Indian Tribe: মমতার মূর্তি!...জন্তু-জানোয়ারদেরও নিজের দুধ খাওয়ান এই মহিলারা..ভারতেই আছে এমন আশ্চর্য উপজাতি! জানেন কোথায়?

Last Updated:
কিন্তু, এই ভারতবর্ষ এক সময় ছিল গহীন অরণ্যে ভরা৷ যার খুব সামান্য অংশই এখন বর্তমান রয়েছে৷ ভারতীয় ঐতিহ্যে, মানুষ এবং পশু-পাখি সবসময় পাশাপাশি অবস্থান করেছে৷ অবশ্যই হিংস্র জন্তুর থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হয়েছে প্রাণরক্ষার স্বার্থেই৷ তবে, পশুপ্রেমে কোনও ঘাটতি কোনওদিন ভারতীয়দের৷
1/8
আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছে, যাঁরা পশু-পাখি, জন্তু-জানোয়ারদের কাছে ঘেঁষতে খুব একটা পছন্দ করেন না৷ তাঁদের কাছে, এসব চিড়়িয়াখানায় গিয়ে খাঁচার ওপারে দেখাই ভাল৷ সামান্য কুকুর-বিড়াল, এমনকি পোকামাকড় দেখলেও ছিটকে দূরে সরে যান অনেকেই৷
আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছে, যাঁরা পশু-পাখি, জন্তু-জানোয়ারদের কাছে ঘেঁষতে খুব একটা পছন্দ করেন না৷ তাঁদের কাছে, এসব চিড়়িয়াখানায় গিয়ে খাঁচার ওপারে দেখাই ভাল৷ সামান্য কুকুর-বিড়াল, এমনকি পোকামাকড় দেখলেও ছিটকে দূরে সরে যান অনেকেই৷
advertisement
2/8
কিন্তু, এই ভারতবর্ষ এক সময় ছিল গহীন অরণ্যে ভরা৷ যার খুব সামান্য অংশই এখন বর্তমান রয়েছে৷ ভারতীয় ঐতিহ্যে, মানুষ এবং পশু-পাখি সবসময় পাশাপাশি অবস্থান করেছে৷ অবশ্যই হিংস্র জন্তুর থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হয়েছে প্রাণরক্ষার স্বার্থেই৷ তবে, পশুপ্রেমে কোনও ঘাটতি কোনওদিন ভারতীয়দের৷
কিন্তু, এই ভারতবর্ষ এক সময় ছিল গহীন অরণ্যে ভরা৷ যার খুব সামান্য অংশই এখন বর্তমান রয়েছে৷ ভারতীয় ঐতিহ্যে, মানুষ এবং পশু-পাখি সবসময় পাশাপাশি অবস্থান করেছে৷ অবশ্যই হিংস্র জন্তুর থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হয়েছে প্রাণরক্ষার স্বার্থেই৷ তবে, পশুপ্রেমে কোনও ঘাটতি কোনওদিন ভারতীয়দের৷
advertisement
3/8
পশু এবং মানুষের এমন নাড়ির টানের এমনই অদ্ভুত নিদর্শন মেলে ভারতের এই গ্রামে৷ এখনও৷ নিজেদের সন্তানের মতোই নিজের দুধ খাইয়ে পশু শাবককে বড় করে তোলেন এই গ্রামের মহিলারা৷
পশু এবং মানুষের এমন নাড়ির টানের এমনই অদ্ভুত নিদর্শন মেলে ভারতের এই গ্রামে৷ এখনও৷ নিজেদের সন্তানের মতোই নিজের দুধ খাইয়ে পশু শাবককে বড় করে তোলেন এই গ্রামের মহিলারা৷
advertisement
4/8
প্রায় ৬০০ বছর ধরে প্রকৃতির পূজা করে আসছে রাজস্থানের জোধপুরের বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের মানুষ৷ কারণ, তাঁরা মনে করেন, শুধুমাত্র প্রকৃতির কারণেই তাঁরা বেঁচে আছেন৷
প্রায় ৬০০ বছর ধরে প্রকৃতির পূজা করে আসছে রাজস্থানের জোধপুরের বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের মানুষ৷ কারণ, তাঁরা মনে করেন, শুধুমাত্র প্রকৃতির কারণেই তাঁরা বেঁচে আছেন৷
advertisement
5/8
 বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের মহিলারা হরিণের শাবককেও নিজের বুকের দুধ খাওয়ান৷ তাঁরা মনে করেন, তাঁদের নিজেদের সন্তানদের মতোই ছোটবেলায় এরা সর্বক্ষণ ভয়ে ভয়ে থাকে৷ তাই তাঁদের মাতৃস্নেহ দেওয়া তাঁদের কর্তব্য৷
বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের মহিলারা হরিণের শাবককেও নিজের বুকের দুধ খাওয়ান৷ তাঁরা মনে করেন, তাঁদের নিজেদের সন্তানদের মতোই ছোটবেলায় এরা সর্বক্ষণ ভয়ে ভয়ে থাকে৷ তাই তাঁদের মাতৃস্নেহ দেওয়া তাঁদের কর্তব্য৷
advertisement
6/8
 যদি কোনও হিরণ শাবকের জন্মের সময়েই তার মা মারা যায়, বা সে কোনও ভাবে দলচ্যূত হয়ে পড়ে, কোনও ভাবে এসে পড়ে গ্রামে, তখন তাদের লালনপালনের ভার নিজেদের কাঁধে তুলে নেন বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের মহিলারা৷
যদি কোনও হিরণ শাবকের জন্মের সময়েই তার মা মারা যায়, বা সে কোনও ভাবে দলচ্যূত হয়ে পড়ে, কোনও ভাবে এসে পড়ে গ্রামে, তখন তাদের লালনপালনের ভার নিজেদের কাঁধে তুলে নেন বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের মহিলারা৷
advertisement
7/8
তাঁদের কাছে, পশু শাবক এবং তাঁদের নিজেদের সন্তানের মধ্যে কোনও পার্থক্য থাকে না৷ এই মহিলারা অনাথ বা আহত অবস্থায় বন্দি প্রাণীদের দেখাশোনা করেন।
তাঁদের কাছে, পশু শাবক এবং তাঁদের নিজেদের সন্তানের মধ্যে কোনও পার্থক্য থাকে না৷ এই মহিলারা অনাথ বা আহত অবস্থায় বন্দি প্রাণীদের দেখাশোনা করেন।
advertisement
8/8
বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের প্রায় দু’হাজার বাড়ি রয়েছে। তাঁরা হিন্দু ধর্ম অনুসরণ করেন এবং হিন্দু গুরু শ্রী জম্বেশ্বর ভগবানের শিক্ষা অনুসরণ করেন।
বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের প্রায় দু’হাজার বাড়ি রয়েছে। তাঁরা হিন্দু ধর্ম অনুসরণ করেন এবং হিন্দু গুরু শ্রী জম্বেশ্বর ভগবানের শিক্ষা অনুসরণ করেন।
advertisement
advertisement
advertisement