Weekend Tour Destination: খরস্রোতা নদীতে গভীর ঘূর্ণিপাক, সপ্তাহশেষের ছোট্ট ছুটিতে দেখতে আসুন এই জাগ্রত মন্দির

Last Updated:
Weekend Tour Destination: অফিসে কাজের চাপ! হাতে পেয়েছেন ছুটি?  তাহলে ঘুরে আসুন এই জায়গা থেকে।
1/6
পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোল স্টেশনে প্রত্যেকদিন জেলা তথা জেলার বাইরের বহু দূর দূরান্ত থেকে মানুষ এসে নামেন। কেউ বা আসেন কোনও কাজে কেউ বা পৌঁছে যান বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে, আবার কেউ আসেন ঘুরতে। তবে আপনি কী জানেন এই আসানসোল স্টেশন থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে রয়েছে এমন একটি দেখার জায়গা। যেখানে আপনার মন শান্তি হতে বাধ্য। (ছবি ও তথ্য- রিন্টু পাঁজা, আসানসোল )
পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোল স্টেশনে প্রত্যেকদিন জেলা তথা জেলার বাইরের বহু দূর দূরান্ত থেকে মানুষ এসে নামেন। কেউ বা আসেন কোনও কাজে কেউ বা পৌঁছে যান বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে, আবার কেউ আসেন ঘুরতে। তবে আপনি কী জানেন এই আসানসোল স্টেশন থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে রয়েছে এমন একটি দেখার জায়গা। যেখানে আপনার মন শান্তি হতে বাধ্য। (ছবি ও তথ্য- রিন্টু পাঁজা, আসানসোল )
advertisement
2/6
আসানসোল স্টেশন থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরেই রয়েছে এই ঘাঘর বুড়ি মন্দির। স্টেশন থেকে নেমে সোজা চলে আসবেন বাসস্ট্যান্ডে এরপর রানীগঞ্জ রুটের বাস ধরে কালীপাহাড়ি মোড়ে নেমে সেখান থেকে অটো করে যেতে পারবেন এই ঘাগর বুড়ি মন্দিরে। প্রসঙ্গত খুবই পুরানো এই জাগ্রত মন্দির। ভক্তদের বিশ্বাস এই মন্দিরে পুজো দিলে তাদের মনস্ককামনা পূর্ণ হয় সেই বিশ্বাসকে কেন্দ্র করেই এখানে বহু দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসছেন প্রত্যেকদিন পুজো দিতে।(ছবি ও তথ্য- রিন্টু পাঁজা, আসানসোল )
আসানসোল স্টেশন থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরেই রয়েছে এই ঘাঘর বুড়ি মন্দির। স্টেশন থেকে নেমে সোজা চলে আসবেন বাসস্ট্যান্ডে এরপর রানীগঞ্জ রুটের বাস ধরে কালীপাহাড়ি মোড়ে নেমে সেখান থেকে অটো করে যেতে পারবেন এই ঘাগর বুড়ি মন্দিরে। প্রসঙ্গত খুবই পুরানো এই জাগ্রত মন্দির। ভক্তদের বিশ্বাস এই মন্দিরে পুজো দিলে তাদের মনস্ককামনা পূর্ণ হয় সেই বিশ্বাসকে কেন্দ্র করেই এখানে বহু দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসছেন প্রত্যেকদিন পুজো দিতে।(ছবি ও তথ্য- রিন্টু পাঁজা, আসানসোল )
advertisement
3/6
নুনিয়া নদীর তীরে রাঢ় বাংলার এই জাগ্রত দেবী ঘাঘর বুড়িমন্দির। মন্দিরের গর্ভ গৃহে তিনটি মূর্তি আছে। মাঝে মা ঘাঘর বুড়ি, বাম পাশে মা অন্নপূর্ণা, ডানে পঞ্চানন মহাদেব। প্রায় প্রত্যেক দিনই এই মন্দিরে পুজো দিতে আসছেন বহু দূর দুরান্তের মানুষ। কেউ আসছেন পরিবারের মঙ্গল কামনায় কেউ আসছেন কোনও শুভ কাজ শুরু করার আগে পুজো দিতে। (ছবি ও তথ্য- রিন্টু পাঁজা, আসানসোল )
