Nerve Damage: আমরা রোজ করছি এই '৬' ভুল! এতেই ক্ষতিগ্রস্ত স্নায়ুতন্ত্র! আজই সাবধান হন, নচেৎ শরীর পেঁচিয়ে ধরবে স্নায়ুর জটিল রোগ
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Health Care: স্নায়ুতন্ত্রের সঠিক কার্যক্রম শরীরের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা বলাই বাহুল্য। দৈনন্দিন জীবনে আমরা যে ভুলগুলো করি, তার মধ্যে কিছু ভুল স্নায়ুতন্ত্রের নানা ক্ষতি করতে পারে। জানুন কী সেই ভুল, আর সেই ভুলের থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখুন...
*স্নায়ুতন্ত্র দেহের প্রতিটি ক্রিয়া, প্রতিক্রিয়া, মনন, চিন্তার উৎস। ফলে স্নায়ুতন্ত্রের সঠিক কার্যক্রম শরীরের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা বলাই বাহুল্য। তবে দৈনন্দিন জীবনে আমরা যে ভুলগুলো করি, তার মধ্যে কিছু ভুল স্নায়ুতন্ত্রের নানা ক্ষতি করতে পারে। জানুন কী সেই ভুল, আর সেই ভুলের থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখুন...
advertisement
*হেডফোনঃ হেডফোন দিয়ে ফুল সাউন্ডে গান শুনলে কানের সংবেদনশীল স্নায়ুর ক্ষতি হতে পারে। অনেকক্ষণ ধরে জোরে আওয়াজ শুনলে শ্রবণশক্তি স্থায়ীভাবে কমে যায়। তদুপরি, এটি ডিমেনশিয়া হওয়ার ঝুঁকিও বাড়ায়। ভলিউম ৬০% এর চেয়ে কম হওয়া উচিত। হেডফোনে গান শুনলেও, তার মাত্রা যেন সীমায় থাকে। একটানা হেডফোন ব্যবহারও মোটেই উচিৎ নয়।
advertisement
*ঘুমাতে যাওয়ার আগে ফোন ব্যবহার ঠিক নয়। অনেকেরই অভ্যাস আছে সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করা ঘুমাতে যাওয়ার আগে। কিন্তু এটা আপনার স্নায়ুর বড় শত্রু। ফোনের স্ক্রিন থেকে নীল আলো মেলাটোনিন হরমোন কমিয়ে দেয়। চোখের কষ্ট না দিয়ে ঘুমিয়ে পড়া খুব প্রয়োজন। ঠিকমতো ঘুম না হলে স্নায়ুর প্রদাহ হতে পারে এবং মস্তিষ্ক অসাড় হয়ে যেতে পারে। ঘুমের ঠিক আগে ফোন রেখে ভাল বই পড়তে পারেন, ধ্যান করতে পারেন। এতে মস্তিষ্ক শান্ত হয় এবং ভাল ঘুম হয়।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
*ভারসাম্য অনুশীলনঃ ব্যালেন্স এক্সারসাইজ সম্পর্কে বেশির ভাগ মানুষেরই তেমন ধারণা নেই। তবে এগুলি পড়ে যাওয়া থেকে রোধ করার জন্য, মস্তিষ্ক এবং শরীর উভয়েই যুগ্ম কাজের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। এক পায়ে দাঁড়ানো, যোগব্যায়াম ইত্যাদি করলে স্নায়ু শক্তিশালী হয় এবং শরীরের ভারসাম্য বজায় থাকে। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।