Signs That Tell Death Is Near:কীভাবে বুঝবেন মৃত্যু ঘনিয়ে এসেছে? গবেষণা বলছে, মৃত্যুর ৫-৭ দিন আগে থেকেই শরীরে ফুটে ওঠে এই ৮ লক্ষণ

Last Updated:
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মৃত্যুর কাছাকাছি চলে আসা একজন ব্যক্তির শরীর ও আচরণে কিছু নির্দিষ্ট পরিবর্তন দেখা যায়, মৃত্যুর কয়েকদিন আগে থেকে শরীরে কোন ৮টি লক্ষণ ফুটে ওঠে? পড়ুন
1/9
জীবন আর মৃত্যু... এই দুটিই জীবনের সবথেকে বড় সত্য! কাছের মানুষের চলে যাওয়া নিজের চোখে দেখার থেকে বড় ইমোশনাল চ্যালেঞ্জ বোধহয় আর কিছু নেই! যখন কেউ খুব অসুস্থ, জীবনের অন্তিম পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছেন, যখন কেউ মরণাপন্ন বা জীবনের শেষ পর্যায়ে পৌঁছে যায়, তখন তার শরীর ধীরে ধীরে এবং একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে কাজ করা বন্ধ করতে শুরু করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মৃত্যুর কাছাকাছি চলে আসা একজন ব্যক্তির শরীর ও আচরণে কিছু নির্দিষ্ট পরিবর্তন দেখা যায়, মৃত্যুর কয়েকদিন আগে থেকে শরীরে কোন ৮টি লক্ষণ ফুটে ওঠে?
জীবন আর মৃত্যু... এই দুটিই জীবনের সবথেকে বড় সত্য! কাছের মানুষের চলে যাওয়া নিজের চোখে দেখার থেকে বড় ইমোশনাল চ্যালেঞ্জ বোধহয় আর কিছু নেই! যখন কেউ খুব অসুস্থ, জীবনের অন্তিম পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছেন, যখন কেউ মরণাপন্ন বা জীবনের শেষ পর্যায়ে পৌঁছে যায়, তখন তার শরীর ধীরে ধীরে এবং একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে কাজ করা বন্ধ করতে শুরু করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মৃত্যুর কাছাকাছি চলে আসা একজন ব্যক্তির শরীর ও আচরণে কিছু নির্দিষ্ট পরিবর্তন দেখা যায়, মৃত্যুর কয়েকদিন আগে থেকে শরীরে কোন ৮টি লক্ষণ ফুটে ওঠে?
advertisement
2/9
খিদে ও তেষ্টা কমে যাওয়া-- মৃত্যুর কয়েরকদিন বা এক সপ্তাহ আগে থেকে একজন মরণাপন্ন মানুষ খাওয়ার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। তাঁদের জোর করে খাওয়ানোর চেষ্টা না করাই ভাল বরং আরাম দেওয়ার জন্য ভেজা কাপড়, বরফের টুকরো অথবা লিপ বাম ব্যবহার করে ঠোঁট ও মুখ আর্দ্র রাখার চেষ্টা করুন।
খিদে ও তেষ্টা কমে যাওয়া-- মৃত্যুর কয়েরকদিন বা এক সপ্তাহ আগে থেকে একজন মরণাপন্ন মানুষ খাওয়ার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। তাঁদের জোর করে খাওয়ানোর চেষ্টা না করাই ভাল বরং আরাম দেওয়ার জন্য ভেজা কাপড়, বরফের টুকরো অথবা লিপ বাম ব্যবহার করে ঠোঁট ও মুখ আর্দ্র রাখার চেষ্টা করুন।
advertisement
3/9
ঘুম বেড়ে যাওয়া--মৃত্যু যত ঘনিয়ে আসে, মানুষ সাধারণত আরও বেশি ঘুমায় এবং জেগে থাকলেও ঝিমিয়ে পড়ে বা সাড়া দেয় না। এই ঘুমের চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণ হল, শরীর ধীরে ধীরে তার কার্যক্রম কমিয়ে দেয় এবং বাকি থাকা শক্তি সংরক্ষণ করতে চায়। শেষ কদিনে কিছু মানুষ আধা-অচেতন অবস্থায় চলে যেতে পারেন। আপনার প্রিয়জন সাড়া না দিলেও, তারা এখনও আপনার কথা শুনতে পারেন। মৃদু কথা বলা, শান্ত সঙ্গীত বাজানো অথবা তাদের হাত ধরে রাখা – এই সব কিছুই তাঁদের জন্য শান্তিদায়ক ও অর্থবহ হতে পারে।
ঘুম বেড়ে যাওয়া--মৃত্যু যত ঘনিয়ে আসে, মানুষ সাধারণত আরও বেশি ঘুমায় এবং জেগে থাকলেও ঝিমিয়ে পড়ে বা সাড়া দেয় না। এই ঘুমের চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণ হল, শরীর ধীরে ধীরে তার কার্যক্রম কমিয়ে দেয় এবং বাকি থাকা শক্তি সংরক্ষণ করতে চায়। শেষ কদিনে কিছু মানুষ আধা-অচেতন অবস্থায় চলে যেতে পারেন। আপনার প্রিয়জন সাড়া না দিলেও, তারা এখনও আপনার কথা শুনতে পারেন। মৃদু কথা বলা, শান্ত সঙ্গীত বাজানো অথবা তাদের হাত ধরে রাখা – এই সব কিছুই তাঁদের জন্য শান্তিদায়ক ও অর্থবহ হতে পারে।
advertisement
4/9
মলমূত্রের স্বাভাবিক অভ্যাসে পরিবর্তন-- খাবার ও তরল গ্রহণ কমে যাওয়ার ফলে মলত্যাগ ও প্রস্রাবের পরিমাণও কমে যায়। কিছু মানুষ মলমূত্র ধরে রাখতে না পারার (ইনকনটিনেন্স) সমস্যায় ভুগতে পারেন বা পুরোপুরি মলত্যাগ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এই পরিবর্তনগুলি দেখা কঠিন হলেও, এগুলো মৃত্যুর প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ারই একটি অংশ।
মলমূত্রের স্বাভাবিক অভ্যাসে পরিবর্তন-- খাবার ও তরল গ্রহণ কমে যাওয়ার ফলে মলত্যাগ ও প্রস্রাবের পরিমাণও কমে যায়। কিছু মানুষ মলমূত্র ধরে রাখতে না পারার (ইনকনটিনেন্স) সমস্যায় ভুগতে পারেন বা পুরোপুরি মলত্যাগ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এই পরিবর্তনগুলি দেখা কঠিন হলেও, এগুলো মৃত্যুর প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ারই একটি অংশ।
advertisement
5/9
পেশিশক্তি হ্রাস ও ক্লান্তি-- মৃত্যু ঘনিয়ে এলে শরীরের শক্তি মূলত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর কার্যক্রম বজায় রাখতে ব্যবহৃত হয়, ফলে শারীরিক কার্যকলাপের জন্য খুব কম শক্তিই অবশিষ্ট থাকে।

