Trekking Tour: ‘সবুজ পাহাড় ডাকে, আয় রে ছুটে আয়’- ক্রিসমাসের ছুটিতে পাহাড়, ঝরনা, অরণ্য তিনের চমকে ঘেরা জায়গা, ঘরের কাছেই ডেস্টিনেশন

Last Updated:
Trecking Tour: পাহাড়, ঝর্ণা, আদিবাসী গ্রাম এবং ট্রেকিং করার সুযোগ বাঁকুড়ায়, এই শীতের ছোট্ট ছুটিতে আপনার ডেস্টিনেশন হোক পাহাড় ঘেরা সবুজ পৃথিবী...
1/6
: বাঁকুড়ার এমন একটি শীতের ডেস্টিনেশন, যেখানে রয়েছে স্বপ্নের মত সুন্দর পাহাড়, সেই পাহাড়ের বুক বেয়ে বয়ে চলেছে ঝরনা। পাহাড়কে ঘিরে রয়েছে সবুজ বনানী। রয়েছে রঙিন আদিবাসী গ্রাম যেখানে ভেষজ রঙ এর দেওয়াল চিত্র মনে করিয়ে দেবে প্রাগৈতিহাসিক যুগ।
: বাঁকুড়ার এমন একটি শীতের ডেস্টিনেশন, যেখানে রয়েছে স্বপ্নের মত সুন্দর পাহাড়, সেই পাহাড়ের বুক বেয়ে বয়ে চলেছে ঝরনা। পাহাড়কে ঘিরে রয়েছে সবুজ বনানী। রয়েছে রঙিন আদিবাসী গ্রাম যেখানে ভেষজ রঙ এর দেওয়াল চিত্র মনে করিয়ে দেবে প্রাগৈতিহাসিক যুগ।
advertisement
2/6
এছাড়াও রয়েছে মন্দির এবং ট্রেকিং করার ব্যবস্থা! সুন্দর শুশুনিয়াতে ঘুরে আসার এটাই একদম `পারফেক্ট টাইম`- শীত অবধারিত ভাবে জাঁকিয়ে পড়তে চলেছে। ভোরবেলা থেকে শুশুনিয়া পাহাড় ঢেকে রয়েছে কুয়াশায়। পর্যটকের ভিড় বাড়ছে প্রাগ ঐতিহাসিক পাহাড়ের তলায়।
এছাড়াও রয়েছে মন্দির এবং ট্রেকিং করার ব্যবস্থা! সুন্দর শুশুনিয়াতে ঘুরে আসার এটাই একদম `পারফেক্ট টাইম`- শীত অবধারিত ভাবে জাঁকিয়ে পড়তে চলেছে। ভোরবেলা থেকে শুশুনিয়া পাহাড় ঢেকে রয়েছে কুয়াশায়। পর্যটকের ভিড় বাড়ছে প্রাগ ঐতিহাসিক পাহাড়ের তলায়।
advertisement
3/6
শুশুনিয়া পাহাড়ের আশেপাশে রয়েছে থাকার একাধিক জায়গা। মরুতবাহা ইকোপার্ক থেকে শুরু করে, যুব আবাস। ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে রয়েছে রাত্রি বাসের সুযোগ। কলকাতা থেকে সরাসরি চলে আসুন বাঁকুড়া স্টেশন। বাঁকুড়া থেকে বাসে করে কিংবা গাড়িতে করে ছাতনা হয়ে শুশুনিয়া। শুশুনিয়া পাহাড়ের তলায় দুদিন থাকলেই ঘুরে দেখা হয়ে যাবে।
শুশুনিয়া পাহাড়ের আশেপাশে রয়েছে থাকার একাধিক জায়গা। মরুতবাহা ইকোপার্ক থেকে শুরু করে, যুব আবাস। ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে রয়েছে রাত্রি বাসের সুযোগ। কলকাতা থেকে সরাসরি চলে আসুন বাঁকুড়া স্টেশন। বাঁকুড়া থেকে বাসে করে কিংবা গাড়িতে করে ছাতনা হয়ে শুশুনিয়া। শুশুনিয়া পাহাড়ের তলায় দুদিন থাকলেই ঘুরে দেখা হয়ে যাবে।
advertisement
4/6
পাহাড়, জম ধারা, শিউলি বোনা, ভরতপুর।বাঁকুড়া জেলার প্রাগৈতিহাসিক ভূখণ্ড শুশুনিয়া পাহাড়। পাহাড়ে ওঠার মুখ্য রাস্তার পাশে এই অবস্থান করছে নরসিংহ মন্দির। মন্দিরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন লোককথা এবং বিশ্বাস। নরসিংহ মন্দিরের সামনেই প্রাচীনকাল থেকে বয়ে চলেছে একটি ক্ষুদ্র ঝর্ণা।
পাহাড়, জম ধারা, শিউলি বোনা, ভরতপুর।বাঁকুড়া জেলার প্রাগৈতিহাসিক ভূখণ্ড শুশুনিয়া পাহাড়। পাহাড়ে ওঠার মুখ্য রাস্তার পাশে এই অবস্থান করছে নরসিংহ মন্দির। মন্দিরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন লোককথা এবং বিশ্বাস। নরসিংহ মন্দিরের সামনেই প্রাচীনকাল থেকে বয়ে চলেছে একটি ক্ষুদ্র ঝর্ণা।
