Walking: ৬-৬-৬...! হাঁটার 'রুটিনে' জুড়ে দিন সুপারহিট 'ফর্মুলা'! হুড়মুড়িয়ে কমবে ওজন, হার্ট থাকবে সুস্থ! শিখুন পারফেক্ট 'ওয়াকিং' রুলস
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Walking: ৬-৬-৬ হাঁটার নিয়ম হল একটি দুর্দান্ত এবং সহজ পদ্ধতি যা আপনাকে ফিট রাখতে সাহায্য করতে পারে ম্যাজিকের মতো। এই নিয়ম অনুসারে, আপনার হাঁটার অভ্যাসে কেবল '৬ নম্বরটি' যোগ করতে হবে। তাতেই হবে কেল্লাফতে।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
১. সকাল ৬টায় হাঁটার মাধ্যমে আপনার দিন শুরু করুন:সকাল ৬টায় হাঁটার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। একটি গবেষণা অনুসারে, প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটলে হৃদরোগের ঝুঁকি ৩৫% কমে যায়। সকালের তাজা বাতাস এবং আপনার বিপাকীয় প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু হলে, আপনি পুরো দিনটি উজ্জীবিত এবং মনোযোগী বোধ করে কাটাতে পারবেন। এছাড়াও, সকালের সময় আপনার দৈনন্দিন রুটিনের একটি অংশ হয়ে উঠতে পারে, যা আপনার শরীর এবং মন উভয়েরই উপকার করে।
advertisement
২. সন্ধ্যা ৬টা হাঁটা: মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দেয়:দিনের ব্যস্ততা এবং চাপ থেকে মুক্তি পেতে সন্ধ্যায় হাঁটা সবচেয়ে ভাল। এটি কেবল আপনাকে মানসিক প্রশান্তিই দেয় না বরং শরীরকে ভাল ঘুমের জন্য প্রস্তুত করে। যদি আপনার অফিস থেকে বের হওয়ার সময় না থাকে, তাহলে আপনি অফিসেই ২০ মিনিটের দ্রুত হাঁটাহাঁটি করতে পারেন, যা দিনের ক্লান্তি কমাতে সাহায্য করে।
advertisement
৩. ৬০ মিনিট হাঁটা: শরীর ও হৃদয় সুস্থ থাকবে:প্রতিদিন ৬০ মিনিট হাঁটা শরীরকে চর্বি পোড়ানোর মোডে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়। হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য, ফুসফুস এবং স্ট্যামিনা উন্নত করে। ব্রিটিশ জার্নাল অফ স্পোর্টস মেডিসিন অনুসারে, প্রতি সপ্তাহে ৩০-৬০ মিনিটের পেশী শক্তিশালীকরণের কার্যকলাপ সমস্ত রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement
৫. ৬ মিনিট ঠান্ডা হওয়া: শরীরকে বিশ্রাম দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।হাঁটার আগে শরীরকে প্রস্তুত করা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি দ্রুত হাঁটার পরে ঠান্ডা হওয়াও সমান গুরুত্বপূর্ণ। কুল-ডাউন প্রক্রিয়া হৃদস্পন্দনকে স্বাভাবিক করে, পেশীর 'হার্ডনেস' কমায় এবং পরবর্তী হাঁটার জন্য শরীরকে প্রস্তুত করে। এটি আপনার শরীরের নমনীয়তা বৃদ্ধি করে এবং পরবর্তী হাঁটার সময় শরীরকে সহজেই মানিয়ে নিতে সাহায্য করে।
advertisement
advertisement
advertisement