Winter Lifestyle: মেয়েদের জিভ দিয়ে জল পড়ে! শীতের শুরুতে বাঁকুড়ায় পাওয়া যায়! সকলে কেনার জন‍্য পাগল

Last Updated:
Winter Lifestyle: জানেন কি শীতের শুরুতে পাওয়া যায় এই অদ্ভুত সবজি? পাওয়া যায় বাঁকুড়ায়। আর এই সবজি খেতে পাগল গোটা রাজ্য। বিশেষ করে মেয়েরা। কী এই সবজি? নাম জানলে আরও অবাক হবেন, এই সবজি দিয়ে কি তৈরি হয় জানলে জিভে জল ধরে রাখতে পারবেন না।
1/6
জানেন কি শীতের শুরুতে পাওয়া যায় এই অদ্ভুত সবজি? পাওয়া যায় বাঁকুড়ায়। আর এই সবজি খেতে পাগল গোটা রাজ্য। বিশেষ করে মেয়েরা। কী এই সবজি? নাম জানলে আরও অবাক হবেন, এই সবজি দিয়ে কি তৈরি হয় জানলে জিভে জল ধরে রাখতে পারবেন না। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়।
জানেন কি শীতের শুরুতে পাওয়া যায় এই অদ্ভুত সবজি? পাওয়া যায় বাঁকুড়ায়। আর এই সবজি খেতে পাগল গোটা রাজ্য। বিশেষ করে মেয়েরা। কী এই সবজি? নাম জানলে আরও অবাক হবেন, এই সবজি দিয়ে কি তৈরি হয় জানলে জিভে জল ধরে রাখতে পারবেন না। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
2/6
শিয়ালদা,দমদম কিংবা হাওড়া! ট্রেনে যারা যাতায়াত করেন তাঁরা কমবেশি প্রত্যেকে চিপস খেয়েছেন। আলুর চিপ ছাড়া যে চিপসগুলো পাওয়া যায়, তার অধিকাংশই তৈরি হয় কচু দিয়ে। বাঁকুড়ার সারো কচু দিয়ে। মাটির তলায় উদপাদন হয় এই সবজি। বাঁকুড়া থেকে কুইন্টাল কুইন্টাল পাড়ি দেয় আসানসোল-শিয়ালদা। সেখানকার আঞ্চলিক কারখানায় প্রসেসিং হয়ে তৈরি হয় চিপস।
শিয়ালদা,দমদম কিংবা হাওড়া! ট্রেনে যারা যাতায়াত করেন তাঁরা কমবেশি প্রত্যেকে চিপস খেয়েছেন। আলুর চিপ ছাড়া যে চিপসগুলো পাওয়া যায়, তার অধিকাংশই তৈরি হয় কচু দিয়ে। বাঁকুড়ার সারো কচু দিয়ে। মাটির তলায় উদপাদন হয় এই সবজি। বাঁকুড়া থেকে কুইন্টাল কুইন্টাল পাড়ি দেয় আসানসোল-শিয়ালদা। সেখানকার আঞ্চলিক কারখানায় প্রসেসিং হয়ে তৈরি হয় চিপস। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
3/6
বাঁকুড়া শহর সংলগ্ন সেন্দ্রা মৌজার বেশ কয়েকটি গ্রাম ছাড়া এই কচু দেখা যায় না খুব একটা। ফলনের মরশুমে চাষীরা লেগে পড়েন সরো কচু তুলে ধুয়ে বস্তা বন্দি করে রপ্তানি করতে। স্থানীয় কৃষক মিন্টু দাস চাষ করেছেন এই সবজি। তিনি জানান, সারো কচু চাষ করতে বীজ গুলো কেটে শুকিয়ে মাস তিনেক পরে লাগানো হয়। মাটি খুঁড়ে দুই দিন অন্তর অন্তর জন দিতে হয়,ধান চাষের সমান জল প্রয়োজন হয় এই কচু চাষে।
বাঁকুড়া শহর সংলগ্ন সেন্দ্রা মৌজার বেশ কয়েকটি গ্রাম ছাড়া এই কচু দেখা যায় না খুব একটা। ফলনের মরশুমে চাষীরা লেগে পড়েন সরো কচু তুলে ধুয়ে বস্তা বন্দি করে রপ্তানি করতে। স্থানীয় কৃষক মিন্টু দাস চাষ করেছেন এই সবজি। তিনি জানান, সারো কচু চাষ করতে বীজ গুলো কেটে শুকিয়ে মাস তিনেক পরে লাগানো হয়। মাটি খুঁড়ে দুই দিন অন্তর অন্তর জন দিতে হয়,ধান চাষের সমান জল প্রয়োজন হয় এই কচু চাষে। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জনা বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
4/6
স্থানীয় ওলা বাজারে এবং দুর্গাপুর, শিয়ালদা যায় গাড়িতে করে। এক একটি গাড়িতে ৫০ থেকে ৬০ কুইন্টাল কচু থাকে। স্থানীয়রা মাছের সঙ্গে ঝোল করে এই সবজি খেয়ে থাকেন। মাঘ, ফাল্গুন মাস করে লাগানো হয় থেকে এই সবজি।
স্থানীয় ওলা বাজারে এবং দুর্গাপুর, শিয়ালদা যায় গাড়িতে করে। এক একটি গাড়িতে ৫০ থেকে ৬০ কুইন্টাল কচু থাকে। স্থানীয়রা মাছের সঙ্গে ঝোল করে এই সবজি খেয়ে থাকেন। মাঘ, ফাল্গুন মাস করে লাগানো হয় থেকে এই সবজি। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
5/6
শীতের শুরুতে ফলন পাওয়া যায়। ২৫-৩০ টাকায় বিক্রি হয় কচু। যোগান থাকলে ১৫-২০ টাকায় নেমে আসে দাম। বাঁকুড়ার আনাচে কানাচে দেখা যায় নতুন নতুন শক সবজি। মাটি যতই রুক্ষ শুষ্ক হোক না কেন, চাষীরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে চাষ করে যান সারা বছর।
শীতের শুরুতে ফলন পাওয়া যায়। ২৫-৩০ টাকায় বিক্রি হয় কচু। যোগান থাকলে ১৫-২০ টাকায় নেমে আসে দাম। বাঁকুড়ার আনাচে কানাচে দেখা যায় নতুন নতুন শক সবজি। মাটি যতই রুক্ষ শুষ্ক হোক না কেন, চাষীরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে চাষ করে যান সারা বছর। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দোপাধ্যায়
advertisement
6/6
ট্রেনের যাত্রীদের মন যে চিপসে মজে যায়, সেই চিপস তৈরির সবজি যোগান দেয় বাঁকুড়া জেলা। জানেন না অনেকেই।
ট্রেনের যাত্রীদের মন যে চিপসে মজে যায়, সেই চিপস তৈরির সবজি যোগান দেয় বাঁকুড়া জেলা। জানেন না অনেকেই। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
advertisement
advertisement