Chandrayaan 3: অশোক স্তম্ভ স্পষ্ট ছাপ রাখেনি চাঁদে, কিন্তু কেন এমন হল, চাঁদে ‘১৪ দিনে’-র রাত শেষের পথে, প্রজ্ঞান কি জাগবে

Last Updated:
Chandrayaan 3: বিজ্ঞানীরা অবশ্য এতে নিরাশ নন তাঁদের মতে এটি একটি ভালো লক্ষণ। এটি চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলে মাটির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে একটি নতুন ধারণা দেয়। চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলটি ভবিষ্যতের অনেক মিশনের সাক্ষী হতে চলেছে, কারণ এখানে জলের সম্ভাবনা রয়েছে।
1/6
: চন্দ্রযান ৩-র রোভার প্রজ্ঞান, যার পিছনের চাকায় ভারতের জাতীয় প্রতীক অশোক স্তম্ভ এবং ইসরো লোগো ছিল,- সেগুলির খুব এক স্পষ্ট ছাপ চাঁদের মাটিতে পড়েনি। চন্দ্রায়ন : মিশন যখন চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ল্যান্ডিং করেছিল তখনই  চন্দ্রপৃষ্ঠে এই দুটির ছাপ রাখার কথা ছিল, কিন্তু এটি একটি 'স্পষ্ট' ছাপ রাখতে পারেনি।
: চন্দ্রযান ৩-র রোভার প্রজ্ঞান, যার পিছনের চাকায় ভারতের জাতীয় প্রতীক অশোক স্তম্ভ এবং ইসরো লোগো ছিল,- সেগুলির খুব এক স্পষ্ট ছাপ চাঁদের মাটিতে পড়েনি। চন্দ্রায়ন : মিশন যখন চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ল্যান্ডিং করেছিল তখনই  চন্দ্রপৃষ্ঠে এই দুটির ছাপ রাখার কথা ছিল, কিন্তু এটি একটি 'স্পষ্ট' ছাপ রাখতে পারেনি।
advertisement
2/6
বিজ্ঞানীরা অবশ্য এতে নিরাশ নন তাঁদের মতে এটি একটি ভালো লক্ষণ। এটি চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলে মাটির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে একটি নতুন ধারণা দেয়। চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলটি ভবিষ্যতের অনেক মিশনের সাক্ষী হতে চলেছে, কারণ এখানে জলের সম্ভাবনা রয়েছে। চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলের মাটি সম্পর্কে নতুন তথ্য চাঁদে জীবনের উপস্থিতি অনুমানকারী মিশনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণিত হতে পারে।
বিজ্ঞানীরা অবশ্য এতে নিরাশ নন তাঁদের মতে এটি একটি ভালো লক্ষণ। এটি চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলে মাটির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে একটি নতুন ধারণা দেয়। চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলটি ভবিষ্যতের অনেক মিশনের সাক্ষী হতে চলেছে, কারণ এখানে জলের সম্ভাবনা রয়েছে। চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলের মাটি সম্পর্কে নতুন তথ্য চাঁদে জীবনের উপস্থিতি অনুমানকারী মিশনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণিত হতে পারে।
advertisement
3/6
টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইসরো চেয়ারম্যান এস সোমনাথ এ কথা জানিয়েছেন। এস সোমনাথ বলেছেন, '‘অশোক স্তম্ভ এবং লোগোর অস্পষ্ট ছাপ একটি নতুন খোঁজ দিয়েছে। আমরা ইতিমধ্যেই জানি যে এটি (মাটি) ভিন্ন, কিন্তু আমাদের খুঁজে বের করতে হবে কিসের উপস্থিতি এটিকে আলাদা করছে।- চাঁদের মাটি ধুলোবালি দিয়ে তৈরি নয়, এটি গলিত উপাদানের তৈরি। এর মানে হল যে কিছু মাটি বেঁধে রয়েছে, আমাদের রিসার্চ করতে হবে কোন জিনিস এই মাটিকে বেঁধে রেখেছ৷’’
টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইসরো চেয়ারম্যান এস সোমনাথ এ কথা জানিয়েছেন। এস সোমনাথ বলেছেন, '‘অশোক স্তম্ভ এবং লোগোর অস্পষ্ট ছাপ একটি নতুন খোঁজ দিয়েছে। আমরা ইতিমধ্যেই জানি যে এটি (মাটি) ভিন্ন, কিন্তু আমাদের খুঁজে বের করতে হবে কিসের উপস্থিতি এটিকে আলাদা করছে।- চাঁদের মাটি ধুলোবালি দিয়ে তৈরি নয়, এটি গলিত উপাদানের তৈরি। এর মানে হল যে কিছু মাটি বেঁধে রয়েছে, আমাদের রিসার্চ করতে হবে কোন জিনিস এই মাটিকে বেঁধে রেখেছ৷’’
advertisement
4/6
উত্থাপিত চিত্রগুলি ISRO স্যাটেলাইট ইন্টিগ্রেশন অ্যান্ড টেস্ট এস্টাব্লিশমেন্ট (Isite) দ্বারা নির্মিত লুনার সয়েল সিমুল্যান্ট (LSS) এ পরীক্ষা করা হয়েছিল, যেখানে এটি একটি স্পষ্ট ছাপ রেখেছিল। ইউএস অ্যাপোলো প্রোগ্রাম দ্বারা সংগ্রহ করা চন্দ্রের মাটির নমুনার সাথে মিল করার জন্য এলএসএস তৈরি করা হয়েছিল। এই মাটির নমুনা চাঁদের নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে নেওয়া হয়েছিল। যেখানে ইসরোর চন্দ্রযান-৩ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছে। চাঁদের বিভিন্ন অংশের মাটিও আলাদা।