advertisement
5/6
স্থানীয় সূত্রে জানা গেল শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা এই ঝর্ণা কখনওই থামে না ঝর্ণা থেকে শীতকালে নির্গত হয় গরম জল এবং গ্রীষ্মকালে বেরোয় ঠান্ডা জল। ঝর্ণার সামনেই রয়েছে একটি পুকুর, আঞ্চলিক নাম গড়। এই গড়েই জমা হয় ঝর্ণার জল। তবুও কোনও দিন একটি নির্দিষ্ট উচ্চতার উপরে ওঠে না গড়ের জলস্তর। এছাড়াও রয়েছে চন্দ্র বর্মার শিলালিপি। পাহাড়ের পশ্চিম প্রান্তে একটি দুর্গম গুহায়, খুঁজে পাবেন ইতিহাসের ছোঁয়া। সঙ্গে শুশুনিয়া পাহাড়ের দুর্দান্ত বনজ সম্পদ। পাহাড় ছেড়ে রয়েছে নাম না জানা বহু ভেষজ উদ্ভিদে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেল শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা এই ঝর্ণা কখনওই থামে না ঝর্ণা থেকে শীতকালে নির্গত হয় গরম জল এবং গ্রীষ্মকালে বেরোয় ঠান্ডা জল। ঝর্ণার সামনেই রয়েছে একটি পুকুর, আঞ্চলিক নাম গড়। এই গড়েই জমা হয় ঝর্ণার জল। তবুও কোনও দিন একটি নির্দিষ্ট উচ্চতার উপরে ওঠে না গড়ের জলস্তর। এছাড়াও রয়েছে চন্দ্র বর্মার শিলালিপি। পাহাড়ের পশ্চিম প্রান্তে একটি দুর্গম গুহায়, খুঁজে পাবেন ইতিহাসের ছোঁয়া। সঙ্গে শুশুনিয়া পাহাড়ের দুর্দান্ত বনজ সম্পদ। পাহাড় ছেড়ে রয়েছে নাম না জানা বহু ভেষজ উদ্ভিদে।
advertisement
6/6
বাঁকুড়া জেলার প্রাকৃতিক প্রাণ ভোমরা শুশুনিয়া পাহাড়। পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানে প্রতি বছর জমা হন অসংখ্য পর্যটক। কিছু কৌতুক পর্যটকদের দেখা যায় ঝর্ণাএবং গড়ের সামনে। যদি ওই ঝর্ণার উৎস এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি বলেই জানা গেছে। ঝরনা এবং ঝর্ণার সামনের গড়ের ইতিহাস স্থানীয়দের একাংশের মতে নরসিংহ মন্দিরের মহিমা মন্ডিত। শীত ঢোকার আগে এখনই বোধহয় সবচেয়ে উপযুক্ত সময় শুশুনিয়া পাহাড় ঘুরে দেখার। একপ্রকার আদিবাসী সংস্কৃতি, প্রাগৈতিহাসিক প্রেক্ষাপট, ভেষজ উদ্ভিদের সম্ভার এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি দুর্দান্ত কম্বিনেশন বাঁকুড়ার এই পর্যটন কেন্দ্র। Input- Nilanjan Banerjee 
বাঁকুড়া জেলার প্রাকৃতিক প্রাণ ভোমরা শুশুনিয়া পাহাড়। পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানে প্রতি বছর জমা হন অসংখ্য পর্যটক। কিছু কৌতুক পর্যটকদের দেখা যায় ঝর্ণাএবং গড়ের সামনে। যদি ওই ঝর্ণার উৎস এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি বলেই জানা গেছে। ঝরনা এবং ঝর্ণার সামনের গড়ের ইতিহাস স্থানীয়দের একাংশের মতে নরসিংহ মন্দিরের মহিমা মন্ডিত। শীত ঢোকার আগে এখনই বোধহয় সবচেয়ে উপযুক্ত সময় শুশুনিয়া পাহাড় ঘুরে দেখার। একপ্রকার আদিবাসী সংস্কৃতি, প্রাগৈতিহাসিক প্রেক্ষাপট, ভেষজ উদ্ভিদের সম্ভার এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি দুর্দান্ত কম্বিনেশন বাঁকুড়ার এই পর্যটন কেন্দ্র। Input- Nilanjan Banerjee
advertisement
advertisement
advertisement