এই মতে বিয়েতে কোনও পুরুষ যদি নিজের গুণবলী দিয়ে কোনও নারীকে আকৃষ্ট না করতে পারেন সেক্ষেত্রে সম বয়সী কোনও সখীকে পাত্রীর বাড়িতে পাঠানো হয় ৷ পাঠানো সখীর সঙ্গে মেয়ের বাড়ির সম্পর্ক যদি ভাল থাকে এই ক্ষেত্রে একটি বিশেষ সুবিধা পাওয়া যায় ৷ উদ্দিষ্ট যুবকের গুণাবলী, লেখাপড়া, বিষয় সম্পত্তি সম্পর্কে অবগত করা হয় ৷ বা পাত্রের পরিবার সম্পর্কিত বিভিন্ন খারাপ কথা বলার পরেও নানান রকমের বিষয়টি জটিলতার সঙ্গে পেস করা হবে ৷ নানান টানাপোড়েনের পরে গোপনে পাত্রী-পাত্রী দেখা করে ৷ দুজনের মধ্যে প্রেম চর্চা হয় ৷ এরপরেই ব্রাহ্মণ ডেকে অগ্নিসাক্ষি হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বাবা-মাকে টাকা পয়সা বা পোশাক উপহার পাত্রীকে বিয়ে করতে স্বীকৃত না হয় এই ধরনের বিয়েকে রাক্ষস বিয়ে বলে ৷ সুন্দরী নারীকে বিয়ে করার ইচ্ছা কম বেশি অনেক পুরুষেরই থাকে ৷ কিন্তু সোজা পাথে না পেলে জোর করে বিয়ে করা হয় এই বিয়েকেই রাক্ষস বিয়ে বলা হয় ৷ এক সময়ে ক্ষত্রিয়রা এই পথ অবলম্বন করত ৷ প্রতীকী ছবি ৷