২০০ হাতির খুনী! ১৮৪ জন মানুষের রক্ত লেগেছিল ভারতের এই দাগী আসামীর হাতে

Last Updated:
Veerappan: ভারতে এমন ভয়ানক অপরাধী আর জন্মায়নি! মানুষ, হাতি খুন বাঁ-হাতের খেল ছিল তার কাছে।
1/6
কুজ মুনিস্বামী বীরাপ্পন। নামটা শোনেননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন। ভারতের অন্যতম দাগী অপরাধী। হাতি খুন, চন্দন কাঠের চোরাচালানের গুরুতর অভিযোগ ছিল তাঁর বিরুদ্ধে।
কুজ মুনিস্বামী বীরাপ্পন। নামটা শোনেননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন। ভারতের অন্যতম দাগী অপরাধী। হাতি খুন, চন্দন কাঠের চোরাচালানের গুরুতর অভিযোগ ছিল তাঁর বিরুদ্ধে।
advertisement
2/6
২৬ লাখ ডলার মূল্যের হাতির দাঁত চোরাচালান করেছিল বীরাপ্পন, অভিযোগ এমনই। ২০০-র বেশি হাতি খুনের দায় ছিল বীরাপ্পনের।
২৬ লাখ ডলার মূল্যের হাতির দাঁত চোরাচালান করেছিল বীরাপ্পন, অভিযোগ এমনই। ২০০-র বেশি হাতি খুনের দায় ছিল বীরাপ্পনের।
advertisement
3/6
বড় গোঁফ, সেটাই ছিল বীরাপ্পনের পরিচয়। তাঁর স্ত্রী মুথুলক্ষ্মী স্বামীর সেই গোঁফ ভীষণ পছন্দ করতেন।
বড় গোঁফ, সেটাই ছিল বীরাপ্পনের পরিচয়। তাঁর স্ত্রী মুথুলক্ষ্মী স্বামীর সেই গোঁফ ভীষণ পছন্দ করতেন।
advertisement
4/6
মাত্র ১০ বছর বয়সে প্রথমবার হাতি খুন করেছিল বীরাপ্পন। ১৭ বছর বয়সে প্রথম মানুষ খুন করে সে। কেরল, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু- তিন রাজ্যের পুলিশ তার খোঁজে তল্লাশি করেছিল জঙ্গলে।
মাত্র ১০ বছর বয়সে প্রথমবার হাতি খুন করেছিল বীরাপ্পন। ১৭ বছর বয়সে প্রথম মানুষ খুন করে সে। কেরল, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু- তিন রাজ্যের পুলিশ তার খোঁজে তল্লাশি করেছিল জঙ্গলে।
advertisement
5/6
অনেকে বলেন, বীরাপ্পন তার নিজের মেয়েকে গলা টিপে খুন করেছিল। কারণ তৃতীয়বারও তার কন্যাসন্তান হয়েছিল।
অনেকে বলেন, বীরাপ্পন তার নিজের মেয়েকে গলা টিপে খুন করেছিল। কারণ তৃতীয়বারও তার কন্যাসন্তান হয়েছিল।
advertisement
6/6
২০০০ সালে কন্নড় তারকা রাজকুমারকে অপহরণ করে বীরাপ্পন। জানা যায়, ১০৮ দিন পর রাজকুমারকে ছেড়ে দেয় সে। বদলে ৩০ কোটি টাকা মুক্তিপণ নেয়। ২০০৪ সালে অপারেশন কোকুন-এ মারা পড়ে বীরাপ্পন। তাকে নিকেশ করতে স্পেশাল টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়। ১৮৪ জন মানুষ খুন করেছিল বীরাপ্পন। তাদের মধ্যে বেশিরভাগ পুলিশকর্মী ও বন বিভাগের কর্মী।
২০০০ সালে কন্নড় তারকা রাজকুমারকে অপহরণ করে বীরাপ্পন। জানা যায়, ১০৮ দিন পর রাজকুমারকে ছেড়ে দেয় সে। বদলে ৩০ কোটি টাকা মুক্তিপণ নেয়। ২০০৪ সালে অপারেশন কোকুন-এ মারা পড়ে বীরাপ্পন। তাকে নিকেশ করতে স্পেশাল টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়। ১৮৪ জন মানুষ খুন করেছিল বীরাপ্পন। তাদের মধ্যে বেশিরভাগ পুলিশকর্মী ও বন বিভাগের কর্মী।
advertisement
advertisement
advertisement