Acid Attack: পিশাচের প্রেম! ভাগ্নির প্রতি 'টানে' সিরিঞ্জে ভরে এ কী ছুড়ল বিবাহিত মামা! পুলিশকেও গুলি, উত্তর প্রদেশে ভয়ঙ্কর কাণ্ড
- Published by:Ankita Tripathi
- news18 bangla
Last Updated:
Acid Attack: ভাগ্নির প্রতি প্রেমাসক্ত মামা। ভাগ্নির আশীর্বাদ অনুষ্ঠানের দিন অ্যাসিড ছুঁড়ে আক্রমণের অভিযোগ মামার বিরুদ্ধে।
ভাগ্নির প্রতি প্রেমাসক্ত মামা। ভাগ্নির আশীর্বাদ অনুষ্ঠানের দিন অ‍্যাসিড ছুঁড়ে আক্রমণের অভিযোগ মামার বিরুদ্ধে। অভিযোগ, ১৯ বছরের তরুণীকে ইনজেকশন সিরিঞ্জে অ‍্যাসিড ভরে ছুঁড়ে দেয় মামা।
advertisement
ভাগ্নির প্রতি প্রেমাসক্ত মামা। ভাগ্নির আশীর্বাদ অনুষ্ঠানের দিন অ‍্যাসিড ছুঁড়ে আক্রমণের অভিযোগ মামার বিরুদ্ধে। অভিযোগ, ১৯ বছরের তরুণীকে ইনজেকশন সিরিঞ্জে অ‍্যাসিড ভরে ছুঁড়ে দেয় মামা।
advertisement
অ‍্যাসিড হামলায় তরুণীর গাল এবং হাতের কিছু অংশ ঝলসে গিয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের ভাদোহি জেলার বরি গ্রামে। সংবাদমাধ‍্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, অভিযুক্ত মামা বিবাহিত এবং তার ২ সন্তানও রয়েছে।
advertisement
রবিবারই ছিল তরুণীর আশীর্বাদ অনুষ্ঠান। রবিবার রাতে সেই অনুষ্ঠানে এসেই ভাগ্নির উপর অ‍্যাসিড নিয়ে হামলা চালায় অভিযুক্ত মামা। পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্তের নাম মুকেশ। ঘটনার পর তরুণীর বাবা থানায় গিয়ে অভিযোগ জানিয়ে বলেন, তাঁর কন‍্যার উপর অ‍্যাসিড হামলা করেছে মুকেশ।
advertisement
অভিযোগ পেয়ে রবিবার রাতেই অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। গভীর রাতে মুকেশকে একটি স্টেশনের কাছে পাওয়া যায়। রেললাইন ধরে হেঁটে যাচ্ছিলেন তিনি। পুলিশ তাঁকে থামতে বলায় ঘুরে তাদের দিকে গুলি চালান ওই যুবক। পাল্টা গুলি ছোড়ে পুলিশও। প্রতীকী ছবি
advertisement
একটি গুলি মুকেশের পায়ে লাগে। সোমবার তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। উত্তরপ্রদেশ পুলিশ জানাচ্ছে, অভিযুক্ত খানিক সুস্থ হলেই জেরা শুরু করবে পুলিশ। অ‍ন‍্যদিকে আহত তরুণীকেও প্রাথমিক চিকিত্‍সার জন‍্য পার্শ্ববর্তী স্বাস্থ‍্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিত্‍সার পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতীকী চিত্র
advertisement
জানা গিয়েছে, দূর সম্পর্কের এই ভাগ্নীর প্রতি প্রেমাসক্ত ছিলেন অভিযুক্ত মামা মুকেশ। বিবাহিত এবং দুই সন্তানের বাবা মুকেশ ভাগ্নীর বিয়ে হয়ে যাচ্ছে মেনে নিতে পারেননি। আশীর্বাদের দিনই সিরিঞ্জে অ‍্যাসিড ভরে হামলা করে ভাগ্নীর উপর। তিন মাস আগেও অভিযুক্তের নামে ধরা পড়েছিল গ্রামবাসীদের হাতে। তখন এসেছিল পুলিশও।