Chenab Bridge: বৈষ্ণো দেবী বন্দে ভারত ট্রেনের প্রথম টিকিট কে কেটেছে? জানেন...নাম শুনলে অবাক হয়ে যাবেন
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
ফিরতি যাত্রায় ট্রেনটির নম্বর হবে ২৬৪০২। চেয়ার কারের ভাড়া হবে ৮৮০ টাকা এবং এক্সিকিউটিভ ক্লাসের ভাড়া ১,৫১৫ টাকা। এই ট্রেনটি শ্রীনগর থেকে দুপুর ২ টোয় ছাড়বে এবং কাটরায় ৪.৫৮ মিনিটে পৌঁছবে৷ এটি বানিহালে দুই মিনিটের স্টপ নেবে ৩.০৮ মিনিটে। ২৬৪০১/২৬৪০২ ট্রেন দুটি মঙ্গলবার ছাড়া সপ্তাহে ছয় দিন চলবে।
আজ, শুক্রবার থেকে মাতা বৈষ্ণো দেবীর মন্দিরের কাটরা এবং শ্রীনগরের মধ্যে দু’টি বিশেষ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন চালু হল। এই ট্রেনের জন্য আগে থেকেই রিজার্ভেশন শুরু হয়ে গিয়েছিল। বিক্রি শুরু হয়ে গিয়েছিল ট্রেনের টিকিট৷ শ্রীনগর টু কাটরা বন্দে ভারত পরিষেবার প্রথম টিকিট কে কিনেছিলেন? নাম শুনলে অবাক হয়ে যাবেন।
advertisement
দুটি ট্রেনেরই শ্রীনগর এবং কাটরার মধ্যে দূরত্ব অতিক্রম করতে প্রায় তিন ঘন্টা সময় লাগবে। ট্রেন ২৬৪০১-এ ২ ঘন্টা ৫৮ মিনিটে কাটরা থেকে শ্রীনগর যাবে৷ চেয়ার কারের ভাড়া ৭১৫ টাকা এবং এক্সিকিউটিভ ক্লাসের ভাড়া হবে ১,৩২০ টাকা। এই ট্রেনটি কাটরা থেকে সকাল ৮.১০ মিনিটে ছেড়ে শ্রীনগরে সকাল ১১.০৮ মিনিটে পৌঁছবে৷ মাঝে বানিহালে ৯.৫৬ মিনিটে দুই মিনিটের স্টপ।
advertisement
ফিরতি যাত্রায় ট্রেনটির নম্বর হবে ২৬৪০২। চেয়ার কারের ভাড়া হবে ৮৮০ টাকা এবং এক্সিকিউটিভ ক্লাসের ভাড়া ১,৫১৫ টাকা। এই ট্রেনটি শ্রীনগর থেকে দুপুর ২ টোয় ছাড়বে এবং কাটরায় ৪.৫৮ মিনিটে পৌঁছবে৷ এটি বানিহালে দুই মিনিটের স্টপ নেবে ৩.০৮ মিনিটে। ২৬৪০১/২৬৪০২ ট্রেন দুটি মঙ্গলবার ছাড়া সপ্তাহে ছয় দিন চলবে।
advertisement
শুক্রবার কাটরা টু শ্রীনগর রেল পরিষেবা চালুর আগে থেকেই অনলাইন বুকিং শুরু করে দিয়েছিল আইআরসিটিসি। বুকিং খোলার সাথে সাথেই রাত ৯.৪৮ মিনিটে বুক হয়ে যায় প্রথম টিকিট। কেনেন জুবের আলি নামের এক ব্যক্তি৷ তিনি মাতা বৈষ্ণো দেবী কাটরা স্টেশন থেকে শ্রীনগর যাওয়ার টিকিট কেটেছেন। তবে, টিকিটটি কাটা হয়েছে ১১ জুনের জন্য।
advertisement
দ্বিতীয় টিকিটটি বুক করেছেন সঞ্জীব রায়না। তাঁর যাত্রার সময়সূচি পরে নির্ধারিত, তিনি ২২ জুন শ্রীনগর থেকে কাটরা যাবেন। তিনি রাত ১০.২৮ মিনিটে টিকিট বুক করেছেন। এছাড়াও, তৃতীয় টিকিটটি রাজীব শেঠ বুক করেছেন। তিনি ১৩ জুন শ্রীনগর থেকে কাটরা যাবেন, তিনি রাত ১০.৪৪ মিনিটে টিকিট কেটেছেন। তিনজন যাত্রীই এক্সিকিউটিভ ক্লাসের টিকিট নিয়েছেন। এতে তারা বসে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু চেনাব পার হবেন।
advertisement
advertisement
এই সেতুর জন্য অত্যাধুনিক টেকলা সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছে, যা ভবন বা অবকাঠামো প্রকল্পের 3D মডেল তৈরি করে। ১২০ বছর ধরে টিকে থাকার জন্য করা হয়েছে ডিজাইন৷ ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ট্রেনের গতি সহ্য করতে পারবে এই সেতু। এই চেনাব সেতু রিখটার স্কেলে ৮ মাত্রার ভূমিকম্প সহ্য করতে পারবে৷ রিয়াসি জেলার বাক্কাল এবং কৌরির মধ্যে নির্মিত, সেতুটি জোন-ভি-তে পড়ে, যা একটি প্রধান ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল হিসাবে পরিচিত। এছাড়াও, ৪০ টন টিএনটি-র সমান উচ্চ-তীব্রতার বিস্ফোরণও সহ্য করতে পারবে। এর ইস্পাত কাঠামো (-২০) ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা এবং ঘণ্টায় ২৬৬ কিমি বেগে বাতাস সহ্য করতে পারবে।
advertisement