সিনেমাহলের বাইরে চা খাচ্ছিলেন, 'গুজরাত থেকে আসছি' বলতেই তুলে নিল পুলিশ! কারণ জানলে চমকাবেন

Last Updated:
প্রেমিকা ২৫ লাখ টাকা দাবি করে বলেছিল, টাকা না দিলে অশ্লীল ছবি ও ভিডিও ভাইরাল করে দেবে। এরপর ভাইপোকে অপহরণ করে পরিবারের কাছে ৩০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।
1/6
আগ্রায় এক সিনেমাহলের কাছে চা খাচ্ছিলেন এক ব্যক্তি। হঠাৎ চলে এল পুলিশ। তাঁকে ঘিরে ধরে শুরু হল জিজ্ঞাসাবাদ। সেই ব্যক্তি বলেন, "আমি গুজরাত থেকে আসছি।" শোনামাত্রই গ্রেফতার সেই ব্যক্তি। কারণ জানলে চমকে উঠবেন!
আগ্রায় এক সিনেমাহলের কাছে চা খাচ্ছিলেন এক ব্যক্তি। হঠাৎ চলে এল পুলিশ। তাঁকে ঘিরে ধরে শুরু হল জিজ্ঞাসাবাদ। সেই ব্যক্তি বলেন, "আমি গুজরাত থেকে আসছি।" শোনামাত্রই গ্রেফতার সেই ব্যক্তি। কারণ জানলে চমকে উঠবেন!
advertisement
2/6
নাম শাহবাজ খান। তাঁকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া যায়। ওই ব্যক্তি জানান, কয়েকদিন ধরে তিনি মুম্বাইয়ে ছিলেন। বান্ধবীর দাবি পূরণ করতে নিজের ভাইপোকে অপহরণ করেন যুবক।
নাম শাহবাজ খান। তাঁকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া যায়। ওই ব্যক্তি জানান, কয়েকদিন ধরে তিনি মুম্বাইয়ে ছিলেন। বান্ধবীর দাবি পূরণ করতে নিজের ভাইপোকে অপহরণ করেন যুবক।
advertisement
3/6
গুজরাতের বলসেধে অপহরণ মামলায় আগ্রার এসটিএফ ইউনিট এখন মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। গুজরাটে অপহরণের ঘটনার পর শাহবাজ আগ্রায় আশ্রয় নিয়েছিল। টাকার জন্য ভাগ্নেকে অপহরণ করেছিল অভিযুক্ত।
গুজরাতের বলসেধে অপহরণ মামলায় আগ্রার এসটিএফ ইউনিট এখন মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। গুজরাটে অপহরণের ঘটনার পর শাহবাজ আগ্রায় আশ্রয় নিয়েছিল। টাকার জন্য ভাগ্নেকে অপহরণ করেছিল অভিযুক্ত।
advertisement
4/6
অভিযুক্ত শাহবাজ জানায়, মুম্বইয়ের এক মেয়ের সঙ্গে প্রেম করেছে সে। মেয়েটির অনেক অশ্লীল ছবি ও ভিডিও রয়েছে। প্রেমিকা ২৫ লাখ টাকা দাবি করে বলেছিল, টাকা না দিলে অশ্লীল ছবি ও ভিডিও ভাইরাল করে দেবে। এরপর ভাগ্নেকে অপহরণ করে পরিবারের কাছে ৩০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।
অভিযুক্ত শাহবাজ জানায়, মুম্বইয়ের এক মেয়ের সঙ্গে প্রেম করেছে সে। মেয়েটির অনেক অশ্লীল ছবি ও ভিডিও রয়েছে। প্রেমিকা ২৫ লাখ টাকা দাবি করে বলেছিল, টাকা না দিলে অশ্লীল ছবি ও ভিডিও ভাইরাল করে দেবে। এরপর ভাগ্নেকে অপহরণ করে পরিবারের কাছে ৩০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।
advertisement
5/6
শাহবাজ জানায়, আফাককে মৃত ভেবে তাকে ফেলে দিয়েছিল সে। পরে আফাক তার বাড়িতে পৌঁছে পুরো ঘটনা জানায়। প্রেমিকার চাপে পড়ে নিজের ভাগ্নেকে অপহরণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া তার একটি চরম অনৈতিক ও অপরাধপ্রবণ মনোভাবের পরিচয় দেয়।
শাহবাজ জানায়, আফাককে মৃত ভেবে তাকে ফেলে দিয়েছিল সে। পরে আফাক তার বাড়িতে পৌঁছে পুরো ঘটনা জানায়। প্রেমিকার চাপে পড়ে নিজের ভাগ্নেকে অপহরণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া তার একটি চরম অনৈতিক ও অপরাধপ্রবণ মনোভাবের পরিচয় দেয়।
advertisement
6/6
গুজরাত পুলিশ আগ্রার এসটিএফ ইউনিটের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তথ্যের উপর একটি ফাঁদ বিছিয়ে, এসটিএফ অভিযুক্ত শাহবাজকে জগদীশপুরা থানা এলাকার প্রভু টকিজের কাছে থেকে গ্রেফতার করে। জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত শাহবাজ খান জানান, অপহৃত ব্যক্তির নাম আফাক। আফাক তার ভাইপো। টাকার জন্যই তাঁকে অপহরণ করেছিল শাহবাজ।
গুজরাত পুলিশ আগ্রার এসটিএফ ইউনিটের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তথ্যের উপর একটি ফাঁদ বিছিয়ে, এসটিএফ অভিযুক্ত শাহবাজকে জগদীশপুরা থানা এলাকার প্রভু টকিজের কাছে থেকে গ্রেফতার করে। জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত শাহবাজ খান জানান, অপহৃত ব্যক্তির নাম আফাক। আফাক তার ভাইপো। টাকার জন্যই তাঁকে অপহরণ করেছিল শাহবাজ।
advertisement
advertisement
advertisement