিতে প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারবে, বাড়তি রোজগারের জন্য অন্যত্র চলে যাবেনা৷
এই প্রকল্পের অধীনে কর্মসংস্থান সারা বছর ধরে পর্যায়ক্রমে নেওয়া যেতে পারে, একটানা নয়, যার অর্থ প্রায় ৬০ দিনের কাজ বিশেষভাবে কৃষি চক্রের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা যেতে পারে। এতে চাষের ব্যস্ত মরসুমে কর্মী ঘাটতির সমস্যা কমাবে৷ শ্রমিকদের কৃষি এবং সংশ্লিষ্ট কার্যকলাপে জড়িত হতে সাহায্য করবে, বিশেষ করে ব্যস্ত মরসুমে তারা নিজস্ব জমিতে প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারবে, বাড়তি রোজগারের জন্য অন্যত্র চলে যাবেনা৷
advertisement
6/8
শীর্ষ সরকারি সূত্রের মতে, নতুন আইনের একটি মূল বৈশিষ্ট্য হল বিকশিত গ্রাম পঞ্চায়েত পরিকল্পনার বিস্তারিত বিবরণ, যা '২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারত'-এর জাতীয় উন্নয়ন দৃষ্টিভঙ্গির সাথে গ্রামগুলিকে সম্পূর্ণরূপে একীভূত করার জন্য প্রস্তুত করা হবে।
শীর্ষ সরকারি সূত্রের মতে, নতুন আইনের একটি মূল বৈশিষ্ট্য হল বিকশিত গ্রাম পঞ্চায়েত পরিকল্পনার বাস্তবায়ন, যা '২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারত'-এর জাতীয় উন্নয়ন দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সাযুজ্য রেখে প্রস্তুত করা হবে।
advertisement
7/8
সূত্র জানায়, গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে, গ্রামগুলিকে A, B এবং C শ্রেণতে শ্রেণিবদ্ধ করা হবে, যা রাজ্যগুলিকে প্রতিটি পঞ্চায়েতের জন্য সবচেয়ে জরুরি উন্নয়ন অগ্রাধিকারগুলি চিহ্নিত করতে এবং কর্মসংস্থান প্রকল্পে ব্যাপক অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করতে সক্ষম করবে।
সূত্র জানাচ্ছে, গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে, গ্রামগুলিকে A, B এবং C শ্রেণীতে শ্রেণিবদ্ধ করা হবে, যাতে রাজ্যগুলি প্রতিটি পঞ্চায়েতের জন্য সবচেয়ে জরুরি উন্নয়ন প্রকল্পগুলিকে অগ্রাধিকারের নিরিখে চিহ্নিত করে এবং কর্মসংস্থান প্রকল্পে ব্যাপক অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করতে সক্ষম হয়।
advertisement
8/8
এই আইনের লক্ষ্য চারটি অগ্রাধিকারমূলক ক্ষেত্রের মাধ্যমে কর্মসংস্থান এবং টেকসই গ্রামীণ অবকাঠামো তৈরি করা:o জল সম্পর্কিত কাজের মাধ্যমে জল সুরক্ষা

o গ্রামের রাস্তা, সড়ক ইত্যাদি উন্নয়নমূলক কাজের মাধ্যমে মূল-গ্রামীণ পরিকাঠামোগত উন্নয়ন

০ জীবিকা-সম্পর্কিত পরিকাঠামোর উন্নয়ন

o চরম আবহাওয়ায় ঘটা কোনও ঘটনার জন্য বিশেষ কাজ
বিভিন্ন বিষয়ে ইচ্ছেমতো কাজ করানো নয়, এই আইনের লক্ষ্য চারটি অগ্রাধিকারমূলক ক্ষেত্রের মাধ্যমে কর্মসংস্থান এবং টেকসই গ্রামীণ অবকাঠামো তৈরি করা:o জল সম্পর্কিত কাজের মাধ্যমে জল সুরক্ষাo গ্রামের রাস্তা, সড়ক ইত্যাদি উন্নয়নমূলক কাজের মাধ্যমে মূল-গ্রামীণ পরিকাঠামোগত উন্নয়ন০ জীবিকা-সম্পর্কিত পরিকাঠামোর উন্নয়নo চরম আবহাওয়ায় ঘটা কোনও ঘটনার জন্য বিশেষ কাজ
advertisement
advertisement
advertisement