Woman Physically Harassed On Hospital Bed: গুরুগ্রামের বিমানসেবিকাকে কীভাবে ডিজিটাল শারীরিক হেনস্তা করা হয়েছিল, ডিজিটাল হেনস্তা হাসপাতালের কীভাবে সম্ভব, জানুন
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
Woman Physically Harassed On Hospital Bed: হাসাপাতালের বেডে বিমানসেবিকার চিকিৎসা চলছিল, ঘরে হাজির ছিল দুজন নার্স, তাদের থেকেই জিজ্ঞাসা করেছিল কোমরের মাপ, তারপর চাদরের তলা দিয়ে...
গুরুগ্রামে পশ্চিমবঙ্গের বিমান কর্মীর হাসপাতালে ধর্ষণের খবরে শিউরে উঠেছিল গোটা দেশ. কিন্তু হাসপাতালের বেডে কীভাবে হয়েছিল রেপ৷ এটাই বুঝতে পারেননি সাধারণ মানুষ৷ গুরুগ্রাম পুলিশের কাছে এই মামলার অভিযোগ দায়ের হয়েছে ডিজিটাল রেপ হিসেবে৷ কিন্তু এই ডিজিটাল রেপ ঠিক কী৷ কীভাবে সম্ভব এই ডিজিটাল রেপ৷ Photo- Represnetative
advertisement
ভার্চুয়াল রিয়েলিটির দুনিয়ায় বা সোশ্যাল মিডিয়ায় রেপ হলে তাকে যেমন রেপ বলে সেভাবে ধর্ষণ হয়নি গুরুগ্রামের হাসপাতালের বেডে নির্যাতিতার ক্ষেত্রে৷ পুলিশের বিবৃতি অনুসারে গোপনাঙ্গে হাতের আঙুল বা পায়ের আঙুল অত্যন্ত গভীরভাবে প্রবেশ করালে তাকেও ডিজিটাল রেপ বলা হয়৷ অবশ্যই এক্ষেত্রে যাঁর যৌনাঙ্গে কোনও শরীরের অংশ প্রবেশ করানো হচ্ছে তার কোনও সম্মতি থাকে না৷ ভার্চুয়াল রিয়েলিটির দুনিয়ায় বা সোশ্যাল মিডিয়ায় রেপ হলে তাকে যেমন রেপ বলে সেভাবে ধর্ষণ হয়নি গুরুগ্রামের হাসপাতালের বেডে নির্যাতিতার ক্ষেত্রে৷ পুলিশের বিবৃতি অনুসারে গোপনাঙ্গে হাতের আঙুল বা পায়ের আঙুল অত্যন্ত গভীরভাবে প্রবেশ করালে তাকেও ডিজিটাল রেপ বলা হয়৷ অবশ্যই এক্ষেত্রে যাঁর যৌনাঙ্গে কোনও শরীরের অংশ প্রবেশ করানো হচ্ছে তার কোনও সম্মতি থাকে না৷ Photo- Represnetative
advertisement
এদিকে গুরগ্রামে পুলিশি তদন্তে কোনও ফাঁক রাখেনি৷ তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ঠিক কোন পদ্ধতিতে সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ পরীক্ষা করে, হাসপাতালের কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং বিভিন্ন তথ্য তদন্ত করে তারা অভিযুক্তদের শনাক্ত করেছে। Photo- Represnetative
advertisement
ডাঃ অর্পিত জৈন জানান, "তদন্ত চলাকালীন, আমরা হাসপাতাল চত্বরের ৮০০ টিরও বেশি সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখি ৫০ জনেরও বেশি হাসপাতালের কর্মী, যেমন ডাক্তার, নার্স এবং টেকনিশিয়ানদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তদন্তটি প্রতিটি সম্ভাব্য অ্যাঙ্গেল থেকে খতিয়ে দেখা হয়েছিল৷ সময়সীমা, ডিউটি রোস্টার এবং অ্যাক্সেস লগগুলি সাবধানতার সঙ্গে পরীক্ষা করে অসঙ্গতি এবং সূত্র থেকে শনাক্ত করা হয়েছে৷ " Photo- Represnetative
advertisement
ডঃ জৈন বলেন, তদন্ত পরিচালনার জন্য আটটি দল গঠন করা হয়েছিল, যার মধ্যে ছিলেন একাধিক ইউনিটের কর্মকর্তা, যার মধ্যে রয়েছেন এসিপি সদর যশবন্ত যাদব, এসিপি (মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধ) ডঃ কবিতা, সদরের এসএইচও ইন্সপেক্টর সুনীল কুমার, মহিলা পুলিশ স্টেশন (পশ্চিম) এসএইচও ইন্সপেক্টর গীতা, সিআইএ সেক্টর ৪০-এর ইনচার্জ ইন্সপেক্টর অমিত কুমার এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা এএসআই সোনিকা। Photo- Represnetative
advertisement
১৪ এপ্রিল ৪৬ বছর বয়সী বিমান পরিচারিকা যখন পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন, তখন ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে৷ তিনি অভিযোগ করেন যে ৫ এপ্রিল তাঁকে চিকিৎসার জন্য মেদান্ত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। এবং পরের দিন, ৬ এপ্রিল, হাসপাতালের আইসিইউতে একজন ব্যক্তি ডিজিটাল ধর্ষণ করে, যেখানে আরও দুই নার্স উপস্থিত ছিলেন যারা তাকে থামানোর জন্য কিছুই করেনি৷ এই খবর জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা পিটিআই৷ Photo- Represnetative
advertisement
তিনি বলেন, ৬ এপ্রিল রাত ৯টা নাগাদ দুজন নার্স তার পোশাক এবং বিছানার চাদর বদলাতে শুরু করেন। সে সময় যখন একজন পুরুষের কণ্ঠস্বর শুনতে পাচ্ছিলেন তিনি, তখন তিনি অর্ধচৈতন্য অবস্থায় ছিলেন। Photo- Represnetative
advertisement
তিনি বলেন "আমি সেখানে সমস্ত শব্দ এবং কার্যপ্রণালী শুনতে পাচ্ছিলাম। লোকটি উভয় নার্সের কাছ থেকে তালিকা চেয়েছিল। নার্সরা তাদের বিবরণ দিতে শুরু করেছিল৷" Photo- Represnetative
advertisement
"তারপর আমি শুনতে পেলাম লোকটি নার্সকে আমার কোমরের মাপ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করছে, এবং সে বলল যে সে নিজেই এটি পরীক্ষা করবে। এরই মধ্যে, আমি অনুভব করলাম যে লোকটি আমার ডান দিক থেকে বিছানার চাদরের নীচে তার হাত ঢুকিয়ে দিয়েছে," তিনি আরও যোগ দেন, ওই হাসপাতাল কর্মী তাকে ডিজিটালভাবে ধর্ষণ করেন। Photo- Represnetative
advertisement