Winter Health Tips: শীতে সর্দি-কাশি-জ্বরে ভুগছেন? রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে অব্যর্থ এই ৫ যোগাসন!

Last Updated:
Winter Health Tips: এই পরিস্থিতিতে আগাম সতর্কতা নিতে হবে। বাড়াতে হবে শরীরের রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা।
1/10
ভরা শীত। ধোঁয়া ওঠা চা আর লেপের উষ্ণতায় আড়মোড়া ভাঙছে বাঙালি। পারদ নেমেছে ১১ ডিগ্রিতে। এমনিতেই সিজন চেঞ্জের এই সময়টাতেই সর্দি, কাশি, জ্বরের প্রকোপ বাড়ে। তার সঙ্গে আবার চোখ রাঙাচ্ছে ওমিক্রন (Omicron)। তাই এই পরিস্থিতিতে আগাম সতর্কতা নিতে হবে। বাড়াতে হবে শরীরের রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা।
ভরা শীত। ধোঁয়া ওঠা চা আর লেপের উষ্ণতায় আড়মোড়া ভাঙছে বাঙালি। পারদ নেমেছে ১১ ডিগ্রিতে। এমনিতেই সিজন চেঞ্জের এই সময়টাতেই সর্দি, কাশি, জ্বরের প্রকোপ বাড়ে। তার সঙ্গে আবার চোখ রাঙাচ্ছে ওমিক্রন (Omicron)। তাই এই পরিস্থিতিতে আগাম সতর্কতা নিতে হবে। বাড়াতে হবে শরীরের রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা।
advertisement
2/10
ডায়েট মনে খাওয়াদাওয়া তো চাই। সঙ্গে নিয়মিত করতে হবে যোগব্যায়াম। ইমিউন সিস্টেম শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে জীবাণুর বংশবিস্তার রোধ করার চেষ্টা করে। ব্যায়াম করলে শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুততর হয়। তাজা বাতাস জীবাণু বার করে দিতে সাহায্য করে। কাজেই যাঁরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাঁদের চট করে সর্দিকাশি ও শ্বাসনালির সংক্রমণ হয় না। শরীরে শ্বেতকণিকার সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে। এর জেরে রোগপ্রতিরোধ শক্তি যেমন বাড়ে তেমনই ওজন বশে থাকে বলেও সংক্রমণের ঝুঁকি কমে যায়।
ডায়েট মনে খাওয়াদাওয়া তো চাই। সঙ্গে নিয়মিত করতে হবে যোগব্যায়াম। ইমিউন সিস্টেম শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে জীবাণুর বংশবিস্তার রোধ করার চেষ্টা করে। ব্যায়াম করলে শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুততর হয়। তাজা বাতাস জীবাণু বার করে দিতে সাহায্য করে। কাজেই যাঁরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাঁদের চট করে সর্দিকাশি ও শ্বাসনালির সংক্রমণ হয় না। শরীরে শ্বেতকণিকার সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে। এর জেরে রোগপ্রতিরোধ শক্তি যেমন বাড়ে তেমনই ওজন বশে থাকে বলেও সংক্রমণের ঝুঁকি কমে যায়।
advertisement
3/10
তাজা বাতাস জীবাণু বার করে দিতে সাহায্য করে। কাজেই যাঁরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাঁদের চট করে সর্দিকাশি ও শ্বাসনালির সংক্রমণ হয় না। শরীরে শ্বেতকণিকার সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে। এর জেরে রোগপ্রতিরোধ শক্তি যেমন বাড়ে তেমনই ওজন বশে থাকে বলেও সংক্রমণের ঝুঁকি কমে যায়। প্রতীকী ছবি। 
তাজা বাতাস জীবাণু বার করে দিতে সাহায্য করে। কাজেই যাঁরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাঁদের চট করে সর্দিকাশি ও শ্বাসনালির সংক্রমণ হয় না। শরীরে শ্বেতকণিকার সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে। এর জেরে রোগপ্রতিরোধ শক্তি যেমন বাড়ে তেমনই ওজন বশে থাকে বলেও সংক্রমণের ঝুঁকি কমে যায়। প্রতীকী ছবি। 
advertisement
4/10
বলাসন প্রথম ধাপ: প্রথমে হাঁটু মুড়ে সমতল স্থানে বসতে হবে। দুই হাঁটু ও দুই পায়ের পাতা থাকবে একত্রিত। নিতম্ব থাকবে দুই গোড়ালির উপর। দ্বিতীয় ধাপ: দুই হাত সোজা রেখে কানের পাশ দিয়ে মাথার উপর তুলতে হবে।তারপর শ্বাস টেনে শরীরকে সামনের দিকে বাঁকিয়ে মাটি স্পর্শ করানোর চেষ্টা করতে হবে।
বলাসন প্রথম ধাপ: প্রথমে হাঁটু মুড়ে সমতল স্থানে বসতে হবে। দুই হাঁটু ও দুই পায়ের পাতা থাকবে একত্রিত। নিতম্ব থাকবে দুই গোড়ালির উপর। দ্বিতীয় ধাপ: দুই হাত সোজা রেখে কানের পাশ দিয়ে মাথার উপর তুলতে হবে।তারপর শ্বাস টেনে শরীরকে সামনের দিকে বাঁকিয়ে মাটি স্পর্শ করানোর চেষ্টা করতে হবে।
