Uric Acid Control Tips: গাঁটে গাঁটে খুব যন্ত্রণা, কিডনিতে স্টোন! ছোঁবেন না মদ, মেনে চলুন এই টিপসগুলি, রেজাল্ট পাবেন ম্যাজিকের মতো...

Last Updated:
Uric Acid Control Tips: ইউরিক অ্যাসিড বেশি হলে গেঁটেবাত, জয়েন্টে ব্যথা ও কিডনিতে পাথরের আশঙ্কা বেড়ে যায়। ঘরোয়া এই ৬টি উপায় মেনে চললেই ম্যাজিকের মতো রেজাল্ট পাবেন৷ বিস্তারিত জানুন...
1/10
বর্তমানে ব্যস্ত জীবনে মানুষ সবসময় কোনো না কোনো কাজে ব্যস্ত থাকেন। এই কারণে অনেকেই ডায়েট ও এক্সারসাইজকে গুরুত্ব দেন না। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন শরীরের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় খাদ্যাভ্যাস। খাবারে অনিয়ম হলেই শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়।
বর্তমানে ব্যস্ত জীবনে মানুষ সবসময় কোনো না কোনো কাজে ব্যস্ত থাকেন। এই কারণে অনেকেই ডায়েট ও এক্সারসাইজকে গুরুত্ব দেন না। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন শরীরের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় খাদ্যাভ্যাস। খাবারে অনিয়ম হলেই শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়।
advertisement
2/10
ইউরিক অ্যাসিড শরীরের একটি প্রাকৃতিক বর্জ্য পদার্থ যা প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এটি মূলত “পিউরিন” নামক যৌগ ভাঙার ফলে তৈরি হয়। কিছু বিশেষ খাবারে পিউরিন বেশি থাকে, বিশেষ করে যেসব খাবারে প্রোটিন বেশি থাকে। অতিরিক্ত প্রোটিন খেলে পিউরিন বেশি তৈরি হয়, যার ফলে ইউরিক অ্যাসিডও বেড়ে যায়।
ইউরিক অ্যাসিড শরীরের একটি প্রাকৃতিক বর্জ্য পদার্থ যা প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এটি মূলত “পিউরিন” নামক যৌগ ভাঙার ফলে তৈরি হয়। কিছু বিশেষ খাবারে পিউরিন বেশি থাকে, বিশেষ করে যেসব খাবারে প্রোটিন বেশি থাকে। অতিরিক্ত প্রোটিন খেলে পিউরিন বেশি তৈরি হয়, যার ফলে ইউরিক অ্যাসিডও বেড়ে যায়।
advertisement
3/10
সাধারণ অবস্থায় ইউরিক অ্যাসিড রক্তে মিশে গিয়ে কিডনি দ্বারা ছেঁকে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু যদি শরীর অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে বা তা বের করতে না পারে, তবে তা রক্তে জমা হতে থাকে। এর ফলে গেঁটেবাত, কিডনির পাথর ও জয়েন্টের ব্যথা হতে পারে। তবে কিছু সহজ অভ্যাস বদল করে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।
সাধারণ অবস্থায় ইউরিক অ্যাসিড রক্তে মিশে গিয়ে কিডনি দ্বারা ছেঁকে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। কিন্তু যদি শরীর অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে বা তা বের করতে না পারে, তবে তা রক্তে জমা হতে থাকে। এর ফলে গেঁটেবাত, কিডনির পাথর ও জয়েন্টের ব্যথা হতে পারে। তবে কিছু সহজ অভ্যাস বদল করে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।
advertisement
4/10
প্রচুর পরিমাণে জল পান করুন প্রতিদিন পর্যাপ্ত জল পান করা ইউরিক অ্যাসিড কমানোর সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি। শরীর ডিহাইড্রেট থাকলে কিডনি বর্জ্য ঠিকভাবে ছাঁকতে পারে না। এতে ইউরিক অ্যাসিড জমা হতে থাকে। প্রতিদিন অন্তত ৮–১০ গ্লাস জল পান করুন। সঙ্গে হার্বাল চা, নারকেল জল বা লেবু জল খেতে পারেন।
প্রচুর পরিমাণে জল পান করুন প্রতিদিন পর্যাপ্ত জল পান করা ইউরিক অ্যাসিড কমানোর সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি। শরীর ডিহাইড্রেট থাকলে কিডনি বর্জ্য ঠিকভাবে ছাঁকতে পারে না। এতে ইউরিক অ্যাসিড জমা হতে থাকে। প্রতিদিন অন্তত ৮–১০ গ্লাস জল পান করুন। সঙ্গে হার্বাল চা, নারকেল জল বা লেবু জল খেতে পারেন।
advertisement
5/10
পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলুন পিউরিন ভেঙে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। তাই যাদের ইউরিক অ্যাসিড বেশি, তাদের এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। যেমন- রেড মিট, অতিরিক্ত প্রোটিন। পরিবর্তে ডিম, চিকেন, দুধজাত খাবার, ডাল, সবজি ও ফল বেছে নিন।
পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলুন পিউরিন ভেঙে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। তাই যাদের ইউরিক অ্যাসিড বেশি, তাদের এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। যেমন- রেড মিট, অতিরিক্ত প্রোটিন। পরিবর্তে ডিম, চিকেন, দুধজাত খাবার, ডাল, সবজি ও ফল বেছে নিন।
advertisement
6/10
চেরি খান বা চেরির রস পান করুন চেরিতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্থোসায়ানিন উপাদান শরীরের প্রদাহ কমায় এবং ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে। প্রতিদিন কিছুটা তাজা চেরি খাওয়া বা চিনিমুক্ত চেরির রস পান করা যেতে পারে।
চেরি খান বা চেরির রস পান করুন চেরিতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্থোসায়ানিন উপাদান শরীরের প্রদাহ কমায় এবং ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে। প্রতিদিন কিছুটা তাজা চেরি খাওয়া বা চিনিমুক্ত চেরির রস পান করা যেতে পারে।
advertisement
7/10
ভিটামিন সি-এর পরিমাণ বাড়ান ভিটামিন সি ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সহায়ক। এটি কিডনিকে ইউরিক অ্যাসিড ছেঁকে শরীর থেকে বের করতে সাহায্য করে। কমলা, লেবু, স্ট্রবেরি, কিউই ফল খেতে পারেন। প্রয়োজনে ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্টও নেওয়া যেতে পারে।
ভিটামিন সি-এর পরিমাণ বাড়ান ভিটামিন সি ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সহায়ক। এটি কিডনিকে ইউরিক অ্যাসিড ছেঁকে শরীর থেকে বের করতে সাহায্য করে। কমলা, লেবু, স্ট্রবেরি, কিউই ফল খেতে পারেন। প্রয়োজনে ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্টও নেওয়া যেতে পারে।
advertisement
8/10
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং মিষ্টি পানীয় ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন অতিরিক্ত ওজন কিডনির উপর চাপ বাড়িয়ে ইউরিক অ্যাসিড উৎপাদন করে। ধীরে ধীরে ওজন কমালে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে থাকে। পাশাপাশি বিয়ার, সোডা জাতীয় পানীয় ইউরিক অ্যাসিড বাড়ায়। এসব পানীয় শরীরের লিভার ও কিডনির উপর বাড়তি চাপ ফেলে, তাই তা এড়িয়ে চলাই ভালো।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং মিষ্টি পানীয় ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন অতিরিক্ত ওজন কিডনির উপর চাপ বাড়িয়ে ইউরিক অ্যাসিড উৎপাদন করে। ধীরে ধীরে ওজন কমালে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে থাকে। পাশাপাশি বিয়ার, সোডা জাতীয় পানীয় ইউরিক অ্যাসিড বাড়ায়। এসব পানীয় শরীরের লিভার ও কিডনির উপর বাড়তি চাপ ফেলে, তাই তা এড়িয়ে চলাই ভালো।
advertisement
9/10
দিল্লি AIIMS-এর সিনিয়র নেফ্রোলজিস্ট ড. রাহুল অরোরা বলেছেন, “ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে শুধু ওষুধ নয়, ডায়েট ও জীবনযাপনের পরিবর্তন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”
দিল্লি AIIMS-এর সিনিয়র নেফ্রোলজিস্ট ড. রাহুল অরোরা বলেছেন, “ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে শুধু ওষুধ নয়, ডায়েট ও জীবনযাপনের পরিবর্তন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”
advertisement
10/10
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
advertisement
advertisement
advertisement