হেঁটে চটজলদি 'ফল' চান? ‘৫-৪-৫’ ফর্মুলা বদলে দেবে আপনার শরীর-মন! বেশি নয়, এই ভাবে 'স্মার্টলি' হাঁটুন!

Last Updated:
5-4-5 Walking Formula: সঠিক নিয়মে হাঁটলেই তবেই মিলবে সেরা ফল। সেই জন্যই আজকাল বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাঁটার জন্য মেনে চলুন '৫-৪-৫ ফর্মুলা'।
1/9
ওজন নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে মানসিক চাপ কমানো—সব কিছুর সহজ সমাধান হতে পারে হাঁটা। তবে দীর্ঘক্ষণ হাঁটলেই ফল মিলবে—এই ধারণা কিন্তু ভুল। চটজলদি ফল পেতে হাঁটার সময় মেনে চলুন ‘৫-৪-৫ ফর্মুলা’! কী সেটা? জানাব আপনাদের।
ওজন নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে মানসিক চাপ কমানো—সব কিছুর সহজ সমাধান হতে পারে হাঁটা। তবে দীর্ঘক্ষণ হাঁটলেই ফল মিলবে—এই ধারণা কিন্তু ভুল। চটজলদি ফল পেতে হাঁটার সময় মেনে চলুন ‘৫-৪-৫ ফর্মুলা’! কী সেটা? জানাব আপনাদের।
advertisement
2/9
সঠিক নিয়মে হাঁটলেই তবেই মিলবে সেরা ফল। সেই জন্যই আজকাল বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাঁটার জন্য মেনে চলুন '৫-৪-৫ ফর্মুলা'। এই ফর্মুলায় আছে ছোট্ট দৌড়, ধীরে হাঁটা এবং তীক্ষ্ণ গতির হাঁটার সমন্বয়—যা একসঙ্গে শরীরের নানা উপকারে আসে।
সঠিক নিয়মে হাঁটলেই তবেই মিলবে সেরা ফল। সেই জন্যই আজকাল বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাঁটার জন্য মেনে চলুন '৫-৪-৫ ফর্মুলা'। এই ফর্মুলায় আছে ছোট্ট দৌড়, ধীরে হাঁটা এবং তীক্ষ্ণ গতির হাঁটার সমন্বয়—যা একসঙ্গে শরীরের নানা উপকারে আসে।
advertisement
3/9
৫ মিনিট দৌড়: এই রুটিনের শুরুতেই রয়েছে ৫ মিনিটের হালকা দৌড়। গতি ideally ৮–১০ কিমি/ঘণ্টা হওয়াই ভাল। এতে হৃদস্পন্দন দ্রুত হয়, মেটাবলিজম বাড়ে, রক্তসঞ্চালন সক্রিয় হয় ও ফুসফুসের ক্ষমতা বাড়ে। হাঁটার আগে এই দৌড় পেশিকে উজ্জীবিত রাখে।
৫ মিনিট দৌড়: এই রুটিনের শুরুতেই রয়েছে ৫ মিনিটের হালকা দৌড়। গতি ideally ৮–১০ কিমি/ঘণ্টা হওয়াই ভাল। এতে হৃদস্পন্দন দ্রুত হয়, মেটাবলিজম বাড়ে, রক্তসঞ্চালন সক্রিয় হয় ও ফুসফুসের ক্ষমতা বাড়ে। হাঁটার আগে এই দৌড় পেশিকে উজ্জীবিত রাখে।
advertisement
4/9
 ৪ মিনিট ধীরে হাঁটা: এর পর ৪ মিনিট ধরে আরাম করে হাঁটুন। গতি ৪–৫ কিমি/ঘণ্টা রাখলে শরীর স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে আসে, শ্বাসপ্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণে থাকে। এই অংশটি পেশির ক্লান্তি কমায়, হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং শরীরকে প্রস্তুত করে পরবর্তী ধাপের জন্য।
৪ মিনিট ধীরে হাঁটা: এর পর ৪ মিনিট ধরে আরাম করে হাঁটুন। গতি ৪–৫ কিমি/ঘণ্টা রাখলে শরীর স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে আসে, শ্বাসপ্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণে থাকে। এই অংশটি পেশির ক্লান্তি কমায়, হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং শরীরকে প্রস্তুত করে পরবর্তী ধাপের জন্য।
advertisement
5/9