উত্থাপিত চিত্রগুলি ISRO স্যাটেলাইট ইন্টিগ্রেশন অ্যান্ড টেস্ট এস্টাব্লিশমেন্ট (Isite) দ্বারা নির্মিত লুনার সয়েল সিমুল্যান্ট (LSS) এ পরীক্ষা করা হয়েছিল, যেখানে এটি একটি স্পষ্ট ছাপ রেখেছিল। ইউএস অ্যাপোলো প্রোগ্রাম দ্বারা সংগ্রহ করা চন্দ্রের মাটির নমুনার সাথে মিল করার জন্য এলএসএস তৈরি করা হয়েছিল। এই মাটির নমুনা চাঁদের নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে নেওয়া হয়েছিল। যেখানে ইসরোর চন্দ্রযান-৩ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছে। চাঁদের বিভিন্ন অংশের মাটিও আলাদা।
advertisement
5/6
চাঁদে পাওয়া গেছে আলগা মাটির চিহ্ন ফিজিক্যাল রিসার্চ ল্যাবরেটরির (পিআরএল) পরিচালক অনিল ভরদ্বাজকে নিজের সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, '‘আমরা খুব স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি যে রোভার চলাচলের কারণে চাঁদের পৃষ্ঠে ফুটো তৈরি হচ্ছে। ল্যান্ডিং সাইট এবং রোভার চলাচলের স্থানের চারপাশে তোলা ফটোগুলি দেখায় যে রোভারের চলাচলের কারণে সৃষ্ট ফুটোটি প্রায় এক সেন্টিমিটার গভীর। ল্যান্ডারের পা (বিক্রম ল্যান্ডারের চারটি পা) চন্দ্রপৃষ্ঠে ডুবে যাচ্ছে, যা আলগা মাটি নির্দেশ করে। আমরা যত গভীরে যাব, মাটি তত ঘন হবে।’’
চাঁদে পাওয়া গেছে আলগা মাটির চিহ্ন ফিজিক্যাল রিসার্চ ল্যাবরেটরির (পিআরএল) পরিচালক অনিল ভরদ্বাজকে নিজের সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, '‘আমরা খুব স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি যে রোভার চলাচলের কারণে চাঁদের পৃষ্ঠে ফুটো তৈরি হচ্ছে। ল্যান্ডিং সাইট এবং রোভার চলাচলের স্থানের চারপাশে তোলা ফটোগুলি দেখায় যে রোভারের চলাচলের কারণে সৃষ্ট ফুটোটি প্রায় এক সেন্টিমিটার গভীর। ল্যান্ডারের পা (বিক্রম ল্যান্ডারের চারটি পা) চন্দ্রপৃষ্ঠে ডুবে যাচ্ছে, যা আলগা মাটি নির্দেশ করে। আমরা যত গভীরে যাব, মাটি তত ঘন হবে।’’
advertisement
6/6
কবে ঘুম থেকে উঠবে প্রজ্ঞান আর বিক্রম? চাঁদের দিন ও রাত পৃথিবীর ১৪ দিনের সমান৷ চাঁদে এখন ১৪ দিনের রাত শেষের পথে৷  বিক্রম ও প্রজ্ঞানের ঘুম থেকে জেগে ওঠার বিষয়ে ইসরোর চেয়ারম্যান এস. সোমনাথ বলেন, '‘এখনও যোগাযোগ হয়নি। তবে আমরা বলতে পারি না যে এখন প্রজ্ঞান এবং বিক্রম কাজ করবে না। আমরা একটি পূর্ণ চন্দ্র দিনের (পৃথিবীর ১৪ দিন) জন্য অপেক্ষা করব এবং যোগাযোগ স্থাপনের চেষ্টা চালিয়ে যাব।এই সময়কালে, সূর্যের আলো ক্রমাগত চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পড়বে এবং তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে। এটি ল্যান্ডার এবং প্রজ্ঞান যন্ত্রগুলিকেও উত্তপ্ত করবে। তাই ১৪তম দিনেও দুজনেই ঘুম থেকে জেগে উঠতে পারে। সম্পূর্ণ ১৪ দিনের জন্য চেষ্টা করা এবং অপেক্ষা করা ছাড়া আমাদের যোগাযোগ স্থাপনের আর কোন উপায় নেই।’’
কবে ঘুম থেকে উঠবে প্রজ্ঞান আর বিক্রম? চাঁদের দিন ও রাত পৃথিবীর ১৪ দিনের সমান৷ চাঁদে এখন ১৪ দিনের রাত শেষের পথে৷  বিক্রম ও প্রজ্ঞানের ঘুম থেকে জেগে ওঠার বিষয়ে ইসরোর চেয়ারম্যান এস. সোমনাথ বলেন, '‘এখনও যোগাযোগ হয়নি। তবে আমরা বলতে পারি না যে এখন প্রজ্ঞান এবং বিক্রম কাজ করবে না। আমরা একটি পূর্ণ চন্দ্র দিনের (পৃথিবীর ১৪ দিন) জন্য অপেক্ষা করব এবং যোগাযোগ স্থাপনের চেষ্টা চালিয়ে যাব।এই সময়কালে, সূর্যের আলো ক্রমাগত চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পড়বে এবং তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে। এটি ল্যান্ডার এবং প্রজ্ঞান যন্ত্রগুলিকেও উত্তপ্ত করবে। তাই ১৪তম দিনেও দুজনেই ঘুম থেকে জেগে উঠতে পারে। সম্পূর্ণ ১৪ দিনের জন্য চেষ্টা করা এবং অপেক্ষা করা ছাড়া আমাদের যোগাযোগ স্থাপনের আর কোন উপায় নেই।’’
advertisement
advertisement
advertisement