Cancer Caused by Banned Fish: ভারতে নিষিদ্ধ এই মাছ ‘ক্যানসারের কারখানা’! উকুন-এঁটুলির ‘ডিপো’! ভুলেও মুখে দেবেন না! বাজারে দেখলেই অ্যালার্ট হোন
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
- news18 bangla
- Written by:Bangla Digital Desk
Last Updated:
Cancer Caused by Banned Fish: বাজার থেকে অন্য যে কোনও মাছ কিনে খেতে পারেন। কিন্তু ভুলেও খাবেন না এই মাছ।
advertisement
বাজার থেকে অন্য যে কোনও মাছ কিনে খেতে পারেন। কিন্তু ভুলেও খাবেন না এই মাছ। আলিগড় মৎস্য বিভাগের সহকারী পরিচালক ডঃ প্রিয়াঙ্কা আর্য বলেছেন যে ভারতে নিষিদ্ধ মাছের তালিকার সবচেয়ে বিপজ্জনক মাছ হল "থাই মাগুর"। সরকার এই থাই মাছ ভারতে নিষিদ্ধ করেছে। এটি পালনে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কেনা-বেচার উপরও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
advertisement
বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি কেউ এই মাছ খায়, তাহলে তার ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকিও রয়েছে। এই বিদেশি প্রজাতিটি কেবল মানুষের স্বাস্থ্যের জন্যই ক্ষতিকারক নয়, পরিবেশগত ভারসাম্যকেও মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করে। ডাঃ প্রিয়াঙ্কা আর্য বলেন, ভারতে এই মাছের চাষ, বিক্রয় এবং ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে। এর লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে আইনি ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। থাই মাগুর মাছ খাওয়ার ফলে ক্যানসারের মতো মারাত্মক রোগের ঝুঁকি তৈরি হয়, যার কারণে জনগণকে সচেতন করার জন্য বিভাগ কর্তৃক প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
advertisement
ভারতে নিষিদ্ধ মাছের মধ্যে থাই মাগুরই প্রথম। ডাঃ প্রিয়াঙ্কা বলেন, ভারতীয় মাগুর সাধারণত ভারতে পাওয়া যায়। থাই মাগুর বাইরে থেকে আমদানি করা একটি মাছ, যা একটি খুবই ক্ষতিকর। এটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এটি পরিবেশের জন্যও বিপজ্জনক। এই মাছটি ক্যানসার সৃষ্টিকারী। অর্থাৎ এটি যে কোনও পচা মাংস খায়। এ কারণেই যদি কেউ এই মাছটি খায়, তাহলে তার ক্যানসারের পাশাপাশি অনেক গুরুতর রোগের ঝুঁকি থাকে।
advertisement
২০০০ সালে জাতীয় সবুজ ট্রাইব্যুনাল ভারতে থাই মাগুর নামক একটি মাছের চাষ নিষিদ্ধ করে। এর বেশিরভাগ কারণ ছিল মাংসাশী মাছের কারণে জলজ আবাসস্থলে অন্যান্য মাছের উপর এর ঝুঁকি। গবেষণা অনুসারে, থাই মাগুর ভারতের স্থানীয় মাছের প্রজাতির ৭০ শতাংশ হ্রাসের জন্য দায়ী, যা জলজ বাস্তুতন্ত্রের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তাছাড়া, জেলেরা এই মাছের ঝাঁককে পচা মাংস পালং শাকের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ায়, যা জল দূষিত করে এবং জলাশয়ের বাস্তুতন্ত্র ধ্বংস করে।
advertisement