Toxic Fruits-Vegetables: লোভ লাগলেও খাবেন না এই ফল ও সবজি, সীসা জমবে পেটে, ক্ষতিকর কেমিক্যালে 'অর্গ্যান ফেলিওর', বাড়বে ক্যানসারের ঝুঁকিও
- Published by:Rukmini Mazumder
- Reported by:Trending Desk
Last Updated:
সবুজ শাকসবজিতে মারাত্মক বিষাক্ত ধাতু থাকে, তা জেনে অনেকেই অবাক হবেন। National Environmental Engineering Research Institute-এর (NEERI) একটি নতুন গবেষণা তেমনটাই দাবি করছে
সবুজ শাকসবজিতে মারাত্মক বিষাক্ত ধাতু থাকে, তা জেনে অনেকেই অবাক হবেন। National Environmental Engineering Research Institute-এর (NEERI) একটি নতুন গবেষণা বলছে, যমুনা প্লাবনভূমিতে জন্মানো সবজিতে উচ্চ মাত্রায় সীসা এবং অন্যান্য ভারী ধাতু রয়েছে, ফলে এই সবজি নিয়মিত খেলে অর্গান ফেলিওর এবং ক্যানসারের মতো রোগ হতে পারে। Representative Image Image Generated By AI
advertisement
২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে NEERI এবং CSIR একটি গবেষণা চালায়। গবেষণার রিপোর্ট পেশ করা হয় জাতীয় গ্রিন ট্রাইব্যুনালের কাছে। একটি মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, গবেষণায় দেখা যায়, পূর্ব দিল্লির গীতা কলোনি থেকে সংগৃহীত ধনেতে সবচেয়ে বেশি সীসা দূষণ পাওয়া গিয়েছে। এছাড়াও, বাঁধাকপি-সহ অন্যান্য সবজিতে FSSAI কর্তৃক নির্ধারিত সীমার বেশি সীসার পরিমাণ পাওয়া গিয়েছে। কোন কোন শাক-সবজিতে থাকে গাদাগাদা কীটনাশক? Image Generated By AI
advertisement
[caption id="" align="alignnone" width="1200"] U.S. Department of Agriculture and the Food and Drug Administration-এর তরফে চালানো একটি সমীক্ষা চালানো হয়। ৪৬ রকম বিভিন্ন ফল ও সবজির ৪৬০০০ নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়। দেখা যায়, এমন ১২ টি ফল ও সবজি রয়েছে, যাদের মধ্যে কীটনাশকের পরিমাণ সবচাইতে বেশি। Image Generated By AI</dd>
<dd>[/caption]
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে আপেল এবং আঙুর। Environmental Working Group (EWG) বলছে, আপেলের নমুনার ৯০ শতাংশের মধ্যেই কীটনাশক রয়েছে। পাশাপাশি, ৮০ শতাংশ আপেলের মধ্যে ডাইফিনাইলঅ্যামিন নামক একটি কীটনাশক মিলেছে যা ভারতে নিষিদ্ধ। Environmental Working Group (EWG)-এর সমীক্ষায় ৯৬ শতাংশ আঙুরের নমুনায় কীটনাশক মিলেছে।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
শরীর সুস্থ রাখতে ফল-সবজির কোন-ও বিকল্প নেই। কিন্তু জানবেন, কিছু ফল ও সবজিতে প্রচুর পরিমাণে কীটনাশকও থাকে। পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে ফল বা শাক-সবজিকে রক্ষা করতে কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। এই কীটনাশক কিন্তু কার্যত 'বিষ'! খাবারের মাধ্যমে তা শরীরে ঢুকে রক্তের সঙ্গে মিশে নানা জটিল রোগের রোগের জন্ম দেয়। Image Generated By AI
advertisement
সবজিতে পাওয়া অন্যান্য ধাতু হল পারদ, নিকেল এবং ক্যাডমিয়াম। এর কারণ কী? পরিবেশবিদদের মতে, নদীর কাছাকাছি (১০০ মিটারের মধ্যে) জন্মানো সবজি বিষাক্ত হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চাহিদা এবং সরবরাহের দুষ্টচক্র এই ঘটনার জন্য দায়ী। সারা বছর ধরে সবজি পাওয়ার প্রতিযোগিতা যে কোনও মূল্যে সবজি চাষ চালিয়ে যেতে বাধ্য করে। ১০ বছর আগে তাজা ধনেপাতা কেবল শীতকালে পাওয়া যেত, কিন্তু এখন সারা বছর ধরে এগুলো যে কোনও বাজারে খুঁজে পাওয়া যাবে। Image Generated By AI
advertisement
advertisement
[caption id="" align="alignnone" width="1200"] এই ধাতুগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব-- চিকিৎসাবিশেষজ্ঞরা এই ধরনের সবজি ব্যবহারে সতর্ক করেছেন, কারণ এগুলি অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলির ক্ষতি করতে পারে। গবেষণা অনুসারে, এই ধাতুগুলি শরীরে শক্তির মাত্রা কমাতে পারে, স্নায়ুতন্ত্র, ফুসফুস, কিডনি এবং লিভারের ক্ষতি করতে পারে। এগুলো রক্তের গঠন এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গেরও ক্ষতি করতে পারে। এটা প্রমাণিত হয়েছে যে এই ধরনের সবজির নিয়মিত খেলে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। সীসা ব্যবহারের ফলে শিশুদের মানসিক প্রতিবন্ধকতাও দেখা দিতে পারে। Image Generated By AI</dd>
<dd>[/caption]