কেন্দ্রের নয়া নির্দেশিকা, যে কোনও সময় কম্পিউটারে নজরদারির অধিকার ১০ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে

Last Updated:
1/5
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশ ঘিরে দেশজোড়া বিতর্ক। নির্দেশিকা ১০টি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দেশের যে কোনও প্রান্তে, যে কোনও সময়, যে কোনও কম্পিউটারে নজরদারি চালানোর অধিকার দেওয়া হয়েছে। নজরদারির অধিকার ১০ কেন্দ্রীয় সংস্থাকে ৷
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশ ঘিরে দেশজোড়া বিতর্ক। নির্দেশিকা ১০টি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দেশের যে কোনও প্রান্তে, যে কোনও সময়, যে কোনও কম্পিউটারে নজরদারি চালানোর অধিকার দেওয়া হয়েছে। নজরদারির অধিকার ১০ কেন্দ্রীয় সংস্থাকে ৷
advertisement
2/5
 বৃহস্পতিবার নির্দেশিকা জারি করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব রাজীব গওবা। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ২০০০ সালের তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৬৯ (১) ধারাবলে,...দেশের যে কোনও প্রান্তে যে কোনও, যে কোনও সময়, যে কোনও কম্পিউটারে নজরদারি চালাতে পারবে ১০টি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ৷ আইবি, র, সিবিআই, ইডি, এনআইএ, নারকোটিকস কন্ট্রোল ব্যুরো, সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডিরেক্ট ট্যাক্সেস, ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টিলিজেন্স, ডিরেক্টরেট অফ সিগনাল ইনটিলিজেন্স এবং দিল্লির পুলিশ কমিশনার ৷ এই ১০টি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে এই অধিকার দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার নির্দেশিকা জারি করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব রাজীব গওবা। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ২০০০ সালের তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৬৯ (১) ধারাবলে,...দেশের যে কোনও প্রান্তে যে কোনও, যে কোনও সময়, যে কোনও কম্পিউটারে নজরদারি চালাতে পারবে ১০টি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ৷ আইবি, র, সিবিআই, ইডি, এনআইএ, নারকোটিকস কন্ট্রোল ব্যুরো, সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডিরেক্ট ট্যাক্সেস, ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টিলিজেন্স, ডিরেক্টরেট অফ সিগনাল ইনটিলিজেন্স এবং দিল্লির পুলিশ কমিশনার ৷ এই ১০টি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে এই অধিকার দেওয়া হয়েছে।
advertisement
3/5
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, দেশের সার্বভোমত্ব, প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, আইন-শৃঙ্খলা ও বন্ধু দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্কের স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত। এই নির্দেশিকার আগে পর্যন্ত বিশেষ অনুমতি নিয়ে কোনও ব্যক্তির ফোন কল, ই-মেল বা সোশ্যাল মিডিয়ার উপর নজরদারি চালাতে পারত তদন্তকারী সংস্থাগুলি। অর্থাৎ যে তথ্য এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেত শুধুমাত্র তার উপরই নজরদারি চালানো যেত।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, দেশের সার্বভোমত্ব, প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, আইন-শৃঙ্খলা ও বন্ধু দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্কের স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত। এই নির্দেশিকার আগে পর্যন্ত বিশেষ অনুমতি নিয়ে কোনও ব্যক্তির ফোন কল, ই-মেল বা সোশ্যাল মিডিয়ার উপর নজরদারি চালাতে পারত তদন্তকারী সংস্থাগুলি। অর্থাৎ যে তথ্য এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেত শুধুমাত্র তার উপরই নজরদারি চালানো যেত।
advertisement
4/5
নতুন নির্দেশিকার পর কম্পিউটারে থাকা যে কোনও তথ্যের উপরই নজরদারি চালাতে পারবে তদন্তকারী সংস্থাগুলি। প্রয়োজনে কম্পিউটার বাজেয়াপ্তও করা যাবে। কোনও ব্যক্তি বা সংস্থা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে কম্পিউটারে থাকা কোনও তথ্য না দেখালে তাঁর বা তাঁদের সাত বছর পর্যন্ত জেল ও জরিমানা হবে।
নতুন নির্দেশিকার পর কম্পিউটারে থাকা যে কোনও তথ্যের উপরই নজরদারি চালাতে পারবে তদন্তকারী সংস্থাগুলি। প্রয়োজনে কম্পিউটার বাজেয়াপ্তও করা যাবে। কোনও ব্যক্তি বা সংস্থা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে কম্পিউটারে থাকা কোনও তথ্য না দেখালে তাঁর বা তাঁদের সাত বছর পর্যন্ত জেল ও জরিমানা হবে।
advertisement
5/5
 কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশিকায় নির্দিষ্ট ভাবে শুধু কম্পিউটারের বলা হলেও এই নির্দেশিকার জেরে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি কোনও ব্যক্তির মোবাইল ফোনের উপরও নজরদারি চালানোর অধিকার পেতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশিকায় নির্দিষ্ট ভাবে শুধু কম্পিউটারের বলা হলেও এই নির্দেশিকার জেরে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি কোনও ব্যক্তির মোবাইল ফোনের উপরও নজরদারি চালানোর অধিকার পেতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
advertisement
advertisement
advertisement