Trekking Tour: ‘সবুজ পাহাড় ডাকে, আয় রে ছুটে আয়’- ক্রিসমাসের ছুটিতে পাহাড়, ঝরনা, অরণ্য তিনের চমকে ঘেরা জায়গা, ঘরের কাছেই ডেস্টিনেশন
- Published by:Debalina Datta
- hyperlocal
- Reported by:Nilanjan Banerjee
Last Updated:
Trecking Tour: পাহাড়, ঝর্ণা, আদিবাসী গ্রাম এবং ট্রেকিং করার সুযোগ বাঁকুড়ায়, এই শীতের ছোট্ট ছুটিতে আপনার ডেস্টিনেশন হোক পাহাড় ঘেরা সবুজ পৃথিবী...
advertisement
advertisement
শুশুনিয়া পাহাড়ের আশেপাশে রয়েছে থাকার একাধিক জায়গা। মরুতবাহা ইকোপার্ক থেকে শুরু করে, যুব আবাস। ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে রয়েছে রাত্রি বাসের সুযোগ। কলকাতা থেকে সরাসরি চলে আসুন বাঁকুড়া স্টেশন। বাঁকুড়া থেকে বাসে করে কিংবা গাড়িতে করে ছাতনা হয়ে শুশুনিয়া। শুশুনিয়া পাহাড়ের তলায় দুদিন থাকলেই ঘুরে দেখা হয়ে যাবে।
advertisement
advertisement
স্থানীয় সূত্রে জানা গেল শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা এই ঝর্ণা কখনওই থামে না ঝর্ণা থেকে শীতকালে নির্গত হয় গরম জল এবং গ্রীষ্মকালে বেরোয় ঠান্ডা জল। ঝর্ণার সামনেই রয়েছে একটি পুকুর, আঞ্চলিক নাম গড়। এই গড়েই জমা হয় ঝর্ণার জল। তবুও কোনও দিন একটি নির্দিষ্ট উচ্চতার উপরে ওঠে না গড়ের জলস্তর। এছাড়াও রয়েছে চন্দ্র বর্মার শিলালিপি। পাহাড়ের পশ্চিম প্রান্তে একটি দুর্গম গুহায়, খুঁজে পাবেন ইতিহাসের ছোঁয়া। সঙ্গে শুশুনিয়া পাহাড়ের দুর্দান্ত বনজ সম্পদ। পাহাড় ছেড়ে রয়েছে নাম না জানা বহু ভেষজ উদ্ভিদে।
advertisement
বাঁকুড়া জেলার প্রাকৃতিক প্রাণ ভোমরা শুশুনিয়া পাহাড়। পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানে প্রতি বছর জমা হন অসংখ্য পর্যটক। কিছু কৌতুক পর্যটকদের দেখা যায় ঝর্ণাএবং গড়ের সামনে। যদি ওই ঝর্ণার উৎস এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি বলেই জানা গেছে। ঝরনা এবং ঝর্ণার সামনের গড়ের ইতিহাস স্থানীয়দের একাংশের মতে নরসিংহ মন্দিরের মহিমা মন্ডিত। শীত ঢোকার আগে এখনই বোধহয় সবচেয়ে উপযুক্ত সময় শুশুনিয়া পাহাড় ঘুরে দেখার। একপ্রকার আদিবাসী সংস্কৃতি, প্রাগৈতিহাসিক প্রেক্ষাপট, ভেষজ উদ্ভিদের সম্ভার এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি দুর্দান্ত কম্বিনেশন বাঁকুড়ার এই পর্যটন কেন্দ্র। Input- Nilanjan Banerjee