Meerut Murder Case: স্বামী-স্ত্রী যেমন করে ওরা সেই সবই করছিল! ড্রাইভারের গোপন জবানবন্দিতে মেরঠ মার্ডার কেসে নয়া মোড়, কালাজাদু-র কারণেই প্রাণ গেল নাকি বরের
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
Meerut Murder Case: গাড়িতে ঠিক কী কী করছিল সাহিল ও মুসকান জানলে শিউড়ে উঠবেন...
: মেরঠে সৌরভ রাজপুত হত্যা মামলায় মোচড়ে মোচড়ে নয়া ট্যুইস্ট। নানা পর্বে উঠে আসছে নানা তথ্য৷ নতুন ভিডিও সামনে এসছে যা সকলের হুঁশ উড়িয়ে দিয়েছে৷ যাতে সাহিল শুক্লা এবং মুসকান রাস্তোগিকে পার্টি করতে দেখা যাচ্ছে। এই সব ভিডিও-র পাশাপাশি মামলার মোড় ঘুরিয়ে দিতে গাড়ির চালকের গোপন জবানবন্দিও উঠে এসেছে৷ সেই কথা অনুসারে কুসংস্কারের কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে।
advertisement
advertisement
ড্রাইভার জানায় যে সাহিল আর মুসকান একটা ডেয়ারির কাছে তাঁর গাড়িতে উঠেছিল, সেখানে সাহিল বলে ম্যাডাম ১০-১৫ মিনিটের মধ্যে আসছেন। এরপর প্রথমে সিমলার লোকেশন ঠিক করার পর তারা রাস্তার মধ্যে খাওয়াদাওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নেয় তাই রাস্তায় গাড়ি দাঁড় করানো হয়। ড্রাইভের সময় দুজনেই ফোনে নয়, শুধু চ্যাটের মাধ্যমে কথা বলছিলেন। ড্রাইভারের মতে, তারা তাকে মাত্র ১-২টি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছিল, যার কারণে তার কোনও সন্দেহ ছিল না।
advertisement
advertisement
তারা দুজনই বিবাহিত দম্পতির মতই কাটাচ্ছিল, যার কারণে চালক মনে করেননি যে তারা কোনও অপরাধ করে এসেছেন। ১৯ মার্চ সন্ধ্যায় তিনি বিষয়টি জানতে পারেন।
চালক জানান, তারা দুজনেই কাসউলে হোলি উদযাপন করেছেন এবং সেখানে ৫-৬ দিন থেকেছেন। তিনি বলেন, তিনি হোটেল ও এর মালিককে চিনতে পারছেন। মুসকান পুরো সময় শুধু হোয়াটসঅ্যাপ কলের মাধ্যমে কথা বলতেন এবং যে কোনও কাজের জন্য চ্যাটের নির্দেশ দিতেন। এমনকি অ্যাপের মাধ্যমে কেকও অর্ডার করা হয়েছিল।
চালক জানান, তারা দুজনেই কাসউলে হোলি উদযাপন করেছেন এবং সেখানে ৫-৬ দিন থেকেছেন। তিনি বলেন, তিনি হোটেল ও এর মালিককে চিনতে পারছেন। মুসকান পুরো সময় শুধু হোয়াটসঅ্যাপ কলের মাধ্যমে কথা বলতেন এবং যে কোনও কাজের জন্য চ্যাটের নির্দেশ দিতেন। এমনকি অ্যাপের মাধ্যমে কেকও অর্ডার করা হয়েছিল।
advertisement
advertisement
চালক জানান, কাসলের বরফে তোলা ছবিও তিনি তুলেছিলেন। তারা দুজনেই সেখানে একটি হোটেলে অবস্থান করছিলেন এবং মুসকান তিনবার অনলাইনে টাকা ট্রান্সফার করেছিলেন। ১৭ মার্চ যখন ড্রাইভার তাকে মেরঠে নামিয়ে দেয়, তখন বাকি টাকা দেওয়া হয়। এসময় তাদের দুজনের মুখে কোন ভাঁজ ছিল না, যার কারণে চালকেরও কিছু সন্দেহ হয়নি।
advertisement