নুনিয়া নদীর তীরে রাঢ় বাংলার এই জাগ্রত দেবী ঘাঘর বুড়িমন্দির। মন্দিরের গর্ভ গৃহে তিনটি মূর্তি আছে। মাঝে মা ঘাঘর বুড়ি, বাম পাশে মা অন্নপূর্ণা, ডানে পঞ্চানন মহাদেব। প্রায় প্রত্যেক দিনই এই মন্দিরে পুজো দিতে আসছেন বহু দূর দুরান্তের মানুষ। কেউ আসছেন পরিবারের মঙ্গল কামনায় কেউ আসছেন কোনও শুভ কাজ শুরু করার আগে পুজো দিতে। (ছবি ও তথ্য- রিন্টু পাঁজা, আসানসোল )
advertisement
4/6
সমগ্র এই মন্দিরটির সবুজ গাছে ঘেরা পাশাপাশি এই মন্দিরের পিছনে রয়েছে একটি নদী। সেই নদীর মধ্যেই রয়েছে একটি জলস্রোত যেটি দেখতে অনেকটা ঝর্ণার মত। এখানে শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা সবসময়ই এই জলস্রোত থাকে। দেখতে অনেকে আসেন। তবে নিরাপত্তার কারণে দূর থেকে দেখতে দেওয়া হয় কিন্তু কাউকে সেখানে নামতে দেওয়া হয় না কারণ এখানে নামলে অনেক সময় বিপদ ঘটতে পারে। (ছবি ও তথ্য- রিন্টু পাঁজা, আসানসোল )
সমগ্র এই মন্দিরটির সবুজ গাছে ঘেরা পাশাপাশি এই মন্দিরের পিছনে রয়েছে একটি নদী। সেই নদীর মধ্যেই রয়েছে একটি জলস্রোত যেটি দেখতে অনেকটা ঝর্ণার মত। এখানে শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা সবসময়ই এই জলস্রোত থাকে। দেখতে অনেকে আসেন। তবে নিরাপত্তার কারণে দূর থেকে দেখতে দেওয়া হয় কিন্তু কাউকে সেখানে নামতে দেওয়া হয় না কারণ এখানে নামলে অনেক সময় বিপদ ঘটতে পারে। (ছবি ও তথ্য- রিন্টু পাঁজা, আসানসোল )
advertisement
5/6
সমগ্র ঘাঘর বুড়ি মন্দির ঘুরে আসার পরে আরও একটি মন্দির রয়েছে। ঠিক মন্দিরের পাশেই রয়েছে আরও একটি মহাকাল ও সাঁইবাবা মন্দির। সেটিও ঘুরে দেখতে পারেন। আসানসোল মহকুমার ডিসেরগড় থেকে আশা এক পর্যটক জয়শ্রী মাজি বলেন “খুব কাছাকাছি থাকি তবে আমার কোনওদিন আসা হয়নি। প্রথম এসেছি আমি। তবে পরিবেশটা খুব ভাল। মনটা ভাল হয়ে গেল”। (ছবি ও তথ্য- রিন্টু পাঁজা, আসানসোল )
সমগ্র ঘাঘর বুড়ি মন্দির ঘুরে আসার পরে আরও একটি মন্দির রয়েছে। ঠিক মন্দিরের পাশেই রয়েছে আরও একটি মহাকাল ও সাঁইবাবা মন্দির। সেটিও ঘুরে দেখতে পারেন। আসানসোল মহকুমার ডিসেরগড় থেকে আশা এক পর্যটক জয়শ্রী মাজি বলেন “খুব কাছাকাছি থাকি তবে আমার কোনওদিন আসা হয়নি। প্রথম এসেছি আমি। তবে পরিবেশটা খুব ভাল। মনটা ভাল হয়ে গেল”। (ছবি ও তথ্য- রিন্টু পাঁজা, আসানসোল )
advertisement
6/6
এখানে মন্দির সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে একটি জনপ্রিয় চায়ের দোকান। সারাদিন ঘুরারঘুরির পরে আপনার ক্লান্তি দূর করতে এখানে এক কাপ চা পান করতে পারেন।এছাড়াও এখানে পাবেন খাবারের দোকান। প্রয়োজনে মধ্যাহ্ন ভোজন সারতে পারেন এখানেই। (ছবি ও তথ্য- রিন্টু পাঁজা, আসানসোল )
এখানে মন্দির সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে একটি জনপ্রিয় চায়ের দোকান। সারাদিন ঘুরারঘুরির পরে আপনার ক্লান্তি দূর করতে এখানে এক কাপ চা পান করতে পারেন।এছাড়াও এখানে পাবেন খাবারের দোকান। প্রয়োজনে মধ্যাহ্ন ভোজন সারতে পারেন এখানেই। (ছবি ও তথ্য- রিন্টু পাঁজা, আসানসোল )
advertisement
advertisement
advertisement