৫ মিনিট জোরে হাঁটা:এবার ৫ মিনিট ধরে একটু তীক্ষ্ণ গতিতে হাঁটুন—৬–৭ কিমি/ঘণ্টা। এতে সহ্যশক্তি বাড়ে, পেশি মজবুত হয় ও হৃৎস্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। এই অংশে ক্যালোরি ঝরার হার বাড়ে, হাঁটা হওয়ায় সংযোগস্থলে চাপও কম পড়ে।
৫ মিনিট জোরে হাঁটা: এবার ৫ মিনিট ধরে একটু তীক্ষ্ণ গতিতে হাঁটুন—৬–৭ কিমি/ঘণ্টা। এতে সহ্যশক্তি বাড়ে, পেশি মজবুত হয় ও হৃদস্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। এই অংশে ক্যালোরি ঝরার হার বাড়ে, হাঁটা হওয়ায় সংযোগস্থলে চাপও কম পড়ে।
advertisement
6/9
কত বার করবেন? এই '৫-৪-৫' ফর্মুলা দিনে অন্তত তিন বার করলে মোট সময় দাঁড়ায় ৪২ মিনিট। তবে দিনে দু’বার করলেও (২৮ মিনিট) অনেক উপকার মেলে। ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়ে প্রতিদিন এই চক্র বাড়ানো যেতে পারে।
কত বার করবেন? এই '৫-৪-৫' ফর্মুলা দিনে অন্তত তিন বার করলে মোট সময় দাঁড়ায় ৪২ মিনিট। তবে দিনে দু’বার করলেও (২৮ মিনিট) অনেক উপকার মেলে। ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়ে প্রতিদিন এই চক্র বাড়ানো যেতে পারে।
advertisement
7/9
Generated image কেন এই ফর্মুলা জীবনদায়ী?হৃৎস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে রেখে দীর্ঘস্থায়ী উপকার দেয়। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও সহ্যশক্তি বাড়ায়। হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখে, মানসিক চাপ কমায়। কম সময়ের মধ্যেই কার্যকরভাবে ক্যালোরি ঝরাতে সাহায্য করে। শরীরের ওপর অতিরিক্ত চাপ না দিয়েই পেশি স্থিতিশীল রাখে।
কেন এই ফর্মুলা জীবনদায়ী? হৃৎস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে রেখে দীর্ঘস্থায়ী উপকার দেয়। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও সহ্যশক্তি বাড়ায়। হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখে, মানসিক চাপ কমায়। কম সময়ের মধ্যেই কার্যকরভাবে ক্যালোরি ঝরাতে সাহায্য করে। শরীরের ওপর অতিরিক্ত চাপ না দিয়েই পেশি স্থিতিশীল রাখে।
advertisement
8/9
Generated image কেন হাঁটা জরুরি? হৃদয়ের ক্ষমতা বাড়ায়, পেশি শক্তিশালী করে ও অস্থিসন্ধির চলাচল সহজ করে। ওবেসিটি, হৃদরোগ ও বাতের ঝুঁকি কমায়। দেহে রক্তসঞ্চালন বাড়ায়, যেটা অঙ্গপ্রত্যঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করে। এন্ডোরফিন নিঃসরণ করে মানসিক চাপ ও বিষণ্ণতা দূর করে।
কেন হাঁটা জরুরি? হৃদয়ের ক্ষমতা বাড়ায়, পেশি শক্তিশালী করে ও অস্থিসন্ধির চলাচল সহজ করে। ওবেসিটি, হৃদরোগ ও বাতের ঝুঁকি কমায়। দেহে রক্তসঞ্চালন বাড়ায়, যেটা অঙ্গপ্রত্যঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করে। এন্ডোরফিন নিঃসরণ করে মানসিক চাপ ও বিষণ্ণতা দূর করে।
advertisement
9/9
Generated image তাই এবার থেকে কেবল হাঁটবেন না, হাঁটুন স্মার্টলি। মেনে চলুন ‘৫-৪-৫ ফর্মুলা’—আর নিজের শরীরকে দিন এক নতুন জীবনের ছোঁয়া।
তাই এবার থেকে কেবল হাঁটবেন না, হাঁটুন স্মার্টলি। মেনে চলুন ‘৫-৪-৫ ফর্মুলা’—আর নিজের শরীরকে দিন এক নতুন জীবনের ছোঁয়া।
advertisement
advertisement
advertisement