এই মাছ খেলে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ছে! নিষিদ্ধ হয়েও চলছে বিক্রি, সতর্ক করলেন গবেষকরা! আপনিও খাচ্ছেন না তো?

Last Updated:
Dangerous Fish: ২০০২ সালে ভারত সরকার এই মাছের চাষ নিষিদ্ধ করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই মাছ পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ এবং এটি ক্যানসার সৃষ্টিকারী। এর পরেও রোজ বহু মানুষ খেয়ে চলেছেন। আপনিও সেই তালিকায় নেই তো?
1/8
মাছপ্রেমী এমন মানুষ খুব কমই আছেন যাঁরা মাছ খেতে ভালবাসেন না। অনেকেই মাছ-মাংস কিছুই নষ্ট করেন না। "মাছ-ভাত বাঙালির প্রধান খাদ্য"—এই কথা তো অনেকেই বলেন। তবে সব মাছ কিন্তু শরীরের জন্য উপকারী নয়। কিছু কিছু মাছ অত্যন্ত ভয়ঙ্কর হতে পারে।
মাছপ্রেমী এমন মানুষ খুব কমই আছেন যাঁরা মাছ খেতে ভালবাসেন না। অনেকেই মাছ-মাংস কিছুই নষ্ট করেন না। "মাছ-ভাত বাঙালির প্রধান খাদ্য"—এই কথা তো অনেকেই বলেন। তবে সব মাছ কিন্তু শরীরের জন্য উপকারী নয়। কিছু কিছু মাছ অত্যন্ত ভয়ঙ্কর হতে পারে।
advertisement
2/8
স্বনামধন্য পুষ্টিবিদ ও নিউট্রিশনিস্ট ভ্যালেরিয়া, যিনি অনলাইন স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কোচিং প্ল্যাটফর্ম Nutrisense-এ যুক্ত, তিনি বলেন—"নিয়মিত মাছ খাওয়ার স্বাস্থ্যগত অনেক উপকারিতা থাকলেও, কিছু মাছের মধ্যে পারদের পরিমাণ এতটাই বেশি থাকে যে তা মানুষের শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে।"
স্বনামধন্য পুষ্টিবিদ ও নিউট্রিশনিস্ট ভ্যালেরিয়া, যিনি অনলাইন স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কোচিং প্ল্যাটফর্ম Nutrisense-এ যুক্ত, তিনি বলেন—"নিয়মিত মাছ খাওয়ার স্বাস্থ্যগত অনেক উপকারিতা থাকলেও, কিছু মাছের মধ্যে পারদের পরিমাণ এতটাই বেশি থাকে যে তা মানুষের শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে।"
advertisement
3/8
২০০২ সালে ভারত সরকার জাতীয় পরিবেশ আদালতের নির্দেশে থাই মাগুর চাষ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করে। কারণ, এই মাছ পুকুরে থাকা অন্যান্য ৭০ শতাংশ মাছ খেয়ে ফেলে, যার ফলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হয়। অভিযোগ রয়েছে, মাছ চাষিরা এই থাই মাগুরকে পচা মাংস খাওয়াচ্ছেন, যার ফলে জল ভয়ঙ্করভাবে দূষিত হচ্ছে।
২০০২ সালে ভারত সরকার জাতীয় পরিবেশ আদালতের নির্দেশে থাই মাগুর চাষ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করে। কারণ, এই মাছ পুকুরে থাকা অন্যান্য ৭০ শতাংশ মাছ খেয়ে ফেলে, যার ফলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হয়। অভিযোগ রয়েছে, মাছ চাষিরা এই থাই মাগুরকে পচা মাংস খাওয়াচ্ছেন, যার ফলে জল ভয়ঙ্করভাবে দূষিত হচ্ছে।
advertisement
4/8
থাই মাগুর বা হাইব্রিড মাগুর নামে পরিচিত এই মাছ দেখতে সাধারণ মাগুরের মতো হলেও এর আকার বিশাল—দৈর্ঘ্যে ৩ থেকে ৫ ফুট, ওজনেও কয়েক কেজি পর্যন্ত হতে পারে। গবেষকদের মতে, এটি আসলে এক ধরনের ক্যাটফিশ।
থাই মাগুর বা হাইব্রিড মাগুর নামে পরিচিত এই মাছ দেখতে সাধারণ মাগুরের মতো হলেও এর আকার বিশাল—দৈর্ঘ্যে ৩ থেকে ৫ ফুট, ওজনেও কয়েক কেজি পর্যন্ত হতে পারে। গবেষকদের মতে, এটি আসলে এক ধরনের ক্যাটফিশ।
advertisement
5/8
এর বৈজ্ঞানিক নাম ‘Clarias gariepinus’। কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্রের সাহায্যে এই মাছ অনেকক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে। এমনকি জল ছেড়ে ডাঙায় হেঁটেও বেড়াতে পারে। অনেকেই একে 'জায়ান্ট মাগুর' বলেন।
এর বৈজ্ঞানিক নাম ‘Clarias gariepinus’। কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্রের সাহায্যে এই মাছ অনেকক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে। এমনকি জল ছেড়ে ডাঙায় হেঁটেও বেড়াতে পারে। অনেকেই একে 'জায়ান্ট মাগুর' বলেন।
advertisement
6/8
গবেষণা বলছে, থাই মাগুর মাছ উচ্চমাত্রায় ক্যানসার সৃষ্টিকারী (carcinogenic)। এই মাছ খেলে শরীরে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। শুধু তাই নয়, এই মাছের চর্বিও মানুষের দেহে বাড়তি জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।
গবেষণা বলছে, থাই মাগুর মাছ উচ্চমাত্রায় ক্যানসার সৃষ্টিকারী (carcinogenic)। এই মাছ খেলে শরীরে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। শুধু তাই নয়, এই মাছের চর্বিও মানুষের দেহে বাড়তি জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।
advertisement
7/8
ভারতে থাই মাগুর মাছের চাষ বা বিক্রি পুরোপুরি নিষিদ্ধ না হলেও, কলকাতা শহরের বিভিন্ন বাজারে এই মাছ দিব্যি বিক্রি হচ্ছে।
ভারতে থাই মাগুর মাছের চাষ বা বিক্রি পুরোপুরি নিষিদ্ধ না হলেও, কলকাতা শহরের বিভিন্ন বাজারে এই মাছ দিব্যি বিক্রি হচ্ছে।
advertisement
8/8
এছাড়া পাঙাশ মাছ নিয়েও গবেষকদের সতর্কবার্তা রয়েছে। এই মাছ শিল্প ও কৃষিকাজের বর্জ্য পদার্থ খেয়ে বেড়ে ওঠে। ফলে শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। এতে থাকা পারদের মাত্রা মানুষের শরীরের সহ্যসীমা ছাড়িয়ে যায়।
এছাড়া পাঙাশ মাছ নিয়েও গবেষকদের সতর্কবার্তা রয়েছে। এই মাছ শিল্প ও কৃষিকাজের বর্জ্য পদার্থ খেয়ে বেড়ে ওঠে। ফলে শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। এতে থাকা পারদের মাত্রা মানুষের শরীরের সহ্যসীমা ছাড়িয়ে যায়।
advertisement
advertisement
advertisement