Weekend Trip: কোনারকের মতোই বাঁকুড়াতেও রয়েছে সূর্য মন্দির, পুজোর আগে ঘুরে আসুন রহস্যময় 'এই' হেরিটেজ মন্দির থেকে! রইল ঠিকানা

Last Updated:
Weekend Trip: অশোকের আমলের পিলগ্রিম রুট এবং ট্রেডরুটের মধ্যে অবস্থিত এই মন্দির। উত্তরাপথ থেকে দক্ষিণাপথ যাওয়ার যাওয়ার সংযোগস্থলে বাঁকুড়া জেলা। ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। তবে এই মন্দির নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে রয়েছে দ্বিমত।
1/6
*সূর্য মন্দির বললেই সবার মাথায় প্রথম যে মন্দির চোখে ভাসে সেটি হল কোনারকের সূর্য মন্দির। যেটি ভারতের বিস্ময়গুলির মধ্যে একটি। গোটা ভারতবর্ষে এখনও পর্যন্ত মোট ১৪টি জায়গায় সূর্য মন্দিরের খোঁজ পাওয়া যায়। তবে বাঁকুড়াতে এমন একটি সূর্য মন্দির রয়েছে, যেটার খবর অনেকে জানেনই না! শুধু তাই নয়, এই মন্দির আবার কোনারকের সূর্য মন্দিরের থেকেও পুরনো। তাই জাতীয় হেরিটেজের তকমা পেয়েছে।
*সূর্য মন্দির বললেই সবার মাথায় প্রথম যে মন্দির চোখে ভাসে সেটি হল কোনারকের সূর্য মন্দির। যেটি ভারতের বিস্ময়গুলির মধ্যে একটি। গোটা ভারতবর্ষে এখনও পর্যন্ত মোট ১৪টি জায়গায় সূর্য মন্দিরের খোঁজ পাওয়া যায়। তবে বাঁকুড়াতে এমন একটি সূর্য মন্দির রয়েছে, যেটার খবর অনেকে জানেনই না! শুধু তাই নয়, এই মন্দির আবার কোনারকের সূর্য মন্দিরের থেকেও পুরনো। তাই জাতীয় হেরিটেজের তকমা পেয়েছে।
advertisement
2/6
*অশোকের আমলের পিলগ্রিম রুট এবং ট্রেডরুটের মধ্যে অবস্থিত এই মন্দির। উত্তরাপথ থেকে দক্ষিণাপথ যাওয়ার যাওয়ার সংযোগস্থলে বাঁকুড়া জেলা। ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। তবে এই মন্দির নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে রয়েছে দ্বিমত।
*অশোকের আমলের পিলগ্রিম রুট এবং ট্রেডরুটের মধ্যে অবস্থিত এই মন্দির। উত্তরাপথ থেকে দক্ষিণাপথ যাওয়ার যাওয়ার সংযোগস্থলে বাঁকুড়া জেলা। ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। তবে এই মন্দির নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে রয়েছে দ্বিমত।
advertisement
3/6
*বাঁকুড়া থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে দারিকেশ্বর নদীর ঠিক দক্ষিণ তীরে অবস্থিত, সোনাতপল বলে একটি গ্রাম। এই গ্রামেই রয়েছে চিত্তাকর্ষক একটি সূর্য মন্দির। অত্যন্ত আকর্ষণীয় এই মন্দির কিছুটা রহস্যময়ও। রহস্যের সঙ্গে সঙ্গে ক্ষেত্র সমীক্ষক এবং প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতে এই মন্দির আসলে একটি জৈন রেখ দেউল।
*বাঁকুড়া থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে দারিকেশ্বর নদীর ঠিক দক্ষিণ তীরে অবস্থিত, সোনাতপল বলে একটি গ্রাম। এই গ্রামেই রয়েছে চিত্তাকর্ষক একটি সূর্য মন্দির। অত্যন্ত আকর্ষণীয় এই মন্দির কিছুটা রহস্যময়ও। রহস্যের সঙ্গে সঙ্গে ক্ষেত্র সমীক্ষক এবং প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতে এই মন্দির আসলে একটি জৈন রেখ দেউল।
