Himani Narwal: ফেসবুকে বন্ধুত্ব, যৌনতা, সঙ্গমের ভিডিও নিয়ে...! ট্রলিতে কংগ্রেস নেত্রীর দেহ, আর আলমারিতে! শিউরে ওঠা ঘটনায় বিরাট মোড়

Last Updated:
Himani Narwal: এই ঘটনায় সচিন নামে এক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে।
1/7
হরিয়ানার রোহতকে যে বাড়িতে কংগ্রেস নেত্রী হিমানী নরওয়াল থাকতেন, তাঁকে সেই বাড়িতেই খুন করা হয়েছে বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। শুধু তাই নয়, খুনের পর দেহ ফেলার জন্য তাঁরই ট্রলিব্যাগ ব্যবহার করা হয়েছিল। তদন্তের পর এমনই তথ্য পেয়েছে পুলিশ।
হরিয়ানার রোহতকে যে বাড়িতে কংগ্রেস নেত্রী হিমানী নরওয়াল থাকতেন, তাঁকে সেই বাড়িতেই খুন করা হয়েছে বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। শুধু তাই নয়, খুনের পর দেহ ফেলার জন্য তাঁরই ট্রলিব্যাগ ব্যবহার করা হয়েছিল। তদন্তের পর এমনই তথ্য পেয়েছে পুলিশ।
advertisement
2/7
এই ঘটনায় সচিন নামে এক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে। ওই ঘটনায় ২৮ ফেব্রুয়ারির সিসিটিভি ফুটেজ দেখা গিয়েছে রাত সাড়ে ১০টায় এক ব্যক্তি কালো রঙের একটি ট্রলিব্যাগ টেনে নিয়ে যাচ্ছেন।
এই ঘটনায় সচিন নামে এক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে। ওই ঘটনায় ২৮ ফেব্রুয়ারির সিসিটিভি ফুটেজ দেখা গিয়েছে রাত সাড়ে ১০টায় এক ব্যক্তি কালো রঙের একটি ট্রলিব্যাগ টেনে নিয়ে যাচ্ছেন।
advertisement
3/7
এরপরই সচিন নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জেরায় অভিযুক্ত নিজেকে হিমানীর প্রেমিক বলে দাবি করেছেন। কিন্তু সব কিছুর মধ্যে যে রহস্য বারবার সামনে আসছে, তা হল হিমানীর ঘরের একটি আলমারি।
এরপরই সচিন নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জেরায় অভিযুক্ত নিজেকে হিমানীর প্রেমিক বলে দাবি করেছেন। কিন্তু সব কিছুর মধ্যে যে রহস্য বারবার সামনে আসছে, তা হল হিমানীর ঘরের একটি আলমারি।
advertisement
4/7
পুলিশ মনে করছে, ওই আলমারিতেই হিমানীর মৃত্যুর রহস্য গোপন থাকতে পারে। কারণ হিমানীর ল্যাপটপ, গলার হার, আংটি সমস্ত কিছু নিয়েই বেরিয়ে গিয়েছিল অভিযুক্ত সচিন। কিন্তু ফেলে দিয়েছিল আলমারির চাবি। কিন্তু কেন? এখন আলমারির ওই চাবিই খুঁজে বেড়াচ্ছে পুলিশ।
পুলিশ মনে করছে, ওই আলমারিতেই হিমানীর মৃত্যুর রহস্য গোপন থাকতে পারে। কারণ হিমানীর ল্যাপটপ, গলার হার, আংটি সমস্ত কিছু নিয়েই বেরিয়ে গিয়েছিল অভিযুক্ত সচিন। কিন্তু ফেলে দিয়েছিল আলমারির চাবি। কিন্তু কেন? এখন আলমারির ওই চাবিই খুঁজে বেড়াচ্ছে পুলিশ।
advertisement
5/7