advertisement
5/10
তৃতীয় ধাপ: কপাল এবং নাক মাটিতে ঠেকে থাকবে। চিবুক থাকবে হাঁটু থেকে দূরে। বুক আর পেট পুরোপুরি উরুর উপর চেপে বসবে। চতুর্থ ধাপ: এইভাবে ৩০ সেকেন্ড স্থির থেকে আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসতে হবে।
তৃতীয় ধাপ: কপাল এবং নাক মাটিতে ঠেকে থাকবে। চিবুক থাকবে হাঁটু থেকে দূরে। বুক আর পেট পুরোপুরি উরুর উপর চেপে বসবে। চতুর্থ ধাপ: এইভাবে ৩০ সেকেন্ড স্থির থেকে আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসতে হবে।
advertisement
6/10
ধনুরাসন প্রথম ধাপ: উপুড় হয়ে শুয়ে পা দু'টি হাঁটুর কাছ থেকে ভাঁজ করে গোড়ালি দু'টি জোড়া ভাবে নিতম্বের কাছে আনতে হবে।
ধনুরাসন প্রথম ধাপ: উপুড় হয়ে শুয়ে পা দু'টি হাঁটুর কাছ থেকে ভাঁজ করে গোড়ালি দু'টি জোড়া ভাবে নিতম্বের কাছে আনতে হবে।
advertisement
7/10
তৃতীয় ধাপ: শুধু তলপেটটুকু মাটিতে ঠেকে থাকবে। চতুর্থ ধাপ: এই অবস্থায় ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ড মতো স্থির থেকে আবার আগের অবস্থায় ফিরতে হবে।
তৃতীয় ধাপ: শুধু তলপেটটুকু মাটিতে ঠেকে থাকবে। চতুর্থ ধাপ: এই অবস্থায় ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ড মতো স্থির থেকে আবার আগের অবস্থায় ফিরতে হবে।
advertisement
8/10
সেতু বন্ধনাসন প্রথম ধাপ: পিঠে ভর দিয়ে শুয়ে পড়তে হবে। হাত থাকবে শরীরের সঙ্গে লেগে। দ্বিতীয় ধাপ: এবার হাঁটু ভাঁজ করে করে ধীরে ধীরে শ্বাস নিতে নিতে পীঠের নিচের অংশের ভার উপরে ওঠাতে হবে। শুধু কাঁধটুকু লেগে থাকবে মাটিতে। তৃতীয় ধাপ: ১০-১৫ সেকেন্ড করে এই অবস্থায় থেকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে হবে। বেশ কয়েকবার এই আসন অনুশীলন করা যেতে পারে।
সেতু বন্ধনাসন প্রথম ধাপ: পিঠে ভর দিয়ে শুয়ে পড়তে হবে। হাত থাকবে শরীরের সঙ্গে লেগে। দ্বিতীয় ধাপ: এবার হাঁটু ভাঁজ করে করে ধীরে ধীরে শ্বাস নিতে নিতে পীঠের নিচের অংশের ভার উপরে ওঠাতে হবে। শুধু কাঁধটুকু লেগে থাকবে মাটিতে। তৃতীয় ধাপ: ১০-১৫ সেকেন্ড করে এই অবস্থায় থেকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে হবে। বেশ কয়েকবার এই আসন অনুশীলন করা যেতে পারে।
advertisement
9/10
ভূজঙ্গাসন প্রথম ধাপ: প্রথমে একটি সমতল জায়গায় উপুড় হয়ে শুতে হবে। হাতের তালু দু’টি ভাঁজ করে পাঁজরের দু’ পাশে কাঁধের নীচে থাকবে। দ্বিতীয় ধাপ: এ বার কোমর থেকে পা পর্যন্ত মাটিতে রেখে শরীরের বাকি অংশ হাতের তালুর উপর ভর রেখে ধীরে ধীরে উপরের দিকে তুলতে হবে। এ বার ধীরে ধীরে মাথাটাকে সামান্য বেঁকিয়ে উপরের দিকে তাকাতে হবে। তৃতীয় ধাপ: এই অবস্থায় ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ড মতো স্থির থেকে আবার আগের অবস্থায় ফিরতে হবে।
ভূজঙ্গাসন প্রথম ধাপ: প্রথমে একটি সমতল জায়গায় উপুড় হয়ে শুতে হবে। হাতের তালু দু’টি ভাঁজ করে পাঁজরের দু’ পাশে কাঁধের নীচে থাকবে। দ্বিতীয় ধাপ: এ বার কোমর থেকে পা পর্যন্ত মাটিতে রেখে শরীরের বাকি অংশ হাতের তালুর উপর ভর রেখে ধীরে ধীরে উপরের দিকে তুলতে হবে। এ বার ধীরে ধীরে মাথাটাকে সামান্য বেঁকিয়ে উপরের দিকে তাকাতে হবে। তৃতীয় ধাপ: এই অবস্থায় ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ড মতো স্থির থেকে আবার আগের অবস্থায় ফিরতে হবে।
advertisement
10/10
শবাসন প্রথম ধাপ: চিত হয়ে শুয়ে পড়তে হবে। পা থাকবে সোজা। হাত থাকবে শরীরের পাশে। দ্বিতীয় ধাপ: হাত ও পা শিথিল রাখতে হবে। হাতের তালু থাকবে উপরের দিকে। তৃতীয় ধাপ: এবার চোখ বন্ধ করে স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস চালিয়ে যেতে হবে।
শবাসন প্রথম ধাপ: চিত হয়ে শুয়ে পড়তে হবে। পা থাকবে সোজা। হাত থাকবে শরীরের পাশে। দ্বিতীয় ধাপ: হাত ও পা শিথিল রাখতে হবে। হাতের তালু থাকবে উপরের দিকে। তৃতীয় ধাপ: এবার চোখ বন্ধ করে স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস চালিয়ে যেতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement