

• ছত্তীসগড়ে এক দলিত মহিলাকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় জড়িত থাকারা অভিযোগে এক স্থানীয় পুলিশ কর্তাকে সাসপেন্ড করল প্রশাসন। দু’মাস আগে এই ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা ঘটে, যে ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িয়ে ছিলেন এই পুলিশকর্তা। তিনি খুন ধর্ষণের ঘটনা জানা সত্ত্বেও মহিলার দেহ তড়িঘড়ি গ্রামেই কবরস্থ করেছিলেন।


• ঘটনার পরে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। যে তালিকায় ছিল পাঁচ জন। যাদের মধ্যে দুই অপ্রাপ্তবয়ষ্কও ছিল। তাঁদের গ্রেফতার করতে কোনও উদ্যোগই নেয়নি পুলিশ। উল্টে নির্যাতিতার পরিবারের অভিযোহ ঘটনাটি পুরোপুরি জানার পরেও ঘটনা নিয়ে তদন্ত চালাতে চায়নি পুলিশ, বরং ধামা চাপা দিতে চেয়েছে।


• প্রশাসনিক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মিডিয়া রিপোর্টে দেখা গিয়েছে স্টেশন হাউস অফিসার। রমেশ সোরিহাদ এই পুরো ঘটনা জানতে পেরেছিলেন ঘটনাটি ঘটে যাওয়ার ১৫ থেকে ২০ দিন পরে। তারপর নির্যাতিতার পরিবারকে তিনি জিজ্ঞাসাবাদও করেন। কিন্তু সব কিছু জানার পরেও তিনি এটি নিয়ে আর পদক্ষেপ করেননি।


• ১৯ জুলাই ছত্তীসগড়ে এক দলিত অপ্রাপ্তবয়ষ্ক তরুণী আত্মহত্যা করে। আত্মহত্যার আগের দিনই সাতজন মিলে ওই তরুণীকে ধর্ষণ করেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। একটি বিয়ে বাড়িতে যাওয়ার পর তাঁর সঙ্গে এই অন্যায় করা হয় বলে অভিযোগ। তারপরেও রয়েছে পুলিশি নিষিক্রয়তার সমস্যা। সেই অভিযোগেই স্থানীয় পুলিশ কর্তকে এতদিন বাদে সাসপেন্ড করা হয়েছে।