মঙ্গলবার সন্ধ্যে সাড়ে ৬টা নাগাদ হিমানীর মৃতদেহ দাহ করা হয়। তারপর থেকেই পুরো ঘটনা পুর্ননির্মাণের চেষ্টা করছে পুলিশ। রোহতক পুলিশের মুখপাত্র সানি লৌরা জানিয়েছেন, সুটকেস খোলার পর কর্মকর্তারা হিমানী নারওয়ালের দেহটি দেখতে পান। তাঁর গলায় আঘাতের চিহ্ন স্পষ্ট ছিল। মৃতদেহের গলায় ওড়না পেঁচানো ছিল এবং হাতে মেহেদি লাগানো ছিল। পরনে ছিল নাইট স্যুট।
মঙ্গলবার সন্ধ্যে সাড়ে ৬টা নাগাদ হিমানীর মৃতদেহ দাহ করা হয়। তারপর থেকেই পুরো ঘটনা পুর্ননির্মাণের চেষ্টা করছে পুলিশ। রোহতক পুলিশের মুখপাত্র সানি লৌরা জানিয়েছেন, সুটকেস খোলার পর কর্মকর্তারা হিমানী নারওয়ালের দেহটি দেখতে পান। তাঁর গলায় আঘাতের চিহ্ন স্পষ্ট ছিল। মৃতদেহের গলায় ওড়না পেঁচানো ছিল এবং হাতে মেহেদি লাগানো ছিল। পরনে ছিল নাইট স্যুট।
advertisement
6/7
রোহতকের এক পুলিশকর্তা জানিয়েছেন, ফেসবুকের মাধ্য়মে প্রথম আলাপ হয় হিমানী ও সচিনের। সেখান থেকেই বাড়ে বন্ধুত্ব। রোহতকে যেহেতু একাই থাকতেন হিমানী। সেই সূত্র ধরে মৃতার বাড়িতেও বেশ যাতায়াত করতে তিনি। এমনকি গত ২৭ ফেব্রুয়ারিও হিমানীর বাড়িতে এসেছিলেন অভিযুক্ত সচিন।
রোহতকের এক পুলিশকর্তা জানিয়েছেন, ফেসবুকের মাধ্য়মে প্রথম আলাপ হয় হিমানী ও সচিনের। সেখান থেকেই বাড়ে বন্ধুত্ব। রোহতকে যেহেতু একাই থাকতেন হিমানী। সেই সূত্র ধরে মৃতার বাড়িতেও বেশ যাতায়াত করতে তিনি। এমনকি গত ২৭ ফেব্রুয়ারিও হিমানীর বাড়িতে এসেছিলেন অভিযুক্ত সচিন।
advertisement
7/7
সচিন নামে ওই যুবক হরিয়ানারর-ই বাহাদুরগড়ের বাসিন্দা। গত বছর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে হিমানীর সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর। হিমানীর সঙ্গে গড়ে ওঠে যৌন সম্পর্ক। সেই সম্পর্ককে হাতিয়ার করে হিমানী যখন তাঁকে ব্ল্যাকমেইল করতে শুরু করেন, টাকা আদায় করতে থাকেন, তখনই তাঁর ব্ল্যাকমেইলে বিভ্রান্ত হয়ে সচিন তাঁকে খুন করেন। সচিনের দাবি, তিনি বার বার করে অনুরোধ করলেও, তাঁর কথা শোনেননি হিমানী। তখনই শ্বাসরোধ করে হিমানীকে খুন করেন তিনি।
সচিন নামে ওই যুবক হরিয়ানারর-ই বাহাদুরগড়ের বাসিন্দা। গত বছর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে হিমানীর সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর। হিমানীর সঙ্গে গড়ে ওঠে যৌন সম্পর্ক। সেই সম্পর্ককে হাতিয়ার করে হিমানী যখন তাঁকে ব্ল্যাকমেইল করতে শুরু করেন, টাকা আদায় করতে থাকেন, তখনই তাঁর ব্ল্যাকমেইলে বিভ্রান্ত হয়ে সচিন তাঁকে খুন করেন। সচিনের দাবি, তিনি বার বার করে অনুরোধ করলেও, তাঁর কথা শোনেননি হিমানী। তখনই শ্বাসরোধ করে হিমানীকে খুন করেন তিনি।
advertisement
advertisement
advertisement