Weight Loss Tips: এই চারটি নিয়মেই কামাল, হু হু করে ঝরবে belly fat , শরীর হবে টানটান

Last Updated:
weight loss tips: পালন করতে হবে কিছু নিয়ম। আর তাতেই ঝরবে মেদ (Weight loss)।
1/5
#কলকাতা: ভুঁড়ি (Belly fat) নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই। পেটের মেদ বা ভুঁড়ি বাড়লে (Belly fat) দেখতে তো খারাপ লাগেই, সঙ্গে ডেকে আনে নানান বিপদও। এ দিকে ঠিকঠাক ওয়ার্কআউট করা সত্ত্বেও মেদ না-কমার (fat loose) কারণও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু কোনও জিনিসই সহজে পাওয়া যায় না। তার জন্য করতে হয় কঠোর পরিশ্রম। আর ওজন কমাতে (weight loss tips) গেলে রাশ টানতে হবে রোজকার খাবারের তালিকায় (Dieting)। আসলে এমন কিছু খাবার রোজকার ডায়েটে (dietig) যোগ করা হয়, যা শরীরের মেদ কিছুতেই ঝরাচ্ছে না। অথবা মেদ ঝরলেও তা আবার বেড়ে যাচ্ছে। তাই কিছু খাবারকে চিরকালের মতো ডায়েট থেকে বিদায়করে দিতে হবে। সেই সঙ্গে যোগ করতে হবে নতুন কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার। অথবা পালন করতে হবে কিছু নিয়ম। আর তাতেই ঝরবে মেদ (Weight loss)। Photo- Representative
#কলকাতা: ভুঁড়ি (Belly fat) নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই। পেটের মেদ বা ভুঁড়ি বাড়লে (Belly fat) দেখতে তো খারাপ লাগেই, সঙ্গে ডেকে আনে নানান বিপদও। এ দিকে ঠিকঠাক ওয়ার্কআউট করা সত্ত্বেও মেদ না-কমার (fat loose) কারণও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু কোনও জিনিসই সহজে পাওয়া যায় না। তার জন্য করতে হয় কঠোর পরিশ্রম। আর ওজন কমাতে (weight loss tips) গেলে রাশ টানতে হবে রোজকার খাবারের তালিকায় (Dieting)। আসলে এমন কিছু খাবার রোজকার ডায়েটে (dietig) যোগ করা হয়, যা শরীরের মেদ কিছুতেই ঝরাচ্ছে না। অথবা মেদ ঝরলেও তা আবার বেড়ে যাচ্ছে। তাই কিছু খাবারকে চিরকালের মতো ডায়েট থেকে বিদায়করে দিতে হবে। সেই সঙ্গে যোগ করতে হবে নতুন কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার। অথবা পালন করতে হবে কিছু নিয়ম। আর তাতেই ঝরবে মেদ (Weight loss)। Photo- Representative
advertisement
2/5
ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং: এই ধরনের উপোসের ক্ষেত্রে দিনে ১৬ ঘণ্টা না-খেয়ে থাকতে হবে। আর এটি সপ্তাহে দু দিন অন্তর করতে হবে। তা হলে বেশ ভালো মতো ফল পাওয়া যাবে। তবে বলাটা যত সহজ, করাটা অতটাও সহজ নয়। কিন্তু চেষ্টা করতে হবে। এতে শরীরে ক্যালোরি কম প্রবেশ করে। এ ছাড়াও না-খাওয়ার জন্য যে স্ট্রেস তৈরি হয়, তা মেদ কমাতে সাহায্য করে। Photo- Representative
ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং: এই ধরনের উপোসের ক্ষেত্রে দিনে ১৬ ঘণ্টা না-খেয়ে থাকতে হবে। আর এটি সপ্তাহে দু দিন অন্তর করতে হবে। তা হলে বেশ ভালো মতো ফল পাওয়া যাবে। তবে বলাটা যত সহজ, করাটা অতটাও সহজ নয়। কিন্তু চেষ্টা করতে হবে। এতে শরীরে ক্যালোরি কম প্রবেশ করে। এ ছাড়াও না-খাওয়ার জন্য যে স্ট্রেস তৈরি হয়, তা মেদ কমাতে সাহায্য করে। Photo- Representative
