সুপ্রিম কোর্টের ৫৩তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি সূর্যকান্ত, CJI থাকবেন ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৭ পর্যন্ত

Last Updated:
উল্লেখ্য, প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি সূর্যকান্তের মেয়াদ আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৭ পর্যন্ত চলবে। হাইকোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্ট, বিচারপতি হিসেবে দুই দশকেরও বেশি দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে বিচারপতি সূর্যকান্তের। তাঁর দেওয়া উল্লেখযোগ্য রায়ের মধ্যে রয়েছে ৩৭০ ধারা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা সম্পর্কিত রায়, গণতন্ত্র, দুর্নীতি, পরিবেশ এবং লিঙ্গ সমতা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রায়।
1/6
ভারতের ৫৩তম প্রধান বিচারপতি (CJI) হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি সূর্যকান্ত। বিচারপতি বি.আর. গাভাইয়ের স্থলাভিষিক্ত হলেন তিনি। আজ ভারতের ৫৩তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি সূর্যকান্তকে শপথবাক্য পাঠ করালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। রাষ্ট্রপতি ভবনে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এদিন।
ভারতের ৫৩তম প্রধান বিচারপতি (CJI) হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি সূর্যকান্ত। বিচারপতি বি.আর. গাভাইয়ের স্থলাভিষিক্ত হলেন তিনি। আজ ভারতের ৫৩তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি সূর্যকান্তকে শপথবাক্য পাঠ করালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। রাষ্ট্রপতি ভবনে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এদিন।
advertisement
2/6
উল্লেখ্য, প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি সূর্যকান্তের মেয়াদ আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৭ পর্যন্ত চলবে। হাইকোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্ট, বিচারপতি হিসেবে দুই দশকেরও বেশি দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে বিচারপতি সূর্যকান্তের। তাঁর দেওয়া উল্লেখযোগ্য রায়ের মধ্যে রয়েছে ৩৭০ ধারা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা সম্পর্কিত রায়, গণতন্ত্র, দুর্নীতি, পরিবেশ এবং লিঙ্গ সমতা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রায়।
উল্লেখ্য, প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি সূর্যকান্তের মেয়াদ আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৭ পর্যন্ত চলবে। হাইকোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্ট, বিচারপতি হিসেবে দুই দশকেরও বেশি দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে বিচারপতি সূর্যকান্তের। তাঁর দেওয়া উল্লেখযোগ্য রায়ের মধ্যে রয়েছে ৩৭০ ধারা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা সম্পর্কিত রায়, গণতন্ত্র, দুর্নীতি, পরিবেশ এবং লিঙ্গ সমতা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রায়।
advertisement
3/6
বিচারপতি সূর্যকান্তের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভুটানের প্রধান বিচারপতি লিওঁপো নরবু শেরিং, ব্রাজিলের প্রধান বিচারপতি এডসন ফাচিন, কেনিয়ার প্রধান বিচারপতি মার্থা কুম এবং কেনিয়ার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সুসান এনজোকি, মালয়েশিয়া মালয়েশিয়া ফেডারেল কোর্টের বিচারক তান শ্রী দাতুক নলিনি পথমনাথন মরিশাসের প্রধান বিচারপতি বিবি রেহানা মুংলি-গুলবুল, নেপালের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ মান সিং রাউত, নেপালের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি স্বপ্না প্রধান মল্লা এবং নেপালের সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অনিল কুমার সিনহা।
বিচারপতি সূর্যকান্তের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভুটানের প্রধান বিচারপতি লিওঁপো নরবু শেরিং, ব্রাজিলের প্রধান বিচারপতি এডসন ফাচিন, কেনিয়ার প্রধান বিচারপতি মার্থা কুম এবং কেনিয়ার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সুসান এনজোকি, মালয়েশিয়া মালয়েশিয়া ফেডারেল কোর্টের বিচারক তান শ্রী দাতুক নলিনি পথমনাথন মরিশাসের প্রধান বিচারপতি বিবি রেহানা মুংলি-গুলবুল, নেপালের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ মান সিং রাউত, নেপালের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি স্বপ্না প্রধান মল্লা এবং নেপালের সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অনিল কুমার সিনহা।
advertisement
4/6
শ্রীলঙ্কার প্রধান বিচারপতি পি. প্যাডম্যান সুরেসানের সঙ্গে যোগ দেবেন শ্রীলঙ্কার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিচারপতি এস. থুরাইরাজা, পিসি এবং বিচারপতি এ.এইচ.এম.ডি. নাওয়াজ।
শ্রীলঙ্কার প্রধান বিচারপতি পি. প্যাডম্যান সুরেসানের সঙ্গে যোগ দেবেন শ্রীলঙ্কার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিচারপতি এস. থুরাইরাজা, পিসি এবং বিচারপতি এ.এইচ.এম.ডি. নাওয়াজ।
advertisement
5/6
২০০০ সালের জুলাই মাসে তিনি হরিয়ানার সর্বকনিষ্ঠ অ্যাডভোকেট জেনারেল হন এবং পরের বছরই তাঁকে সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসেবে মনোনীত করা হয়। ৯ জানুয়ারি, ২০০৪ সালে, সূর্যকান্ত পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টের বিচারক হিসেবে নিযুক্ত হন এবং পরে ২৪ মে, ২০১৯ তারিখে সুপ্রিম কোর্টে নিযুক্ত হওয়ার আগে হিমাচল প্রদেশ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
২০০০ সালের জুলাই মাসে তিনি হরিয়ানার সর্বকনিষ্ঠ অ্যাডভোকেট জেনারেল হন এবং পরের বছরই তাঁকে সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসেবে মনোনীত করা হয়। ৯ জানুয়ারি, ২০০৪ সালে, সূর্যকান্ত পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টের বিচারক হিসেবে নিযুক্ত হন এবং পরে ২৪ মে, ২০১৯ তারিখে সুপ্রিম কোর্টে নিযুক্ত হওয়ার আগে হিমাচল প্রদেশ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
advertisement
6/6
বিচারপতি সূর্যকান্তের জন্ম হরিয়ানার হিসার জেলার পেটওয়ার গ্রামে। ১৯৬২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি, এক শিক্ষক পরিবারে জন্ম হয় তাঁর। ছোটবেলা কেটেছে শহুরে জীবনের ব্যস্ততা থেকে অনেক দূরে। প্রথম শহর দেখা দশম শ্রেণীর বোর্ড পরীক্ষা দিতে হিসারের হানসি শহরে এসে। অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত গ্রামের স্কুলেই পড়াশোনা করেছিলেন সূর্যকান্ত।
বিচারপতি সূর্যকান্তের জন্ম হরিয়ানার হিসার জেলার পেটওয়ার গ্রামে। ১৯৬২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি, এক শিক্ষক পরিবারে জন্ম হয় তাঁর। ছোটবেলা কেটেছে শহুরে জীবনের ব্যস্ততা থেকে অনেক দূরে। প্রথম শহর দেখা দশম শ্রেণীর বোর্ড পরীক্ষা দিতে হিসারের হানসি শহরে এসে। অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত গ্রামের স্কুলেই পড়াশোনা করেছিলেন সূর্যকান্ত।
advertisement
advertisement
advertisement