Joshimath: ১২ দিনে সাড়ে ৫ সেন্টিমিটার বসে গিয়েছে যোশীমঠ! ISRO -র ছবিতে সত্যি ফাঁস! মুহূর্তে ভাইরাল

Last Updated:
ক্রমশ ডুবে যেতে বসেছে ধর্মনগরী। একের পর এক ভূমিকম্প, ভূমিধস, হড়পা বানের কারণে সম্প্রতি যোশীমঠের বাড়ি ও হোটেলগুলিতে ফাটল দেখা যায়।
1/10
ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে যোশীমঠ। ক্রমশ ডুবে যেতে বসেছে ধর্মনগরী। একের পর এক ভূমিকম্প, ভূমিধস, হড়পা বানের কারণে সম্প্রতি যোশীমঠের বাড়ি ও হোটেলগুলিতে ফাটল দেখা যায়। উপগ্রহ চিত্রে ভূমিধসের চিত্র ধরা পড়ার পরই ৪ হাজারেরও বেশি পরিবারকে ত্রাণ শিবিরে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। কিন্তু উদ্বেগ কমেনি এতটুকু।
ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে যোশীমঠ। ক্রমশ ডুবে যেতে বসেছে ধর্মনগরী। একের পর এক ভূমিকম্প, ভূমিধস, হড়পা বানের কারণে সম্প্রতি যোশীমঠের বাড়ি ও হোটেলগুলিতে ফাটল দেখা যায়। উপগ্রহ চিত্রে ভূমিধসের চিত্র ধরা পড়ার পরই ৪ হাজারেরও বেশি পরিবারকে ত্রাণ শিবিরে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। কিন্তু উদ্বেগ কমেনি এতটুকু।
advertisement
2/10
দ্রুতগতিতে বসে যাচ্ছে যোশীমঠের মাটি। ইসরোর রিপোর্টে এমনটাই জানানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, বিগত ১২ দিনে জোশীমঠে ৫.৪ সেন্টিমিটার মাটি বসে গিয়েছে। ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টারের তরফে প্রকাশিক উপগ্রহ চিত্র প্রকাশ করা হয়েছে, তাতেই দেখা গিয়েছে দ্রুতগতিতে বসে যাচ্ছে যোশীমঠের ভূমিতল।
দ্রুতগতিতে বসে যাচ্ছে যোশীমঠের মাটি। ইসরোর রিপোর্টে এমনটাই জানানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, বিগত ১২ দিনে জোশীমঠে ৫.৪ সেন্টিমিটার মাটি বসে গিয়েছে। ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টারের তরফে প্রকাশিক উপগ্রহ চিত্র প্রকাশ করা হয়েছে, তাতেই দেখা গিয়েছে দ্রুতগতিতে বসে যাচ্ছে যোশীমঠের ভূমিতল।
advertisement
3/10
জানা গিয়েছে, গত ২৭ ডিসেম্বর থেকে গত ৮ জানুয়ারির মধ্যে যোশীমঠের মাটি ৫.৪ সেন্টিমিটার বসে গিয়েছে। ইসরোর তরফে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, একাধিক কারণে মঠের মাটি বসে যাচ্ছে।
জানা গিয়েছে, গত ২৭ ডিসেম্বর থেকে গত ৮ জানুয়ারির মধ্যে যোশীমঠের মাটি ৫.৪ সেন্টিমিটার বসে গিয়েছে। ইসরোর তরফে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, একাধিক কারণে মঠের মাটি বসে যাচ্ছে।
advertisement
4/10
২০২২ সালের ২ জানুয়ারিতে ভূমিধসের বিষয়টি বাড়তে থাকে। দেখা গিয়েছে, দ্রুতগতিতে মধ্য জোশীমঠের মাটি সরে যাচ্ছে। সেনা হেলিপ্যাড ও মন্দিরের আশেপাশে ব্যাপক পরিমাণে মাটির ধস নামছে। যোশীমঠ-আউলি রোডের কাছে ২১৮০ মিটার উচ্চতা থেকে মাটিতে ফাটল ধরা শুরু হয়েছে।
২০২২ সালের ২ জানুয়ারিতে ভূমিধসের বিষয়টি বাড়তে থাকে। দেখা গিয়েছে, দ্রুতগতিতে মধ্য জোশীমঠের মাটি সরে যাচ্ছে। সেনা হেলিপ্যাড ও মন্দিরের আশেপাশে ব্যাপক পরিমাণে মাটির ধস নামছে। যোশীমঠ-আউলি রোডের কাছে ২১৮০ মিটার উচ্চতা থেকে মাটিতে ফাটল ধরা শুরু হয়েছে।
advertisement
5/10
ISRO-র প্রকাশিত উপগ্রহ চিত্র  ইসরোর রিপোর্ট বলছে, গত কয়েক মাসে যোশীমঠের ভাঙনের হার তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কম ছিল। গত বছরের এপ্রিল থেকে নভেম্বর মাস অবধি মাটিতে ৯ সেন্টিমিটার ধস নেমেছিল। সেই তুলনায় গত এক মাসেই ৫.৪ সেন্টিমিটার ধস নেমেছে।
