Sad Song and Mental Health: আপনার কি স্যাড সং শুনতে ভাল লাগে? কেন মানুষ দুঃখের গান শোনে জানেন? কারণ জানলে মাথা ঘুরে যাবে!

Last Updated:
Sad Song and Mental Health: জানলে অবাক হবেন, মানুষ কেন দুঃখের গান শুনতে পছন্দ করেন, এর কিন্তু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে। আপনারও কি ভাল লাগে স্যাড সং?
1/11
গানের সঙ্গে আবেগ জড়িয়ে। তাই গান মানসিক স্বাস্থ্য তথা মনের জন্য খুবই জরুরি। কোনও কোনও গান মানুষকে কত পুরনো কথা মনে করিয়ে দেয়, কত বার চোখ ভিজিয়ে দেয়। আবার কোনও কোনওটায় মানুষ বেঁচে থাকার গান খুঁজে পায়। কিন্তু দুঃখের গান কারা শোনেন? দুঃখ পেলে নাকি দুঃখবিলাসীরাই দুঃখ বা স্যাড সং শুনতে ভালবাসেন? চিকিৎসকের যুক্তি শুনলে অবিশ্বাস্য মনে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
গানের সঙ্গে আবেগ জড়িয়ে। তাই গান মানসিক স্বাস্থ্য তথা মনের জন্য খুবই জরুরি। কোনও কোনও গান মানুষকে কত পুরনো কথা মনে করিয়ে দেয়, কত বার চোখ ভিজিয়ে দেয়। আবার কোনও কোনওটায় মানুষ বেঁচে থাকার গান খুঁজে পায়। কিন্তু দুঃখের গান কারা শোনেন? দুঃখ পেলে নাকি দুঃখবিলাসীরাই দুঃখ বা স্যাড সং শুনতে ভালবাসেন? চিকিৎসকের যুক্তি শুনলে অবিশ্বাস্য মনে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
2/11
জানলে অবাক হবেন, মানুষ কেন দুঃখের গান শুনতে পছন্দ করেন, এর কিন্তু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে। গবেষণা বলছে, বেশিরভাগ মানুষ মন খারাপের সময়ই শুধু নয়, মন ভাল থাকলেও স্যাড মিউজিক বা দুঃখের গান শুনতে পছন্দ করেন। যা তাঁদের নেতিবাচক আবেগ প্রকাশে সাহায্য করে। যা পরবর্তী সময়ে তাঁদেরকে আরও বাস্তববাদী হয়ে উঠতে সাহায্য করে।
জানলে অবাক হবেন, মানুষ কেন দুঃখের গান শুনতে পছন্দ করেন, এর কিন্তু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে। গবেষণা বলছে, বেশিরভাগ মানুষ মন খারাপের সময়ই শুধু নয়, মন ভাল থাকলেও স্যাড মিউজিক বা দুঃখের গান শুনতে পছন্দ করেন। যা তাঁদের নেতিবাচক আবেগ প্রকাশে সাহায্য করে। যা পরবর্তী সময়ে তাঁদেরকে আরও বাস্তববাদী হয়ে উঠতে সাহায্য করে।
advertisement
3/11
তথাকথিত এই "ট্র্যাজেডি প্যারাডক্স"-ই যুগ যুগ ধরে দার্শনিকদের বিভ্রান্ত করে তুলেছে। এক্ষেত্রে অনুমান করা হয় যে ট্র্যাজেডি প্যারাডক্সের উদ্ভব হয়েছে শুধুমাত্র বিষণ্ণ সুরে নান্দনিক আবেদন-আকর্ষণের কারণেই। তবে এটি প্রমাণিত যে দুঃখের গান শুনে আমাদের ভাল লাগার পিছনে রয়েছে বায়োলজিক্যাল কারণ।
তথাকথিত এই "ট্র্যাজেডি প্যারাডক্স"-ই যুগ যুগ ধরে দার্শনিকদের বিভ্রান্ত করে তুলেছে। এক্ষেত্রে অনুমান করা হয় যে ট্র্যাজেডি প্যারাডক্সের উদ্ভব হয়েছে শুধুমাত্র বিষণ্ণ সুরে নান্দনিক আবেদন-আকর্ষণের কারণেই। তবে এটি প্রমাণিত যে দুঃখের গান শুনে আমাদের ভাল লাগার পিছনে রয়েছে বায়োলজিক্যাল কারণ।
