Sleeping: ঘুমোনোর সময় ভালবাসার মানুষ পাশে থাকলে সুস্থ ও ঝরঝরে হবে শরীর এবং মন

Last Updated:
Sleeping with partner: এই প্রসঙ্গে এক দল গবেষক আবার দাবি করেছেন যে, সঙ্গীর পাশে ঘুমোলে শরীর এবং মন– দুইই ভাল থাকে।
1/5
ঘুমোনোর সময় সঙ্গী পাশে থাকলে ঘুম তো ভাল হয়ই, সেই সঙ্গে তৈরি হয় ছোট-ছোট মিষ্টি মুহূর্তও। ভাল সম্পর্কের ক্ষেত্রে ঘুমোনোর সময় ব্ল্যাঙ্কেট নিয়ে দুষ্টি-মিষ্টি চুলোচুলি কিংবা সঙ্গীর নাক ডাকা– এগুলোকেও আর সমস্যা মনে হয় না! আসলে এই বিষয়গুলিই অভ্যেসে দাঁড়িয়ে যায়। এই প্রসঙ্গে এক দল গবেষক আবার দাবি করেছেন যে, সঙ্গীর পাশে ঘুমোলে শরীর এবং মন– দুইই ভাল থাকে। Representative Image
ঘুমোনোর সময় সঙ্গী পাশে থাকলে ঘুম তো ভাল হয়ই, সেই সঙ্গে তৈরি হয় ছোট-ছোট মিষ্টি মুহূর্তও। ভাল সম্পর্কের ক্ষেত্রে ঘুমোনোর সময় ব্ল্যাঙ্কেট নিয়ে দুষ্টি-মিষ্টি চুলোচুলি কিংবা সঙ্গীর নাক ডাকা– এগুলোকেও আর সমস্যা মনে হয় না! আসলে এই বিষয়গুলিই অভ্যেসে দাঁড়িয়ে যায়। এই প্রসঙ্গে এক দল গবেষক আবার দাবি করেছেন যে, সঙ্গীর পাশে ঘুমোলে শরীর এবং মন– দুইই ভাল থাকে। Representative Image
advertisement
2/5
‘অক্সফোর্ড অ্যাকাডেমিক স্লিপ’-এ প্রকাশিত এক নতুন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, একা ঘুমোনোর তুলনায় মনের মানুষের সঙ্গে ঘুমোলে মানসিক উদ্বেগ এবং বিষন্নতা কেটে যেতে পারে। এছাড়াও এই অভ্যেসের কারণে ঘুম আসে তাড়াতাড়ি। শুধু তা-ই নয়, ভাল এবং দীর্ঘ ঘুমের জন্যও এই অভ্যেস অত্যন্ত উপযোগী। এমন এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা নিজেদের ভালবাসার মানুষের পাশে ঘুমিয়েছেন, তাঁদের ক্লান্তি ভাব কেটে গিয়েছে এবং ভালো ঘুম হয়েছে। Representative Image
‘অক্সফোর্ড অ্যাকাডেমিক স্লিপ’-এ প্রকাশিত এক নতুন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, একা ঘুমোনোর তুলনায় মনের মানুষের সঙ্গে ঘুমোলে মানসিক উদ্বেগ এবং বিষন্নতা কেটে যেতে পারে। এছাড়াও এই অভ্যেসের কারণে ঘুম আসে তাড়াতাড়ি। শুধু তা-ই নয়, ভাল এবং দীর্ঘ ঘুমের জন্যও এই অভ্যেস অত্যন্ত উপযোগী। এমন এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা নিজেদের ভালবাসার মানুষের পাশে ঘুমিয়েছেন, তাঁদের ক্লান্তি ভাব কেটে গিয়েছে এবং ভালো ঘুম হয়েছে। Representative Image
advertisement
3/5
 ফলে গবেষকদের দাবি, ভালবাসার মানুষের পাশে ঘুমোনোর অভ্যাস শুধুমাত্র মানুষের ঘুমের গুণমানকে যে উন্নত করে, তা নয়। তাঁদের ঘুমের সময় শ্বাসকষ্টের ঝুঁকির পাশাপাশি অনিদ্রার সমস্যাও অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। বায়োহ্যাকার এবং মনোবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ টিম গ্রে (Tim Gray) জানিয়েছেন, “কেউ নিজের সঙ্গীর সঙ্গে ঘুমানোর সময় তাঁর শরীর থেকে একাধিক রাসায়নিকের নিঃসরণের প্রক্রিয়া বেড়ে যায়। আর এই সব রাসায়নিক রাতের গভীর নিদ্রায় সহায়ক।” গ্রে-এর মতে, রাসায়নিকগুলি আসলে এক ধরনের হরমোন, যেগুলির মধ্যে রয়েছে অক্সিটোসিন ("ভালবাসা"-র হরমোন) বা সেরোটোনিন ("ভাল লাগার" হরমোন) ইত্যাদি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, উচ্চ মাত্রায় অক্সিটোসিন নিঃসরণ হলে মানুষের রক্তচাপও কমে যাবে। Representative Image
