Weight Loss Tips: রোজ ঘণ্টাখানেক হেঁটেও ওজন কমছে না? কীভাবে চটজলদি ওজন কমাতে পারবেন জানুন

সুস্থ থাকতে হাঁটার কোনও বিকল্প নেই। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ-- সব সমস্যার সমাধান একটাই। ঘণ্টার পর ঘণ্টা শরীরচর্চা করার সময় না পেলে কেবল মাত্র নির্দিষ্ট সময় ধরে হাঁটলেই ওজন কমানো সম্ভব। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

কিন্তু কী ভাবে হাঁটলে, দিনে কতটা হাঁটলে তা ওজন ঝরাতে সাহায্য করে, এটা না জানলে পণ্ডশ্রম!

বাজার-দোকান, অফিস, কেনাকাটা ইত্যাদিতে হেঁটে গেলেই উপকার পাবেন, না কি ঘড়ি ধরে নির্দিষ্ট গতিতে হাঁটলে তবেই মিলবে সুফল?

ওজন কমানোর সঙ্গেই হার্টের সুস্থতার জন্যও কার্ডিও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও কার্ডিও ওয়ার্কআউট করলে রক্তে শর্করা কমে, উন্নত হয় স্মৃতিশক্তি, 'গুড' কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে।

হাঁটা এবং দৌড়ানো এই দুটিই মূলত কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম। তবে স্বল্প সময়ের মধ্যে উপকার পেতে বেশি কার্যকরী দৌড়ানো।

ফিটনেসবিদদের মতে, লক্ষ্য রাখতে হবে সেকেন্ডে দু’পা হাঁটা। অত হিসাব কষতে না পারলে অন্তত ১৫-২০ মিনিটে দেড় কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে পারলে ভাল। তবে কেবল হাঁটলেই হল না, দ্রুত ওজন ঝরাতে হলে মেনে চলতে হবে কিছু নিয়ম।

নিয়মিত হালকা ওজন নিয়ে হাঁটলেও কিন্তু দ্রুত ক্যালোরি ঝরে। এ ক্ষেত্রে হাতে হালকা ওজনের ডাম্বল নিয়েও হাঁটতে পারেন।সকালের হাঁটাকে প্রাধান্য দিন, এতে আপনি সতেজ বোধ করবেন।

দ্রুত ক্যালোরি ঝরাতে 'সাইড ওয়াক' কিংবা 'ব্যাক ওয়াক' করতে পারেন। পেশির শক্তি বৃদ্ধি করতে এই হাঁটার পদ্ধতিগুলি বেশ উপযোগী।

মাথায় একগাদা চিন্তা নিয়ে হাঁটবেন না। হাঁটা একটা নেশা। অভ্যাসের মতো রুটিনে ঢুকিয়ে নিয়ে দেখুন, মন্দ লাগবে না। কিন্তু প্রথম প্রথম একঘেয়ে লাগলে মোবাইলের হেডফোন কানে লাগিয়ে গান শুনতে শুনতে হাঁটুন। এতে এমন কিছু হরমোন ক্ষরিত হবে, যা দুশ্চিন্তা কমায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)