Iron Deficiency in Women: রক্তের অভাব, শরীর ফ্যাকাশে হয়ে যাচ্ছে? 'এই' ৫ লক্ষণ দেখলেই মহিলারা সাবধান! না হলেই কিন্তু...

Last Updated:
Iron Deficiency in Women: সাম্প্রতিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, দেশে পুরুষের তুলনায় মহিলা ও শিশুদের মধ্যে রক্তাল্পতার প্রকোপ অনেকটাই বেশি৷ যারা হিমোগ্লোবিনের ঘাটতিতে ভোগেন তাদের একটু সতর্ক থাকা দরকার৷
1/5
সারা ভারতবর্ষে রক্তাল্পতা এখন একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ সাম্প্রতিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, দেশে পুরুষের তুলনায় মহিলা ও শিশুদের মধ্যে রক্তাল্পতার প্রকোপ অনেকটাই বেশি৷ যারা হিমোগ্লোবিনের ঘাটতিতে ভোগেন তাদের একটু সতর্ক থাকা দরকার৷  রক্তস্বল্পতার দ্রুত চিকিৎসা না হলে মেয়েদের শরীর এতটাই দুর্বল হয়ে পড়ে যে কোনও কিছুই ঠিকমতো করা যায় না। মহিলাদের শরীরে কিছু বিশেষ লক্ষণ রক্তস্বল্পতার লক্ষণের দিকে নির্দেশ দেয়, তা এড়িয়ে যাওয়া কখনওই উচিত নয়৷
সারা ভারতবর্ষে রক্তাল্পতা এখন একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ সাম্প্রতিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, দেশে পুরুষের তুলনায় মহিলা ও শিশুদের মধ্যে রক্তাল্পতার প্রকোপ অনেকটাই বেশি৷ যারা হিমোগ্লোবিনের ঘাটতিতে ভোগেন তাদের একটু সতর্ক থাকা দরকার৷ রক্তস্বল্পতার দ্রুত চিকিৎসা না হলে মেয়েদের শরীর এতটাই দুর্বল হয়ে পড়ে যে কোনও কিছুই ঠিকমতো করা যায় না। মহিলাদের শরীরে কিছু বিশেষ লক্ষণ রক্তস্বল্পতার লক্ষণের দিকে নির্দেশ দেয়, তা এড়িয়ে যাওয়া কখনওই উচিত নয়৷
advertisement
2/5
মায়ো ক্লিনিকের মতে, যখন খাবারে পর্যাপ্ত আয়রন না থাকে বা কোনও কারণে অতিরিক্ত রক্ত ​​শরীর থেকে বেরিয়ে যায়, তখন রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও অন্যান্য কিছু রোগের কারণেও হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি দেখা দেয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নারীদের মাসিকের সময় প্রতি মাসে প্রচুর রক্তপাত হয়। যেসব নারীদের পিরিয়ড বেশি হয় তাদের রক্তস্বল্পতার ঝুঁকি বেশি থাকে। অন্যদিকে খাদ্যতালিকায় সবুজ শাক-সবজির অভাব থাকলে রক্তশূন্যতাও হতে পারে।
মায়ো ক্লিনিকের মতে, যখন খাবারে পর্যাপ্ত আয়রন না থাকে বা কোনও কারণে অতিরিক্ত রক্ত ​​শরীর থেকে বেরিয়ে যায়, তখন রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও অন্যান্য কিছু রোগের কারণেও হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি দেখা দেয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নারীদের মাসিকের সময় প্রতি মাসে প্রচুর রক্তপাত হয়। যেসব নারীদের পিরিয়ড বেশি হয় তাদের রক্তস্বল্পতার ঝুঁকি বেশি থাকে। অন্যদিকে খাদ্যতালিকায় সবুজ শাক-সবজির অভাব থাকলে রক্তশূন্যতাও হতে পারে।
advertisement
3/5
