Raisin Benefits: হলুদ নাকি কালো, কোন কিশমিশ মেয়েদের জন্য বেশি উপকারী? কেনার আগে অবশ্যই জানুন

Last Updated:
বাজারে দু'ধরনের কিশমিশ পাওয়া যায়৷ কোনটা ছেড়ে কোনটা খাওয়া উচিত? মেয়েদের শরীরের জন্য কোন কিশমিশ বেশি উপকারী? কীভাবে খাওয়া উচিত কিশমিশ?
1/8
শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী কিশমিশ৷ একথা সকলেরই জানা৷ কিন্তু বাজারে দু'ধরনের কিশমিশ পাওয়া যায়৷ কোনটা ছেড়ে কোনটা খাওয়া উচিত? মেয়েদের শরীরের জন্য কোন কিশমিশ বেশি উপকারী? কীভাবে খাওয়া উচিত কিশমিশ?
শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী কিশমিশ৷ একথা সকলেরই জানা৷ কিন্তু বাজারে দু'ধরনের কিশমিশ পাওয়া যায়৷ কোনটা ছেড়ে কোনটা খাওয়া উচিত? মেয়েদের শরীরের জন্য কোন কিশমিশ বেশি উপকারী? কীভাবে খাওয়া উচিত কিশমিশ?
advertisement
2/8
 কিশমিশ নিয়ে এমনই নানা প্রশ্ন সকলের মন ঘুরপাক খায়৷ তাই কিশমিশের সমস্ত খুঁটিনাটি তথ্য জানালেন, দিল্লির বাবা সাহেব আম্বেদকর মেডিকেল কলেজের স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ জ্যোতি যাদব৷
কিশমিশ নিয়ে এমনই নানা প্রশ্ন সকলের মন ঘুরপাক খায়৷ তাই কিশমিশের সমস্ত খুঁটিনাটি তথ্য জানালেন, দিল্লির বাবা সাহেব আম্বেদকর মেডিকেল কলেজের স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ জ্যোতি যাদব৷
advertisement
3/8
বিশেষজ্ঞদের মতে হলুদ কিশমিশের চেয়ে কালো কিশমিশ মেয়েদের শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী৷ কালো কিশমিশ মেয়েদের শরীরের একাধিক রোগকে কাবু করতে সক্ষম বলেই জানালেন, ড: জ্যোতি যাদব৷
বিশেষজ্ঞদের মতে হলুদ কিশমিশের চেয়ে কালো কিশমিশ মেয়েদের শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী৷ কালো কিশমিশ মেয়েদের শরীরের একাধিক রোগকে কাবু করতে সক্ষম বলেই জানালেন, ড: জ্যোতি যাদব৷
advertisement
4/8
যৌন স্বাস্থ্য উন্নত করে: কালো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা মহিলাদের যৌন স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে৷ এমনকি  অ্যামিনো অ্যাসিড সম্ভাব্য গর্ভাবস্থার সম্ভাবনাও বাড়িয়ে তুলতে পারে। এর মধ্যে থাকা এল-আরজিনিনের উপস্থিতি জরায়ু এবং ডিম্বাশয়ে রক্ত প্রবাহ বাড়াতে পারে।
যৌন স্বাস্থ্য উন্নত করে: কালো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা মহিলাদের যৌন স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে৷ এমনকি অ্যামিনো অ্যাসিড সম্ভাব্য গর্ভাবস্থার সম্ভাবনাও বাড়িয়ে তুলতে পারে। এর মধ্যে থাকা এল-আরজিনিনের উপস্থিতি জরায়ু এবং ডিম্বাশয়ে রক্ত প্রবাহ বাড়াতে পারে।
advertisement
5/8
প্রজনন ক্ষমতা বাড়ায়: কালো কিশমিশ শরীরে প্রজনন ক্ষমতা বাড়ায়৷ এক্ষেত্রে কিশমিশ সারারত ভিজিয়ে রেখে পরের দিন ছেঁকে খেয়ে নিন৷ এরপর কিশমিশ পিষে এর রস বের করে নিন। এই মিশ্রণটি অত্যন্ত উপকারী৷
প্রজনন ক্ষমতা বাড়ায়: কালো কিশমিশ শরীরে প্রজনন ক্ষমতা বাড়ায়৷ এক্ষেত্রে কিশমিশ সারারত ভিজিয়ে রেখে পরের দিন ছেঁকে খেয়ে নিন৷ এরপর কিশমিশ পিষে এর রস বের করে নিন। এই মিশ্রণটি অত্যন্ত উপকারী৷
advertisement
6/8
গর্ভাবস্থায় খান কালো কিশমিশ: গর্ভবতী মহিলাদের কালো কিশমিশ খাওয়া উচিত৷ কালো কিশমিশ জলে ভিজিয়ে রাখলে গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও গর্ভবতী মহিলারা কালো কিশমিশের জল খেতে পারেন৷ এর নিয়মিত সেবন রক্তাল্পতা প্রতিরোধ করে এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
গর্ভাবস্থায় খান কালো কিশমিশ: গর্ভবতী মহিলাদের কালো কিশমিশ খাওয়া উচিত৷ কালো কিশমিশ জলে ভিজিয়ে রাখলে গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও গর্ভবতী মহিলারা কালো কিশমিশের জল খেতে পারেন৷ এর নিয়মিত সেবন রক্তাল্পতা প্রতিরোধ করে এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
7/8
 ত্বকের জন্য উপকারী: ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কালো কিশমিশ ত্বককে পুষ্টি জোগায়৷ এর ডিটক্সিফাইং এবং অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্যগুলি ত্বককে দীর্ঘ সময়ের জন্য পরিষ্কার, উজ্জ্বল এবং তরুণ রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া ভিটামিন-সি ব্রণ প্রতিরোধেও সাহায্য করে। ত্বকের সমস্যায় কিশমিশের উপকারিতা পেতে এক কাপ জলে  ৮-১০টি কালো কিশমিশ ভিজিয়ে রেখে সেই জল খালি পেটে খেতে হবে৷
ত্বকের জন্য উপকারী: ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কালো কিশমিশ ত্বককে পুষ্টি জোগায়৷ এর ডিটক্সিফাইং এবং অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্যগুলি ত্বককে দীর্ঘ সময়ের জন্য পরিষ্কার, উজ্জ্বল এবং তরুণ রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া ভিটামিন-সি ব্রণ প্রতিরোধেও সাহায্য করে। ত্বকের সমস্যায় কিশমিশের উপকারিতা পেতে এক কাপ জলে ৮-১০টি কালো কিশমিশ ভিজিয়ে রেখে সেই জল খালি পেটে খেতে হবে৷
advertisement
8/8
ইমিউনিটি বাড়ায়: গর্ভাবস্থায় ইমিউন সিস্টেমে পরিবর্তন ঘটে। ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ কালো কিশমিশ ভেজানো জল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তোলে৷ সাধারণ রোগ এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে। সেই সঙ্গে কালো কিশমিশের জলে উপস্থিত পটাশিয়াম রক্তচাপের মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে ভূমিকা রাখে৷
ইমিউনিটি বাড়ায়: গর্ভাবস্থায় ইমিউন সিস্টেমে পরিবর্তন ঘটে। ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ কালো কিশমিশ ভেজানো জল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তোলে৷ সাধারণ রোগ এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে। সেই সঙ্গে কালো কিশমিশের জলে উপস্থিত পটাশিয়াম রক্তচাপের মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে ভূমিকা রাখে৷
advertisement
advertisement
advertisement