advertisement
4/11
কেন দুঃখের গানগুলোই মনকে বাস্তববাদী ও ইতিবাচক করতে সাহায্য করে? আসলে কোনও দুঃখের গানের শব্দগুলো যখন কারও অভিজ্ঞতার কথা বলে, তখন সেটি শুনলে তাৎক্ষণিক ভাবে অনুভব হয় যে, আমরা একা নই। আরও অনেকেই এমন অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। এর জেরে খানিকটা ইতিবাচক অনুভূতি আসে মনে।
কেন দুঃখের গানগুলোই মনকে বাস্তববাদী ও ইতিবাচক করতে সাহায্য করে? আসলে কোনও দুঃখের গানের শব্দগুলো যখন কারও অভিজ্ঞতার কথা বলে, তখন সেটি শুনলে তাৎক্ষণিক ভাবে অনুভব হয় যে, আমরা একা নই। আরও অনেকেই এমন অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। এর জেরে খানিকটা ইতিবাচক অনুভূতি আসে মনে।
advertisement
5/11
দুঃখের গান শোনার মাধ্যমে মানসিক আরাম পাওয়া যায়, এমনই দাবি বেশ কিছু গবেষণায় এসেছে। মিউজিক থেরাপি মানসিক প্রশান্তি বাড়ায়, এমনকি মন-মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। মানুষের দুঃখের গান উপভোগ করার আরেকটি কারণ হল প্রোল্যাকটিন হরমোন। স্তন্যদানের সঙ্গে এর গভীর সংযোগ ছাড়াও প্রোল্যাকটিনের বিভিন্ন মানসিক প্রভাবও রয়েছে।
দুঃখের গান শোনার মাধ্যমে মানসিক আরাম পাওয়া যায়, এমনই দাবি বেশ কিছু গবেষণায় এসেছে। মিউজিক থেরাপি মানসিক প্রশান্তি বাড়ায়, এমনকি মন-মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। মানুষের দুঃখের গান উপভোগ করার আরেকটি কারণ হল প্রোল্যাকটিন হরমোন। স্তন্যদানের সঙ্গে এর গভীর সংযোগ ছাড়াও প্রোল্যাকটিনের বিভিন্ন মানসিক প্রভাবও রয়েছে।
advertisement
6/11
এটি পুরুষ ও নারী উভয়ের মধ্যেই নির্গত হয়। দুঃখ বা অন্যান্য চাপের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এর বেদনানাশক প্রভাব আমাদের ব্যথা কমায়। আপনি যখন শোকগ্রস্ত থাকেন, তখন প্রোল্যাকটিন প্রশান্তি ও সান্ত্বনার অনুভূতি তৈরি করে। দুঃখের গান প্রোল্যাকটিন হরমোনের নিঃসরণ বাড়ায়। ফলে মানসিক কষ্ট ও চাপ থেকে সহজেই মুক্ত হওয়া যায়।
এটি পুরুষ ও নারী উভয়ের মধ্যেই নির্গত হয়। দুঃখ বা অন্যান্য চাপের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এর বেদনানাশক প্রভাব আমাদের ব্যথা কমায়। আপনি যখন শোকগ্রস্ত থাকেন, তখন প্রোল্যাকটিন প্রশান্তি ও সান্ত্বনার অনুভূতি তৈরি করে। দুঃখের গান প্রোল্যাকটিন হরমোনের নিঃসরণ বাড়ায়। ফলে মানসিক কষ্ট ও চাপ থেকে সহজেই মুক্ত হওয়া যায়।
advertisement
7/11
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দুঃখের গান সবাইকে পুরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়। নস্ট্যালজিক স্মৃতি মনে পড়ায় মেজাজ উন্নত হয়। বিশেষ করে যদি স্মৃতিগুলো জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ও অর্থবহ মুহূর্তগুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত হয়। যেমন- স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, বিয়ে, প্রেম, বন্ধুত্ব।