Sleepy At Work: অফিসে কাজের মাঝে খালি ঘুম পায়...! এর কারণটা ঠিক কী? কী করলেই বা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন? জেনে নিন

Last Updated:
Sleepy At Work: অফিসে কাজের সময় হঠাৎ ঘুম আসা অনেকেরই সমস্যা, যা প্রোডাক্টিভিটিকে বাধাগ্রস্ত করে। সঠিক ঘুমের অভ্যাস, নিয়মিত স্ট্রেচিং, পর্যাপ্ত জলপান, সুষম আহার ও ছোট বিরতি নেওয়ার মাধ্যমে সতেজ থাকুন এবং কাজের ক্লান্তি কাটান। মনে রাখবেন, পর্যাপ্ত দিনের আলোতেও কাজের উদ্যম বাড়ে।
1/7
অনেক সময় অফিসে কাজ করতে বসলেই যেন ঘুমে ঢুলে আসে চোখ। এই সমস্যা একজনের নয়, অনেকের ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। এমন তথ্যই উঠে এসেছে এক নতুন গবেষণায়। কিন্তু ঘুমের ঘাটতি কীভাবে মেটানো যাবে? সেটাই আজকের প্রতিবেদনে আলোচনা করে নেওয়া যাক।
অনেক সময় অফিসে কাজ করতে বসলেই যেন ঘুমে ঢুলে আসে চোখ। এই সমস্যা একজনের নয়, অনেকের ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। এমন তথ্যই উঠে এসেছে এক নতুন গবেষণায়। কিন্তু ঘুমের ঘাটতি কীভাবে মেটানো যাবে? সেটাই আজকের প্রতিবেদনে আলোচনা করে নেওয়া যাক।
advertisement
2/7
আজকের দুনিয়ায় ঘুমের ঘাটতি খুবই সাধারণ বিষয়। যার প্রভাব পড়ছে আমাদের কাজের উপরেও। কমছে উৎপাদনশীলতাও। সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি কর্মী-ভিত্তিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের তরফে ৩টি সংস্থার ১১৩৯ জন কর্মী নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়েছিল।
আজকের দুনিয়ায় ঘুমের ঘাটতি খুবই সাধারণ বিষয়। যার প্রভাব পড়ছে আমাদের কাজের উপরেও। কমছে উৎপাদনশীলতাও। সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি কর্মী-ভিত্তিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের তরফে ৩টি সংস্থার ১১৩৯ জন কর্মী নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়েছিল।
advertisement
3/7
লিড রিসার্চার জেনিফার টার্গিস দেখতে পান যে, সপ্তাহে অন্তত ১ বার অফিসেই ঘুমিয়ে পড়েছেন ওই কর্মীদের ১৫ শতাংশই। আসলে চারটি কারণে তাঁদের ভাল ঘুম হচ্ছে না। এগুলি হল - উদ্বেগ বা মানসিক চাপ, মানসিক সক্রিয়তা, শারীরিক অস্বস্তি এবং পরিবেশগত ব্যাঘাত। আর ভাল ঘুম না হওয়ার ফলে অফিসে কাজ এবং উৎপাদনশীলতার ক্ষেত্রেও সমস্যা হচ্ছে।
লিড রিসার্চার জেনিফার টার্গিস দেখতে পান যে, সপ্তাহে অন্তত ১ বার অফিসেই ঘুমিয়ে পড়েছেন ওই কর্মীদের ১৫ শতাংশই। আসলে চারটি কারণে তাঁদের ভাল ঘুম হচ্ছে না। এগুলি হল - উদ্বেগ বা মানসিক চাপ, মানসিক সক্রিয়তা, শারীরিক অস্বস্তি এবং পরিবেশগত ব্যাঘাত। আর ভাল ঘুম না হওয়ার ফলে অফিসে কাজ এবং উৎপাদনশীলতার ক্ষেত্রেও সমস্যা হচ্ছে।
advertisement
4/7
এই সমস্যা কাটাতে কী করণীয়? ১. নিয়মিত এক্সারসাইজ করতে হবে। পার্কে গিয়ে মাঝারি গতিতে হাঁটতে হবে। ২.প্রতি ২ ঘণ্টায় ছোট ছোট বিরতি নিতে হবে। এই ব্রেক চলাকালীন অফিসের চারপাশে হেঁটে নিতে হবে। এতে মনও ফুরফুরে হবে।
এই সমস্যা কাটাতে কী করণীয়? ১. নিয়মিত এক্সারসাইজ করতে হবে। পার্কে গিয়ে মাঝারি গতিতে হাঁটতে হবে। ২.প্রতি ২ ঘণ্টায় ছোট ছোট বিরতি নিতে হবে। এই ব্রেক চলাকালীন অফিসের চারপাশে হেঁটে নিতে হবে। এতে মনও ফুরফুরে হবে।
advertisement
5/7
৩. স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চললে এনার্জির মাত্রা বাড়বে। ৪. রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে বেডরুমের আলো নিভিয়ে দিতে হবে। ৫. ডায়েটে বা খাদ্যতালিকায় ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত খাবার যোগ করতে হবে। আসলে ব্রিটেনে করা সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁদের পাতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত খাবার বেশি পরিমাণে রাখা হয়েছে, তাঁদের ঘুম ভাল হচ্ছে।