advertisement
4/6
*পশ্চিমবঙ্গ সরকারের যে বোর্ডটি বাইরে লাগানো রয়েছে সেই বোর্ড থেকে জানা যায়, মন্দিরটি তৈরি হয়েছে আনুমানিক খ্রিস্টীয় একাদশ শতাব্দীতে। ওই সময় তৈরি হওয়া একটি ইটের
*পশ্চিমবঙ্গ সরকারের যে বোর্ডটি বাইরে লাগানো রয়েছে সেই বোর্ড থেকে জানা যায়, মন্দিরটি তৈরি হয়েছে আনুমানিক খ্রিস্টীয় একাদশ শতাব্দীতে। ওই সময় তৈরি হওয়া একটি ইটের "রেখা দেউল"। উঁচু ইটের শক্ত একটি ভিত্তি প্রস্তরের উপর তৈরি এই সূর্য মন্দিরের উচ্চতা কমকরে ১২০ ফুট। এত উঁচু প্রাচীন মন্দির এই অঞ্চলে আর কোথাও নেই সেটা হলফ করেই বলা চলে।
advertisement
5/6
*তবে, মন্দিরের গঠনশৈলি দেখে তার অভিনবত্ব অনুমান করা যায়। নির্মাণ কালের পা ভাগ থেকে জঙ্ঘা এবং জঙ্ঘা থেকে বারান্দা, তার যে পোড়ামাটির ইটের কাজ, তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সব মন্দির দেউলে এরকম দেখা যায় না। পশ্চিমবঙ্গের তিন থেকে চারটি দেউলের গঠন শৈলী এই একই চরিত্রের, এমনটাই বললেন ক্ষেত্র সমীক্ষক।
*তবে, মন্দিরের গঠনশৈলি দেখে তার অভিনবত্ব অনুমান করা যায়। নির্মাণ কালের পা ভাগ থেকে জঙ্ঘা এবং জঙ্ঘা থেকে বারান্দা, তার যে পোড়ামাটির ইটের কাজ, তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সব মন্দির দেউলে এরকম দেখা যায় না। পশ্চিমবঙ্গের তিন থেকে চারটি দেউলের গঠন শৈলী এই একই চরিত্রের, এমনটাই বললেন ক্ষেত্র সমীক্ষক।
advertisement
6/6
*খুঁজে খুঁজে এই মন্দির আসতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়। পাকা রাস্তা ভেঙ্গে সনাতপল গ্রামে প্রবেশ করে, কিছুটা হাঁটা পথ, সেই হাঁটা পথ পেরিয়ে মন্দিরের চূড়া লক্ষ্য করে এগিয়ে গেলেই যেন চোখের সামনে ভেসে উঠবে এক অন্য পৃথিবী। নিজের চোখেই বিশ্বাস করতে পারবেন না যে এত সুন্দর মন্দির রয়েছে বাঁকুড়াতে। সূর্যালোক প্রবেশ করে গর্ভগৃহে। তবে কোন দেব-দেবী পূজিত হতেন, তা জানা যায় না বর্তমানে ত্রিশূল এবং শিবলিঙ্গ স্থাপন করা রয়েছে।
*খুঁজে খুঁজে এই মন্দির আসতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়। পাকা রাস্তা ভেঙ্গে সনাতপল গ্রামে প্রবেশ করে, কিছুটা হাঁটা পথ, সেই হাঁটা পথ পেরিয়ে মন্দিরের চূড়া লক্ষ্য করে এগিয়ে গেলেই যেন চোখের সামনে ভেসে উঠবে এক অন্য পৃথিবী। নিজের চোখেই বিশ্বাস করতে পারবেন না যে এত সুন্দর মন্দির রয়েছে বাঁকুড়াতে। সূর্যালোক প্রবেশ করে গর্ভগৃহে। তবে কোন দেব-দেবী পূজিত হতেন, তা জানা যায় না বর্তমানে ত্রিশূল এবং শিবলিঙ্গ স্থাপন করা রয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement