Weekend Trip: সামনেই ৩ দিনের ছুটি, ঘুরে দেখুন বিষ্ণুপুরের অফবিট জায়গাগুলি! ইতিহাস ও শিল্পকলার মেলবন্ধন

Last Updated:
Weekend Trip: বাঁকুড়া জেলার মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর ঘুরে দেখুন ১৫ আগস্ট এর আগে। বিষ্ণুপুর বিখ্যাত তার টেরাকোটা মন্দির গুলোর জন্য। অসম্ভব সুন্দর কারুকার্য এবং নির্মাণশৈলী।
1/6
বাঁকুড়া জেলার মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর ঘুরে দেখুন ১৫ আগস্ট এর আগে। বিষ্ণুপুর বিখ্যাত তার টেরাকোটা মন্দির গুলির জন্য। অসম্ভব সুন্দর কারুকার্য এবং নির্মাণশৈলী। যা আজও এক গবেষণার বিষয়। আসুন দেখুন এবং নিজেকে সমৃদ্ধ করুন।
বাঁকুড়া জেলার মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর ঘুরে দেখুন ১৫ আগস্ট এর আগে। বিষ্ণুপুর বিখ্যাত তার টেরাকোটা মন্দির গুলোর জন্য। অসম্ভব সুন্দর কারুকার্য এবং নির্মাণশৈলী। যা আজও গবেষণার বিষয়। দেখুন এবং নিজেকে সমৃদ্ধ করুন
advertisement
2/6
টেরাকোটার উৎকৃষ্ট কারুকার্যে বিখ্যাত শ্যামরাই মন্দিরটি ১৬৪৩ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত হয় মল্লরাজ রঘুনাথ সিংহ এর আমলে। মন্দিরটি একটি স্তম্ভকার চতুষ্কোণের ভিতের উপর তৈরী।
টেরাকোটার উৎকৃষ্ট কারুকার্যে বিখ্যাত শ্যামরাই মন্দিরটি ১৬৪৩ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত হয় মল্লরাজ রঘুনাথ সিংহ এর আমলে। মন্দিরটি একটি স্তম্ভকার চতুষ্কোণের ভিতের উপর তৈরী।
advertisement
3/6
মন্দিরটির ভিতরের ও বাইরের দেওয়ালগুলি শোভা পাচ্ছে রামায়ণ ও মহাভারতের বিভিন্ন কাহিনী,কৃষ্ণলীলা ও তখনকার দিনের সমাজ ও রাজনৈতিক ভাস্কর্যের প্রাচুর্যতায়।
মন্দিরটির ভিতরের ও বাইরের দেওয়ালগুলি শোভা পাচ্ছে রামায়ণ ও মহাভারতের বিভিন্ন কাহিনী,কৃষ্ণলীলা ও তখনকার দিনের সমাজ ও রাজনৈতিক ভাস্কর্যের প্রাচুর্যতায়।
advertisement
4/6
অনলাইনে টিকিট কাটলে ২০ টাকা, অফলাইনে কাটলে ২৫ টাকা। মোট তিনটি মন্দির ঘুরে দেখতে পারবেন পর্যটকেরা এই টিকিটের মাধ্যমে। তবে রাসমঞ্চ,জোর বাংলা এবং শ্যামরায় মন্দির ছাড়াও রয়েছে একটি দারুণ উদ্যান। এই উদ্যানের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে সময় কাটাতে পারবেন।
অনলাইনে টিকিট কাটলে ২০ টাকা, অফলাইনে কাটলে ২৫ টাকা। মোট তিনটি মন্দির ঘুরে দেখতে পারবেন পর্যটকেরা এই টিকিটের মাধ্যমে। তবে রাসমঞ্চ,জোর বাংলা এবং শ্যামরায় মন্দির ছাড়াও রয়েছে একটি দারুণ উদ্যান। এই উদ্যানের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে সময় কাটাতে পারবেন।
advertisement
5/6
বিষ্ণুপুরের স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন হল জোড়বাংলা মন্দির। দুটো একচালা ঘর যোগ করে দিলে যেরকম হয়, জোড়বাংলা মন্দির সেইরকম। ১৬৫৫ সালে মল্লরাজ রঘুনাথ সিং মন্দির নির্মাণ করেন। কেষ্টরায় মন্দির নামেও পরিচিত এই মন্দির। কৃষ্ণলীলা, রামায়ন, মহাভারত, পৌরাণিক কাহিনী, শিকার দৃশ্য, সমসাময়িক সমাজচিত্র পোড়ামাটির ভাস্কর্যে ফুটিয়ে তোলা রয়েছে মন্দিরের গায়ে।
বিষ্ণুপুরের স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন হল জোড়বাংলা মন্দির। দুটো একচালা ঘর যোগ করে দিলে যেরকম হয়, জোড়বাংলা মন্দির সেইরকম। ১৬৫৫ সালে মল্লরাজ রঘুনাথ সিং মন্দির নির্মাণ করেন। কেষ্টরায় মন্দির নামেও পরিচিত এই মন্দির। কৃষ্ণলীলা, রামায়ন, মহাভারত, পৌরাণিক কাহিনী, শিকার দৃশ্য, সমসাময়িক সমাজচিত্র পোড়ামাটির ভাস্কর্যে ফুটিয়ে তোলা রয়েছে মন্দিরের গায়ে।
advertisement
6/6
মল্লরাজ দরবার ঘেরা ছিল জল দিয়ে। রাজদরবারে প্রবেশ করার মুখ্য এক বিরাট দরজা আজও বিদ্যমান বিষ্ণুপুর শহরে। যার নাম গড় দরজা। প্রতি বছর দেশ বিদেশের মানুষ আসেন এই গড় দরজা দেখতে। অসাধারণ নির্মাণশৈলী, দেখলে মনে হবে যেন কোনও
মল্লরাজ দরবার ঘেরা ছিল জল দিয়ে। রাজদরবারে প্রবেশ করার মুখ্য এক বিরাট দরজা আজও বিদ্যমান বিষ্ণুপুর শহরে। যার নাম গড় দরজা। প্রতি বছর দেশ বিদেশের মানুষ আসেন এই গড় দরজা দেখতে। অসাধারণ নির্মাণশৈলী, দেখলে মনে হবে যেন কোনও "রোমান আর্কিটেকচার"।
advertisement
advertisement
advertisement