Bitter Gourd (Karola) in Uric Acid: ১ করলায় কেল্লা ফতে! শরীর থেকে হিড়হিড়িয়ে টেনে বার করে ইউরিক অ্যাসিড! গায়েব ব্লাড সুগার!

ইউরিক অ্যাসিডের কারণে শরীরের জয়েন্টগুলোতে ব্যথা হয় এবং উঠতে ও বসতে অনেক অসুবিধা হয়। ইউরিক অ্যাসিডের কারণে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনিতে পাথর এবং আর্থ্রাইটিসের মতো রোগও হতে পারে। তাই সময়মতো এটি নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমন পরিস্থিতিতে এটি নিয়ন্ত্রণ করতে আপনি করলার রস খেতে পারেন। এই রোগে এর রস খুবই উপকারী। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

ওষধি গুণে সমৃদ্ধ, করলায় এমন উপাদান রয়েছে যা ইউরিক অ্যাসিডের পাশাপাশি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। এক গ্লাস করলার রসে প্রাকৃতিকভাবে ইউরিক অ্যাসিড কমানোর আশ্চর্যজনক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। করলায় আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সি রয়েছে, পাশাপাশি ক্যালসিয়াম, বিটা-ক্যারোটিন এবং পটাসিয়ামও রয়েছে। এই উপাদানগুলি গেঁটে বাতের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।

ডায়াবেটিসের জন্যও করলা খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। করলা খুবই সুস্বাদু এবং এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি, বিটা-ক্যারোটিন এবং অন্যান্য খনিজ এবং ফাইবার রয়েছে, যার কারণে এটি ইনসুলিনের মতো কাজ করে এবং ক্রমবর্ধমান চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে আধ কাপ করলার রস পান করতে পারেন। তিক্ততা দূর করতে সামান্য কালো লবণ বা লেবু যোগ করতে পারেন। এটি পান করা গেঁটে বাত এবং বাতের জন্য উপকারী। আপনি চাইলে রস ছাড়াও বিভিন্ন ধরণের করলার সবজি তৈরি করে খেতে পারেন। করলা ভাল করে ধুয়ে নিন। এরপর কেটে ছায়ায় শুকিয়ে নিন। এরপর পিষে গুঁড়ো করে নিন। প্রতিদিন সকালে আধ থেকে এক চা চামচ জল দিয়ে পান করুন।