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দুঃখের গান সবাইকে পুরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়। নস্ট্যালজিক স্মৃতি মনে পড়ায় মেজাজ উন্নত হয়। বিশেষ করে যদি স্মৃতিগুলো জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ও অর্থবহ মুহূর্তগুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত হয়। যেমন- স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, বিয়ে, প্রেম, বন্ধুত্ব।
advertisement
8/11
গানের মাধ্যমে উদ্বেগজনিত আবেগ দূর হয়। এর মাধ্যমে রাগ ও দুঃখের মতো নেতিবাচক আবেগগুলো দূর করা যায়। যখন কেউ দুঃখের গান শুনে কাঁদেন, তখন হতাশা ও নেতিবাচক অনুভূতিগুলো মুছে যায়।
গানের মাধ্যমে উদ্বেগজনিত আবেগ দূর হয়। এর মাধ্যমে রাগ ও দুঃখের মতো নেতিবাচক আবেগগুলো দূর করা যায়। যখন কেউ দুঃখের গান শুনে কাঁদেন, তখন হতাশা ও নেতিবাচক অনুভূতিগুলো মুছে যায়।
advertisement
9/11
গানের কথা ও সুর সবাইকেই প্রভাবিত করে। বিশেষ করে দুঃখের গান শোনার মাধ্যমে মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। স্যাড মিউজিক শ্রোতাকে কষ্টদায়ক পরিস্থিতি (বিচ্ছেদ, মৃত্যু ইত্যাদি) থেকে দূরে সরে যেতে ও এর পরিবর্তে গানের দিকে মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে।
গানের কথা ও সুর সবাইকেই প্রভাবিত করে। বিশেষ করে দুঃখের গান শোনার মাধ্যমে মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। স্যাড মিউজিক শ্রোতাকে কষ্টদায়ক পরিস্থিতি (বিচ্ছেদ, মৃত্যু ইত্যাদি) থেকে দূরে সরে যেতে ও এর পরিবর্তে গানের দিকে মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে।
advertisement
10/11
কেউ যখন প্রচণ্ড মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে থাকে বা একাকীত্ব অনুভব করে তখন গান দারুণ সঙ্গ দেয়। দুঃখের গানকে কাল্পনিক বন্ধু হিসেবে কষ্টের সময় অনুভব করা যেতে পারে। গান শোনার মাধ্যমে আবেগ, মেজাজ, স্মৃতি ও মনোযোগ প্রভাবিত হয় বলে প্রমাণিত। এ কারণে মানসিক প্রশান্তি পেতে মিউজিক থেরাপি বেশ কার্যকরী।
কেউ যখন প্রচণ্ড মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে থাকে বা একাকীত্ব অনুভব করে তখন গান দারুণ সঙ্গ দেয়। দুঃখের গানকে কাল্পনিক বন্ধু হিসেবে কষ্টের সময় অনুভব করা যেতে পারে। গান শোনার মাধ্যমে আবেগ, মেজাজ, স্মৃতি ও মনোযোগ প্রভাবিত হয় বলে প্রমাণিত। এ কারণে মানসিক প্রশান্তি পেতে মিউজিক থেরাপি বেশ কার্যকরী।
advertisement
11/11
গান আবার ওষুধের তুলনায় কম ব্যয়বহুল, শরীরের জন্য ভাল ও এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
গান আবার ওষুধের তুলনায় কম ব্যয়বহুল, শরীরের জন্য ভাল ও এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
advertisement
advertisement