যখন মহিলাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি হয়, তখন শরীরে সর্বাধিক দুর্বলতা এবং ক্লান্তি দেখা দেয়। এতটাই দূর্বল হয়ে যায় যে কোনও কাজ করতে গিয়ে অনেক অসুবিধায় পড়তে হয়।  অক্সিজেন প্রতিটি অঙ্গে না পৌঁছানোর জন্যই এটা ঘটে । এর ফলে স্নায়ু শিথিল হতে শুরু করে যার ফলে শরীরে দুর্বলতা ও ক্লান্তি অনুভূত হয়।রক্তশূন্যতার কারণে, মহিলারা খুব কম খিদে অনুভব করেন। মনে হয় পেট ভরে গেছে। যেহেতু আগে থেকেই দুর্বলতা ও ক্লান্তি থাকে, তাই পুষ্টি না পেলে সমস্যা আরও বেড়ে যায়।
যখন মহিলাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি হয়, তখন শরীরে সর্বাধিক দুর্বলতা এবং ক্লান্তি দেখা দেয়। এতটাই দূর্বল হয়ে যায় যে কোনও কাজ করতে গিয়ে অনেক অসুবিধায় পড়তে হয়। অক্সিজেন প্রতিটি অঙ্গে না পৌঁছানোর জন্যই এটা ঘটে । এর ফলে স্নায়ু শিথিল হতে শুরু করে যার ফলে শরীরে দুর্বলতা ও ক্লান্তি অনুভূত হয়।রক্তশূন্যতার কারণে, মহিলারা খুব কম খিদে অনুভব করেন। মনে হয় পেট ভরে গেছে। যেহেতু আগে থেকেই দুর্বলতা ও ক্লান্তি থাকে, তাই পুষ্টি না পেলে সমস্যা আরও বেড়ে যায়।
advertisement
4/5
যদি মহিলারা রক্তস্বল্পতায় ভোগেন তবে তাদের মাথা ব্যথা এবং মাথা ঘোরা সমস্যা দেখা দেয়। এর ফলে শরীরে সারাদিন জ্বালাপোড়া অনুভব হয়। কোনও কাজ করতে গেলেও অস্বস্তি হয়। রক্তশূন্যতা বা শরীরে হিমোগ্লোবিনের অভাবের কারণে ত্বকের রং হলুদ হতে শুরু করে। নখ খুব দুর্বল হতে শুরু করে। হাত পা খুব ঠান্ডা হয়ে যায়। হিমোগ্লোবিনের ঘাটতির কারণে শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হয়। এর কারণ হৃৎপিণ্ড পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহ পায় না, তাই মাঝে মাঝে শ্বাসকষ্ট হতে শুরু করে। এর ফলেও বুকে ব্যথা হতে পারে। এই লক্ষণগুলো দেখলে আগে থেকেই সাবধান হোন মহিলারা৷
যদি মহিলারা রক্তস্বল্পতায় ভোগেন তবে তাদের মাথা ব্যথা এবং মাথা ঘোরা সমস্যা দেখা দেয়। এর ফলে শরীরে সারাদিন জ্বালাপোড়া অনুভব হয়। কোনও কাজ করতে গেলেও অস্বস্তি হয়। রক্তশূন্যতা বা শরীরে হিমোগ্লোবিনের অভাবের কারণে ত্বকের রং হলুদ হতে শুরু করে। নখ খুব দুর্বল হতে শুরু করে। হাত পা খুব ঠান্ডা হয়ে যায়। হিমোগ্লোবিনের ঘাটতির কারণে শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হয়। এর কারণ হৃৎপিণ্ড পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহ পায় না, তাই মাঝে মাঝে শ্বাসকষ্ট হতে শুরু করে। এর ফলেও বুকে ব্যথা হতে পারে। এই লক্ষণগুলো দেখলে আগে থেকেই সাবধান হোন মহিলারা৷
advertisement
5/5
আয়রনের ঘাটতির জন্য, আমিষ, মাংস, শুকনো ফল ইত্যাদি খাওয়া উচিত। যারা নিরামিষভোজী তারা শুকনো ফল, সবুজ তাজা শাক-সবজি যেমন পালং শাক, কলা ইত্যাদি বেশি করে খান। কিশমিশ,অ্যাপ্রিকট, মটরশুটি, ফুলকপি, জাম্বুরা, কমলা, তরমুজ, স্ট্রবেরি, তরমুজ, ডালিম ইত্যাদি ফল দ্রুত আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে।
আয়রনের ঘাটতির জন্য, আমিষ, মাংস, শুকনো ফল ইত্যাদি খাওয়া উচিত। যারা নিরামিষভোজী তারা শুকনো ফল, সবুজ তাজা শাক-সবজি যেমন পালং শাক, কলা ইত্যাদি বেশি করে খান। কিশমিশ,অ্যাপ্রিকট, মটরশুটি, ফুলকপি, জাম্বুরা, কমলা, তরমুজ, স্ট্রবেরি, তরমুজ, ডালিম ইত্যাদি ফল দ্রুত আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে।
advertisement
advertisement
advertisement