ভক্তের ঢল! দিনে ভিক্ষুক এই 'বাবা', রাত হলেই...! ৩২ বছরের ভুল, অবশেষে পুলিশের জালে!

Last Updated:
দিনে সবাই তাঁকে ভিক্ষা করতেই দেখতেন। মনে করতেন সাধুবাবা। আর রাত হলে? কীর্তি ফাঁস হল ৩২ বছর পর!
1/6
মাথায় জটা। পরনে গেরুয়া। দিনে সবাই তাঁকে ভিক্ষা করতেই দেখতেন। মনে করতেন সাধুবাবা। আর রাত হলে? সে কথা ফাঁস হল ৩২ বছর পর! পুলিশ এসে তাঁকে নিয়ে গেল শ্রীঘরে। কারণ জানলে চমকে যাবেন!
মাথায় জটা। পরনে গেরুয়া। দিনে সবাই তাঁকে ভিক্ষা করতেই দেখতেন। মনে করতেন সাধুবাবা। আর রাত হলে? সে কথা ফাঁস হল ৩২ বছর পর! পুলিশ এসে তাঁকে নিয়ে গেল শ্রীঘরে। কারণ জানলে চমকে যাবেন!
advertisement
2/6
আইনের হাত লম্বা, আমরা প্রায়ই শুনি। এটি নিছক কথার কথা নয়। অপরাধ যতই পুরনো বা অপরাধী যতই চতুর হোক না কেন, একদিন তাকে তার অপরাধের শাস্তি পেতে হয়। এমনই এক ঘটনা ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের বরেলির জালালাবাদে। ১৯৯২ সালে সংঘটিত একটি অপরাধের জন্য অভিযুক্তকে পুলিশ দীর্ঘ ৩২ বছর পর গ্রেফতার করল।
আইনের হাত লম্বা, আমরা প্রায়ই শুনি। এটি নিছক কথার কথা নয়। অপরাধ যতই পুরনো বা অপরাধী যতই চতুর হোক না কেন, একদিন তাকে তার অপরাধের শাস্তি পেতে হয়। এমনই এক ঘটনা ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের বরেলির জালালাবাদে। ১৯৯২ সালে সংঘটিত একটি অপরাধের জন্য অভিযুক্তকে পুলিশ দীর্ঘ ৩২ বছর পর গ্রেফতার করল।
advertisement
3/6
অপরাধী রামাধর ওরফে ধারুয়া কাঁজার, যিনি ১৯৯২ সালে একটি ডাকাতির ঘটনার সাথে যুক্ত ছিলেন, পুলিশের চোখ ফাঁকি দিতে সাধুর ছদ্মবেশ গ্রহণ করেন। তিনি হরিয়ানায় গিয়ে সাধুর বেশে বসবাস শুরু করেন এবং বছরের পর বছর ধরে নিজের একটি ভক্তগোষ্ঠী তৈরি করেন। অপরাধী রামাধর ওরফে ধারুয়া কাঁজার, যিনি ১৯৯২ সালে একটি ডাকাতির ঘটনার সাথে যুক্ত ছিলেন, পুলিশের চোখ ফাঁকি দিতে সাধুর ছদ্মবেশ গ্রহণ করেন। তিনি হরিয়ানায় গিয়ে সাধুর বেশে বসবাস শুরু করেন এবং বছরের পর বছর ধরে নিজের একটি ভক্তগোষ্ঠী তৈরি করেন।
অপরাধী রামাধর ওরফে ধারুয়া কাঁজার, যিনি ১৯৯২ সালে একটি ডাকাতির ঘটনার সাথে যুক্ত ছিলেন, পুলিশের চোখ ফাঁকি দিতে সাধুর ছদ্মবেশ গ্রহণ করেন। তিনি হরিয়ানায় গিয়ে সাধুর বেশে বসবাস শুরু করেন এবং বছরের পর বছর ধরে নিজের একটি ভক্তগোষ্ঠী তৈরি করেন।
advertisement
4/6
দূর-দূরান্ত থেকে আসতেন ভক্তরা। সবাই তাঁকে 'বাবা' বলতেন। এদিকে দিনে সাধু সেজে এই রামাধর শুধু ভিক্ষেই করতেন না, আশপাশের অলিগলি মানচিত্র মনে গেঁথে নিতেন। রাত হলেই আসতেন ডাকাতি করতে। ৩২ বছর পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে এভাবেই কাটিয়েছেন তিনি।
দূর-দূরান্ত থেকে আসতেন ভক্তরা। সবাই তাঁকে 'বাবা' বলতেন। এদিকে দিনে সাধু সেজে এই রামাধর শুধু ভিক্ষেই করতেন না, আশপাশের অলিগলি মানচিত্র মনে গেঁথে নিতেন। রাত হলেই আসতেন ডাকাতি করতে। ৩২ বছর পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে এভাবেই কাটিয়েছেন তিনি।
advertisement
5/6
তবে শেষ রক্ষা হল না। অপরাধীর মা মারা যাওয়ার খবর পাওয়ার পর তিনি বাড়ি ফেরেন। এই খবর পুলিশের কাছে পৌঁছায়। পুলিশের বিশেষ অভিযান চলাকালীন, তারা অভিযুক্তের সন্ধান পায় এবং তাকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
তবে শেষ রক্ষা হল না। অপরাধীর মা মারা যাওয়ার খবর পাওয়ার পর তিনি বাড়ি ফেরেন। এই খবর পুলিশের কাছে পৌঁছায়। পুলিশের বিশেষ অভিযান চলাকালীন, তারা অভিযুক্তের সন্ধান পায় এবং তাকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
advertisement
6/6
 পুলিশ জানিয়েছে, ডাকাতির পর রামাধর সাধুর ছদ্মবেশ নিয়ে তাঁর অপরাধ ঢাকতে চেষ্টা করেছিলেন। গত ৩২ বছরে তিনি সাধুর জীবনযাপন করছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি পুলিশ জানতে পারে যে এই সাধু আসলে দীর্ঘদিন ধরে পলাতক থাকা এক অপরাধী। এরপর পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
পুলিশ জানিয়েছে, ডাকাতির পর রামাধর সাধুর ছদ্মবেশ নিয়ে তাঁর অপরাধ ঢাকতে চেষ্টা করেছিলেন। গত ৩২ বছরে তিনি সাধুর জীবনযাপন করছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি পুলিশ জানতে পারে যে এই সাধু আসলে দীর্ঘদিন ধরে পলাতক থাকা এক অপরাধী। এরপর পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
advertisement
advertisement
advertisement