ফলে গবেষকদের দাবি, ভালবাসার মানুষের পাশে ঘুমোনোর অভ্যাস শুধুমাত্র মানুষের ঘুমের গুণমানকে যে উন্নত করে, তা নয়। তাঁদের ঘুমের সময় শ্বাসকষ্টের ঝুঁকির পাশাপাশি অনিদ্রার সমস্যাও অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। বায়োহ্যাকার এবং মনোবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ টিম গ্রে (Tim Gray) জানিয়েছেন, “কেউ নিজের সঙ্গীর সঙ্গে ঘুমানোর সময় তাঁর শরীর থেকে একাধিক রাসায়নিকের নিঃসরণের প্রক্রিয়া বেড়ে যায়। আর এই সব রাসায়নিক রাতের গভীর নিদ্রায় সহায়ক।” গ্রে-এর মতে, রাসায়নিকগুলি আসলে এক ধরনের হরমোন, যেগুলির মধ্যে রয়েছে অক্সিটোসিন ("ভালবাসা"-র হরমোন) বা সেরোটোনিন ("ভাল লাগার" হরমোন) ইত্যাদি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, উচ্চ মাত্রায় অক্সিটোসিন নিঃসরণ হলে মানুষের রক্তচাপও কমে যাবে। Representative Image
advertisement
4/5
গবেষণা থেকে স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে যে, যদি সঙ্গীর নাক ডাকার অভ্যাস বা ঘুমের সময় তাঁর হাত-পা নাড়াচাড়া করার অভ্যেস খুব বিরক্তিকর না-হয়, তাহলে তাঁর পাশে ঘুমোলে শরীরের অনেক সমস্যাই দূর হবে। তবে সায়েন্স অ্যালার্টের এক ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, ঘুমের সময় সঙ্গী নানান বিরক্তিকর অভ্যেস থাকলেও, তা আমাদের দীর্ঘ দিনের অভ্যেসের কারণে সহনশীল হয়ে যায়। বরং ঘনিষ্ঠ এবং পরিচিত কারওর পাশে শোওয়ার ফলে আমাদের মধ্যে যে অনুভূতি ও নিরাপত্তার বোধ জাগ্রত হয়, তা আমাদের আরও ভাল ভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। Representative Image
গবেষণা থেকে স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে যে, যদি সঙ্গীর নাক ডাকার অভ্যাস বা ঘুমের সময় তাঁর হাত-পা নাড়াচাড়া করার অভ্যেস খুব বিরক্তিকর না-হয়, তাহলে তাঁর পাশে ঘুমোলে শরীরের অনেক সমস্যাই দূর হবে। তবে সায়েন্স অ্যালার্টের এক ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, ঘুমের সময় সঙ্গী নানান বিরক্তিকর অভ্যেস থাকলেও, তা আমাদের দীর্ঘ দিনের অভ্যেসের কারণে সহনশীল হয়ে যায়। বরং ঘনিষ্ঠ এবং পরিচিত কারওর পাশে শোওয়ার ফলে আমাদের মধ্যে যে অনুভূতি ও নিরাপত্তার বোধ জাগ্রত হয়, তা আমাদের আরও ভাল ভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। Representative Image
advertisement
5/5
তবে অন্য দিকে নরওয়েজিয়ান ইউনিভার্সিটির মেন্টাল হেলথ বিভাগের গবেষক হেনিং জোহানেস ড্রিউজের (Henning Johannes Drews) মতে, “কারওর সঙ্গী তাঁকে ঘুমোতে বাধা দিলে কিংবা তাঁর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটালে হয়তো তিনি একা ঘুমোতেই অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে থাকেন। আর তাঁর ক্ষেত্রে একা ঘুমোনোটাই সবথেকে ভাল উপায়।” Representative Image
তবে অন্য দিকে নরওয়েজিয়ান ইউনিভার্সিটির মেন্টাল হেলথ বিভাগের গবেষক হেনিং জোহানেস ড্রিউজের (Henning Johannes Drews) মতে, “কারওর সঙ্গী তাঁকে ঘুমোতে বাধা দিলে কিংবা তাঁর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটালে হয়তো তিনি একা ঘুমোতেই অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে থাকেন। আর তাঁর ক্ষেত্রে একা ঘুমোনোটাই সবথেকে ভাল উপায়।” Representative Image
advertisement
advertisement
advertisement