৩. স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চললে এনার্জির মাত্রা বাড়বে। ৪. রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে বেডরুমের আলো নিভিয়ে দিতে হবে। ৫. ডায়েটে বা খাদ্যতালিকায় ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত খাবার যোগ করতে হবে। আসলে ব্রিটেনে করা সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁদের পাতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত খাবার বেশি পরিমাণে রাখা হয়েছে, তাঁদের ঘুম ভাল হচ্ছে।
advertisement
6/7
ঘুমের ঘাটতির কারণগুলি কী কী? এই প্রসঙ্গে জবাব দিয়েছে গবেষণায় অংশগ্রহণকারীরা। ১. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৮৫.২ শতাংশই জানান যে, ঘর অথবা বিছানার তাপমাত্রা হয় বেশি কিংবা কম ছিল। যার জেরে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটেছে। ২. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৭১.৯ শতাংশই জানান যে, সঙ্গীর কারণেই তাঁরা ভাল করে ঘুমোতে পারেননি। ৩. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৬৮.৬ শতাংশই জানান যে, অবাঞ্ছিত শব্দের কারণে ঘুমোতে অসুবিধা হচ্ছে তাঁদের।
ঘুমের ঘাটতির কারণগুলি কী কী? এই প্রসঙ্গে জবাব দিয়েছে গবেষণায় অংশগ্রহণকারীরা। ১. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৮৫.২ শতাংশই জানান যে, ঘর অথবা বিছানার তাপমাত্রা হয় বেশি কিংবা কম ছিল। যার জেরে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটেছে। ২. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৭১.৯ শতাংশই জানান যে, সঙ্গীর কারণেই তাঁরা ভাল করে ঘুমোতে পারেননি। ৩. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৬৮.৬ শতাংশই জানান যে, অবাঞ্ছিত শব্দের কারণে ঘুমোতে অসুবিধা হচ্ছে তাঁদের।
advertisement
7/7
৪. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৫২.৮ শতাংশই জানান যে, উজ্জ্বল আলোর উপস্থিতির কারণে তাঁদের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটেছে। ৫. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৪০ শতাংশই জানান যে, ম্যাট্রেস সঠিক না হওয়ার কারণে ভাল করে ঘুমোতে পারছেন না তাঁরা। ৬. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৩৫.৯ শতাংশই জানান যে, বাচ্চাদের কারণে ঘুম ব্যাহত হচ্ছে। ৭. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ১০.২ শতাংশই জানান যে, কোনও শারীরিক সমস্যার কারণে ঘুমের সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
৪. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৫২.৮ শতাংশই জানান যে, উজ্জ্বল আলোর উপস্থিতির কারণে তাঁদের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটেছে। ৫. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৪০ শতাংশই জানান যে, ম্যাট্রেস সঠিক না হওয়ার কারণে ভাল করে ঘুমোতে পারছেন না তাঁরা। ৬. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৩৫.৯ শতাংশই জানান যে, বাচ্চাদের কারণে ঘুম ব্যাহত হচ্ছে। ৭. অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ১০.২ শতাংশই জানান যে, কোনও শারীরিক সমস্যার কারণে ঘুমের সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
advertisement
advertisement
advertisement