ISRO-র প্রকাশিত উপগ্রহ চিত্র ইসরোর রিপোর্ট বলছে, গত কয়েক মাসে যোশীমঠের ভাঙনের হার তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কম ছিল। গত বছরের এপ্রিল থেকে নভেম্বর মাস অবধি মাটিতে ৯ সেন্টিমিটার ধস নেমেছিল। সেই তুলনায় গত এক মাসেই ৫.৪ সেন্টিমিটার ধস নেমেছে।
advertisement
6/10
বস্তুত দীর্ঘদিন ধরেই যোশীমঠের মাটি আলগা হতে শুরু করেছিল। একের পর এক ভূমিকম্প, ভূমিধস, হড়পা বানের কারণে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে ধর্মনগরী। সম্প্রতিই যোশীমঠের বাড়ি ও হোটেলগুলিতে ফাটল দেখা যায়। উপগ্রহ চিত্রে ভূমিধসের চিত্র ধরা পড়ার পরই ৪ হাজারেরও বেশি পরিবারকে ত্রাণ শিবিরে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
বস্তুত দীর্ঘদিন ধরেই যোশীমঠের মাটি আলগা হতে শুরু করেছিল। একের পর এক ভূমিকম্প, ভূমিধস, হড়পা বানের কারণে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে ধর্মনগরী। সম্প্রতিই যোশীমঠের বাড়ি ও হোটেলগুলিতে ফাটল দেখা যায়। উপগ্রহ চিত্রে ভূমিধসের চিত্র ধরা পড়ার পরই ৪ হাজারেরও বেশি পরিবারকে ত্রাণ শিবিরে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
advertisement
7/10
উত্তরাখণ্ড সরকারের তরফে প্রকাশিত বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৬৭৮টি বাড়ি ও হোটেল ভাঙনের মুখে। স্থানীয় বাসিন্দারা এই ভাঙনের জন্য নির্বিচারে পাহাড় কাটা ও অপরিকল্পিত পরিকাঠামো নির্মাণকেই দায়ী করেছেন।
উত্তরাখণ্ড সরকারের তরফে প্রকাশিত বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৬৭৮টি বাড়ি ও হোটেল ভাঙনের মুখে। স্থানীয় বাসিন্দারা এই ভাঙনের জন্য নির্বিচারে পাহাড় কাটা ও অপরিকল্পিত পরিকাঠামো নির্মাণকেই দায়ী করেছেন।
advertisement
8/10
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, বিশেষ করে তপোবনের হাইড্রো পাওয়ার প্ল্যান্টের কাজের জন্য পাহাড়ে ডিনামাইট দিয়ে বিস্ফোরণ ও ড্রিলিং এই ভূমিধসের অন্যতম কারণ। বিশেষজ্ঞরাও অবৈধ নির্মাণ কাজ ও অনিয়মিত উন্নয়নকেই দায়ী করছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, বিশেষ করে তপোবনের হাইড্রো পাওয়ার প্ল্যান্টের কাজের জন্য পাহাড়ে ডিনামাইট দিয়ে বিস্ফোরণ ও ড্রিলিং এই ভূমিধসের অন্যতম কারণ। বিশেষজ্ঞরাও অবৈধ নির্মাণ কাজ ও অনিয়মিত উন্নয়নকেই দায়ী করছেন।
advertisement
9/10
বৃহস্পতিবার উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী যোশীমঠে যান। সেখানে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য একটি কমিটি তৈরি করার কথাও ঘোষণা করেন। যোশীমঠ বাঁচাতে এই মুহূর্তে তুঙ্গে পৌঁছেছে প্রশাসনিক তৎপরতা।
বৃহস্পতিবার উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী যোশীমঠে যান। সেখানে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য একটি কমিটি তৈরি করার কথাও ঘোষণা করেন। যোশীমঠ বাঁচাতে এই মুহূর্তে তুঙ্গে পৌঁছেছে প্রশাসনিক তৎপরতা।
advertisement
10/10
বৃহস্পতিবার উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী যোশীমঠে যান। সেখানে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য একটি কমিটি তৈরি করার কথাও ঘোষণা করেন। যোশীমঠ বাঁচাতে এই মুহূর্তে তুঙ্গে পৌঁছেছে প্রশাসনিক তৎপরতা।
বৃহস্পতিবার উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী যোশীমঠে যান। সেখানে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য একটি কমিটি তৈরি করার কথাও ঘোষণা করেন। যোশীমঠ বাঁচাতে এই মুহূর্তে তুঙ্গে পৌঁছেছে প্রশাসনিক তৎপরতা।
advertisement
advertisement
advertisement