Maha Shivaratri || Amarnath: কবে থেকে শুরু অমরনাথ যাত্রা, কী ভাবেই বা তৈরি হয় বরফের আশ্চর্য শিবলিঙ্গ, জানেন কি...

Last Updated:
কখনও কখনও ৮ ফুট উঁচুও হয়ে যায় এই শিবলিঙ্গ। তবে গত কয়েকবছর ধরেই সময়ের আগেই বরফলিঙ্গ গলে যাচ্ছে বলে জানা গিয়েছে, যা হয়ত বিশ্ব উষ্ণায়নের ফল।
1/10
দেবাদিদেব মহাদেবের অধিষ্ঠান এখানে। হিন্দুদের একটি পবিত্র তীর্থক্ষেত্র অমরনাথ। জম্মু কাশ্মীরের এই তীর্থস্থানে গুহার মধ্যেই অধিষ্ঠান করেন মহাদেব। চারিদিকে পাহাড় দিয়ে ঘেরা। তুষারাবৃত শৃঙ্গের সমাবেশ। তাদের মাঝেই সুবিশাল উপত্যকা। কিন্তু, বছরের সবসময়ে পৌঁছনো যায় না এই তীর্থস্থানে। গ্রীষ্মকালে খুব কম সময়ের জন্যেই সম্ভব হয় যাত্রা। কারণ, বছরের বাকি পুরোটা সময়ই অমরনাথে যাওয়ার রাস্তা বরফে ঢাকা থাকে। গ্রীষ্মকালে দীর্ঘ পার্বত্য পথ পেরলে তবে দেখা মেলে মহাদেবের।
দেবাদিদেব মহাদেবের অধিষ্ঠান এখানে। হিন্দুদের একটি পবিত্র তীর্থক্ষেত্র অমরনাথ। জম্মু কাশ্মীরের এই তীর্থস্থানে গুহার মধ্যেই অধিষ্ঠান করেন মহাদেব। চারিদিকে পাহাড় দিয়ে ঘেরা। তুষারাবৃত শৃঙ্গের সমাবেশ। তাদের মাঝেই সুবিশাল উপত্যকা। কিন্তু, বছরের সবসময়ে পৌঁছনো যায় না এই তীর্থস্থানে। গ্রীষ্মকালে খুব কম সময়ের জন্যেই সম্ভব হয় যাত্রা। কারণ, বছরের বাকি পুরোটা সময়ই অমরনাথে যাওয়ার রাস্তা বরফে ঢাকা থাকে। গ্রীষ্মকালে দীর্ঘ পার্বত্য পথ পেরলে তবে দেখা মেলে মহাদেবের।
advertisement
2/10
অমরনাথ গুহাটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩,৮৮৮ মিটার (১২,৭৫৬ ফুট) উঁচুতে অবস্থিত। জম্মু ও কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর থেকে এর দূরত্ব ১৪১ কিলোমিটার। এই তীর্থে যেতে পহেলগাও শহর থেকে। চন্দনওয়াড়ি থেকে শুরু হয় যাত্রা।
অমরনাথ গুহাটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩,৮৮৮ মিটার (১২,৭৫৬ ফুট) উঁচুতে অবস্থিত। জম্মু ও কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর থেকে এর দূরত্ব ১৪১ কিলোমিটার। এই তীর্থে যেতে পহেলগাও শহর থেকে। চন্দনওয়াড়ি থেকে শুরু হয় যাত্রা।
advertisement
3/10
জুন-জুলাই মাসে শ্রাবণী পূর্ণিমা থেকে শুরু হয় অমরনাথ যাত্রা। শেষ হয় জুলাই-আগস্ট মাসে। জাতিধর্ম নির্বিশেষে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই অমরনাথ যাত্রায় যোগ দেন।
জুন-জুলাই মাসে শ্রাবণী পূর্ণিমা থেকে শুরু হয় অমরনাথ যাত্রা। শেষ হয় জুলাই-আগস্ট মাসে। জাতিধর্ম নির্বিশেষে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই অমরনাথ যাত্রায় যোগ দেন।
advertisement
4/10
অমরনাথ গুহা, শক্তিপীঠের ৫১টি শক্তিপীঠের মধ্যে অন্যতম। এখানে সতীর গলা পড়েছিল বলে মনে করা হয়।
অমরনাথ গুহা, শক্তিপীঠের ৫১টি শক্তিপীঠের মধ্যে অন্যতম। এখানে সতীর গলা পড়েছিল বলে মনে করা হয়।