advertisement
3/5
কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাদ্য ত্যাগ: কার্বোহাইড্রেট বেশি আছে, এমন খাবার শরীরের জন্য খুবই খারাপ। যেমন– চিপস্, পাস্তা, পাউরুটি ইত্যাদির বদলে খাওয়া যেতে পারে ব্রাউন রাইস বা ব্রাউন ব্রেডও। বাড়িতে কম তেলে অথবা অলিভ অয়েলে ভেজে খাওয়া যেতে পারে চিপস্ বা আলুর কোনও জিনিস। তবে কোনটাই অতিরিক্ত নয়। Photo- Representative
কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাদ্য ত্যাগ: কার্বোহাইড্রেট বেশি আছে, এমন খাবার শরীরের জন্য খুবই খারাপ। যেমন– চিপস্, পাস্তা, পাউরুটি ইত্যাদির বদলে খাওয়া যেতে পারে ব্রাউন রাইস বা ব্রাউন ব্রেডও। বাড়িতে কম তেলে অথবা অলিভ অয়েলে ভেজে খাওয়া যেতে পারে চিপস্ বা আলুর কোনও জিনিস। তবে কোনটাই অতিরিক্ত নয়। Photo- Representative
advertisement
4/5
অতিরিক্ত এক্সারসাইজ: দিনে ৪০ মিনিটের বদলে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা সময় দিতে হবে জিমে। সেখানে শুধু ওয়েট লিফটিং নয়, কার্ডিও এবং অ্যারোবিকস্ও করতে হবে। তবে শুধু ওয়ার্কআউট করলেই হবে না, সঙ্গে খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে উচ্চমাত্রার কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার ও ফ্যাট। তবেই আসবে বদল। Photo- Representative
অতিরিক্ত এক্সারসাইজ: দিনে ৪০ মিনিটের বদলে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা সময় দিতে হবে জিমে। সেখানে শুধু ওয়েট লিফটিং নয়, কার্ডিও এবং অ্যারোবিকস্ও করতে হবে। তবে শুধু ওয়ার্কআউট করলেই হবে না, সঙ্গে খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে উচ্চমাত্রার কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার ও ফ্যাট। তবেই আসবে বদল। Photo- Representative
advertisement
5/5
চিনি কম: মিষ্টি খেতে অনেকেই পছন্দ করেন, তবে জেনে রাখা ভালো যে, চিনি মানুষের শরীরের জন্য বিষ। তাই চেষ্টা করতে হবে যেন পুরোপুরি চিনি খাওয়াটা বন্ধ করে দেওয়া যায়। রোজকার খাবার অর্থাৎ তরকারিতে যতটা সম্ভব কম চিনি ব্যবহার করতে হবে। আর চিনি ও ক্যালোরি যুক্ত খাবার, ড্রিঙ্ক ইত্যাদি জীবন থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে। চিনিটা একেবারে ছেড়ে দেওয়া যায় না ঠিকই, কিন্তু এটি ব্যবহার করার পরিমাণ ধীরে ধীরে কমিয়ে এক সময় বন্ধ করে দেওয়াটা অসম্ভব নয়। Photo- Representative
চিনি কম: মিষ্টি খেতে অনেকেই পছন্দ করেন, তবে জেনে রাখা ভালো যে, চিনি মানুষের শরীরের জন্য বিষ। তাই চেষ্টা করতে হবে যেন পুরোপুরি চিনি খাওয়াটা বন্ধ করে দেওয়া যায়। রোজকার খাবার অর্থাৎ তরকারিতে যতটা সম্ভব কম চিনি ব্যবহার করতে হবে। আর চিনি ও ক্যালোরি যুক্ত খাবার, ড্রিঙ্ক ইত্যাদি জীবন থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে। চিনিটা একেবারে ছেড়ে দেওয়া যায় না ঠিকই, কিন্তু এটি ব্যবহার করার পরিমাণ ধীরে ধীরে কমিয়ে এক সময় বন্ধ করে দেওয়াটা অসম্ভব নয়। Photo- Representative
advertisement
advertisement
advertisement