পেশিশক্তি হ্রাস ও ক্লান্তি-- মৃত্যু ঘনিয়ে এলে শরীরের শক্তি মূলত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর কার্যক্রম বজায় রাখতে ব্যবহৃত হয়, ফলে শারীরিক কার্যকলাপের জন্য খুব কম শক্তিই অবশিষ্ট থাকে।
advertisement
6/9
ভাইটাল সাইন-এর ওঠানামা-- ব্লাড প্রেশার কমে যেতে পারে, হার্টবিট অনিয়মিত হয়ে যায়, পালস দুর্বল হয়ে পড়ে, শ্বাসপ্রশ্বাস ধীর হয়ে যায়।
ভাইটাল সাইন-এর ওঠানামা-- ব্লাড প্রেশার কমে যেতে পারে, হার্টবিট অনিয়মিত হয়ে যায়, পালস দুর্বল হয়ে পড়ে, শ্বাসপ্রশ্বাস ধীর হয়ে যায়।
advertisement
7/9
ত্বক ঠান্ডা হয়ে যায়- রক্তসঞ্চালন কমে গেলে ত্বক, বিশেষ করে হাত, পা ও পায়ের তলায় ঠান্ডা অনুভূত হতে পারে বা ত্বকে নীলচে বা বেগুনি ছোপ দেখা দিতে পারে।

ত্বক ঠান্ডা হয়ে যায়-
রক্তসঞ্চালন কমে গেলে ত্বক, বিশেষ করে হাত, পা ও পায়ের তলায় ঠান্ডা অনুভূত হতে পারে বা ত্বকে নীলচে বা বেগুনি ছোপ দেখা দিতে পারে।
advertisement
8/9
শ্বাস-প্রশ্বাসের পরিবর্তন ও শব্দযুক্ত শ্বাস-- শেষ কয়েক দিন বা ঘণ্টায় শ্বাস-প্রশ্বাসের ধরণ পরিবর্তিত হয়। এটি দ্রুত, হালকা বা অনিয়মিত হয়ে পড়তে পারে এবং মাঝে মাঝে দীর্ঘ সময়ের জন্য থেমে যেতে পারে (যাকে Cheyne-Stokes শ্বাসপ্রশ্বাস বলা হয়)। কিছু কিছু মানুষের গলায় তরল জমে যাওয়ার কারণে গরগর বা ঘড়ঘড় শব্দ হতে পারে, যাকে

শ্বাস-প্রশ্বাসের পরিবর্তন ও শব্দযুক্ত শ্বাস--
শেষ কয়েক দিন বা ঘণ্টায় শ্বাস-প্রশ্বাসের ধরণ পরিবর্তিত হয়। এটি দ্রুত, হালকা বা অনিয়মিত হয়ে পড়তে পারে এবং মাঝে মাঝে দীর্ঘ সময়ের জন্য থেমে যেতে পারে (যাকে Cheyne-Stokes শ্বাসপ্রশ্বাস বলা হয়)। কিছু কিছু মানুষের গলায় তরল জমে যাওয়ার কারণে গরগর বা ঘড়ঘড় শব্দ হতে পারে, যাকে "ডেথ র‍্যাটল" বলা হয়।
advertisement
9/9
হ্যালুসিনেশন-- কিছু মানুষ এমন জিনিস দেখতে বা শুনতে পান যা বাস্তবে সেখানে নেই, প্রায়শই তাঁরা প্রয়াত প্রিয়জন বা আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্বদের দেখেন। তাঁদের সঙ্গে তর্ক বা সংশোধন করার চেষ্টা না করে শান্ত ও সহানুভূতিশীল থাকুন।

হ্যালুসিনেশন-- কিছু মানুষ এমন জিনিস দেখতে বা শুনতে পান যা বাস্তবে সেখানে নেই, প্রায়শই তাঁরা প্রয়াত প্রিয়জন বা আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্বদের দেখেন। তাঁদের সঙ্গে তর্ক বা সংশোধন করার চেষ্টা না করে শান্ত ও সহানুভূতিশীল থাকুন।
advertisement
advertisement
advertisement