Traditional Sweets: কার্তিক পুজোয় জমজমাট কাটোয়া, অবশ্যই চেখে দেখুন ' পরানের পান্তুয়া' আর 'ধ্রুবর কালাকাঁদ'

Last Updated:
পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ায় রয়েছে ‘পরানের পান্তুয়া’ এবং ‘ধ্রুবর কালাকাঁদ’ নামের দুই বিখ্যাত মিষ্টি
1/6
 পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার বাসিন্দাদের কাছে কার্তিক পুজোর উন্মাদনাই আলাদা। এই পুজো ‘কার্তিক লড়াই’ নামে পরিচিত। এই উৎসবকে ঘিরে আবেগ জড়িয়ে রয়েছে হাজার হাজার মানুষের।
পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার বাসিন্দাদের কাছে কার্তিক পুজোর উন্মাদনাই আলাদা। এই পুজো ‘কার্তিক লড়াই’ নামে পরিচিত। এই উৎসবকে ঘিরে আবেগ জড়িয়ে রয়েছে হাজার হাজার মানুষের
advertisement
2/6
ভিন রাজ্য থেকেও প্রতিবছর কার্তিক লড়াই দেখতে বহু মানুষ আসেন কাটোয়ায়। এই শহরের দুটো মিষ্টিও খুব জনপ্রিয়।
ভিন রাজ্য থেকেও প্রতিবছর কার্তিক লড়াই দেখতে বহু মানুষ আসেন কাটোয়ায়। এই শহরের দুটো মিষ্টিও খুব জনপ্রিয়।
advertisement
3/6
পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ায় রয়েছে ‘পরানের পান্তুয়া’ এবং ‘ধ্রুবর কালাকাঁদ’ নামের দুই বিখ্যাত মিষ্টি। দেশ ছাড়িয়ে বিদেশের মাটিতেও পৌঁছে গিয়েছে এই দুটি মিষ্টি। অবিভক্ত বাংলাদেশের ফরিদপুর থেকে পেটের তাগিদে কাটোয়ার গঙ্গাতীরবর্তী বারোয়ারিতলায় এসেছিলেন সুরেন্দ্রনাথ কুণ্ডু। সেখানে তিনি ছোট্ট একটি মিষ্টির দোকান খুলে লম্বা সাইজের ক্ষীরের পান্তুয়া তৈরি শুরু করেন।
পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ায় রয়েছে ‘পরানের পান্তুয়া’ এবং ‘ধ্রুবর কালাকাঁদ’ নামের দুই বিখ্যাত মিষ্টি। দেশ ছাড়িয়ে বিদেশের মাটিতেও পৌঁছে গিয়েছে এই দুটি মিষ্টি। অবিভক্ত বাংলাদেশের ফরিদপুর থেকে পেটের তাগিদে কাটোয়ার গঙ্গাতীরবর্তী বারোয়ারিতলায় এসেছিলেন সুরেন্দ্রনাথ কুণ্ডু। সেখানে তিনি ছোট্ট একটি মিষ্টির দোকান খুলে লম্বা সাইজের ক্ষীরের পান্তুয়া তৈরি শুরু করেন।
advertisement
4/6
সুরেন্দ্রনাথ কুণ্ডুর তিন ছেলের মধ্যে ছোট ছেলে প্রাণকৃষ্ণ কুণ্ডু বাবার কাছ থেকে পান্তুয়ার রেসিপি শেখেন এবং নিজেই পান্তুয়া তৈরি শুরু করেন। পরে তিনি মানুষের কাছে ‘পরাণ’ নামে পরিচিত হয়ে ওঠেন। ধীরে ধীরে কাটোয়ায় ‘পরাণের পান্তুয়া’ নামেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে তাঁর দোকান। শোনা যায়, এক ছবির শুটিংয়ের সময় মহানায়ক উত্তম কুমারও এই পান্তুয়ার স্বাদ নেন।
সুরেন্দ্রনাথ কুণ্ডুর তিন ছেলের মধ্যে ছোট ছেলে প্রাণকৃষ্ণ কুণ্ডু বাবার কাছ থেকে পান্তুয়ার রেসিপি শেখেন এবং নিজেই পান্তুয়া তৈরি শুরু করেন। পরে তিনি মানুষের কাছে ‘পরাণ’ নামে পরিচিত হয়ে ওঠেন। ধীরে ধীরে কাটোয়ায় ‘পরাণের পান্তুয়া’ নামেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে তাঁর দোকান। শোনা যায়, এক ছবির শুটিংয়ের সময় মহানায়ক উত্তম কুমারও এই পান্তুয়ার স্বাদ নেন।
advertisement
5/6
বিভিন্ন নেতা-মন্ত্রী থেকে শুরু করে বহু বিশিষ্ট মানুষ এই পান্তুয়ার স্বাদ উপভোগ করেছেন। দেশ ছাড়িয়ে আমেরিকা, জাপান-সহ নানা দেশে পৌঁছে গিয়েছে কাটোয়ার ‘পরাণের পান্তুয়া’। অন্যদিকে শহরের আরেক জনপ্রিয় মিষ্টি ‘ধ্রুবর কালাকাঁদ’। যদিও দোকানের নাম ‘মিঠাই’, তবে দোকানটিকে সবাই চেনে ‘ধ্রুবর কালাকাঁদ’ নামে।
বিভিন্ন নেতা-মন্ত্রী থেকে শুরু করে বহু বিশিষ্ট মানুষ এই পান্তুয়ার স্বাদ উপভোগ করেছেন। দেশ ছাড়িয়ে আমেরিকা, জাপান-সহ নানা দেশে পৌঁছে গিয়েছে কাটোয়ার ‘পরাণের পান্তুয়া’। অন্যদিকে শহরের আরেক জনপ্রিয় মিষ্টি ‘ধ্রুবর কালাকাঁদ’। যদিও দোকানের নাম ‘মিঠাই’, তবে দোকানটিকে সবাই চেনে ‘ধ্রুবর কালাকাঁদ’ নামে
advertisement
6/6
বিগত প্রায় ৭০ বছর ধরে শহরে ব্যবসা করছে এই প্রতিষ্ঠান। মালিকের কথায়, মিষ্টির গুণগত মানই জনপ্রিয়তার বড় কারণ। ওজনে কেজি প্রতি ৪০০ টাকা দরে বিক্রি হয় কালাকাঁদ, প্রতি পিস ১০ টাকা। কাটোয়ার মাধবীতলা এলাকায় অবস্থিত এই ‘মিঠাই’ ওরফে ‘ধ্রুবর কালাকাঁদ’ দোকান। কাটোয়ায় কার্তিকের লড়াই দেখতে এলে অবশ্যই খেয়ে দেখবেন এই দুই মিষ্টি
বিগত প্রায় ৭০ বছর ধরে শহরে ব্যবসা করছে এই প্রতিষ্ঠান। মালিকের কথায়, মিষ্টির গুণগত মানই জনপ্রিয়তার বড় কারণ। ওজনে কেজি প্রতি ৪০০ টাকা দরে বিক্রি হয় কালাকাঁদ, প্রতি পিস ১০ টাকা। কাটোয়ার মাধবীতলা এলাকায় অবস্থিত এই ‘মিঠাই’ ওরফে ‘ধ্রুবর কালাকাঁদ’ দোকান। কাটোয়ায় কার্তিকের লড়াই দেখতে এলে অবশ্যই খেয়ে দেখবেন এই দুই মিষ্টি
advertisement
advertisement
advertisement