advertisement
5/10
রাজতরঙ্গিনী বইয়ে কৃষান্থে অমরনাথের প্রসঙ্গ পাওয়া যায়। একটি তথ্যসূত্র থেকে মনে করা হয়, রাজা আরজরাজা (খ্রিস্টপূর্ব ৩০০ সাল) বরফ নির্মিত শিবলিঙ্গে পূজা দিতেন। রানি সূর্যমতি নাকি অমরনাথের এই ত্রিশূল,বাণলিঙ্গ ও অন্যান্য পবিত্র জিনিস উপহার দিয়েছিলেন।
রাজতরঙ্গিনী বইয়ে কৃষান্থে অমরনাথের প্রসঙ্গ পাওয়া যায়। একটি তথ্যসূত্র থেকে মনে করা হয়, রাজা আরজরাজা (খ্রিস্টপূর্ব ৩০০ সাল) বরফ নির্মিত শিবলিঙ্গে পূজা দিতেন। রানি সূর্যমতি নাকি অমরনাথের এই ত্রিশূল,বাণলিঙ্গ ও অন্যান্য পবিত্র জিনিস উপহার দিয়েছিলেন।
advertisement
6/10
প্রতি বছর শ্রাবণ পূর্ণিমা পর্যন্ত চলে অমরনাথ যাত্রা। তারপর চাঁদ যত ছোট হতে থাকে, ততই ছোট হয় বরফের শিবলিঙ্গ। মূল শিবলিঙ্গের দু'পাশেও থাকে  দুটি ছোট লিঙ্গ। তার একটি পার্বতী ও অন্যটি নন্দী বলে মনে করেন বহু ভক্ত
প্রতি বছর শ্রাবণ পূর্ণিমা পর্যন্ত চলে অমরনাথ যাত্রা। তারপর চাঁদ যত ছোট হতে থাকে, ততই ছোট হয় বরফের শিবলিঙ্গ। মূল শিবলিঙ্গের দু'পাশেও থাকে দুটি ছোট লিঙ্গ। তার একটি পার্বতী ও অন্যটি নন্দী বলে মনে করেন বহু ভক্ত
advertisement
7/10
কথিত আছে, কাশ্মীর একসময় জলে প্লাবিত হয়েছিল। সেই সময় কাশ্যপ মুনি সেই বন্যার জল নদীর মাধ্যমে বের করে দেন। জল কমে গেলে, ভৃগু মুনি অমরনাথ বা শিবের দেখা পান। এভাবে আবার অমরনাথের প্রচার শুরু হয়। কিন্তু ঠিক কবে থেকে অমরনাথে যাত্রা শুরু হয়, তা জানা যায় না।
কথিত আছে, কাশ্মীর একসময় জলে প্লাবিত হয়েছিল। সেই সময় কাশ্যপ মুনি সেই বন্যার জল নদীর মাধ্যমে বের করে দেন। জল কমে গেলে, ভৃগু মুনি অমরনাথ বা শিবের দেখা পান। এভাবে আবার অমরনাথের প্রচার শুরু হয়। কিন্তু ঠিক কবে থেকে অমরনাথে যাত্রা শুরু হয়, তা জানা যায় না।
advertisement
8/10
কিন্তু, কী ভাবে দুর্গম গুহার মধ্যে তৈরি হয় এই বিশাল আশ্চর্য শিবলিঙ্গ?
কিন্তু, কী ভাবে দুর্গম গুহার মধ্যে তৈরি হয় এই বিশাল আশ্চর্য শিবলিঙ্গ?
advertisement
9/10
জানা যায়, গুহার ভিতরে ৪০ মিটার (১৩০ ফুট) গুহার ছাদ থেকে জল ফোঁটা ফোঁটা করে চুইয়ে পড়ে। আর এই চুইয়ে পড়া জলই খাড়া ভাবে গুহার মেঝের উপরে জমে গিয়ে শিবলিঙ্গের আকার ধারণ করে।
জানা যায়, গুহার ভিতরে ৪০ মিটার (১৩০ ফুট) গুহার ছাদ থেকে জল ফোঁটা ফোঁটা করে চুইয়ে পড়ে। আর এই চুইয়ে পড়া জলই খাড়া ভাবে গুহার মেঝের উপরে জমে গিয়ে শিবলিঙ্গের আকার ধারণ করে।
advertisement
10/10
কখনও কখনও ৮ ফুট উঁচুও হয়ে যায় এই শিবলিঙ্গ। তবে গত কয়েকবছর ধরেই সময়ের আগেই বরফলিঙ্গ গলে যাচ্ছে বলে জানা গিয়েছে, যা হয়ত বিশ্ব উষ্ণায়নের ফল।
কখনও কখনও ৮ ফুট উঁচুও হয়ে যায় এই শিবলিঙ্গ। তবে গত কয়েকবছর ধরেই সময়ের আগেই বরফলিঙ্গ গলে যাচ্ছে বলে জানা গিয়েছে, যা হয়ত বিশ্ব উষ্ণায়নের ফল।
advertisement
advertisement
advertisement