ফ্রিজের ঠিক কোন জায়গায় ডিম, দুধ রাখতে হয় ? সবাই করছে ভুল! জানেন না ৯০ শতাংশ মানুষ

Last Updated:
Fridge Tips: রেফ্রিজারেটরের দরজায় কিছু খাবার রাখা উচিত নয়, কারণ তাপমাত্রা ওঠানামার কারণে সেগুলো দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়।
1/10
বহু মানুষ এটাই মনে করেন যে, রেফ্রিজারেটরের ডোর বা রেফ্রিজারেটরের দরজায় প্রয়োজনীয় সামগ্রী মজুত রাখা যায়। কিন্তু অনেকেই এটা জানেন না যে, এটি পচনশীল জিনিসের জন্য একেবারেই আদর্শ স্থান নয়। আসলে বারবার ফ্রিজের দরজা খোলা আর বন্ধ করা হলে তাপমাত্রার তারতম্য ঘটে। ফলে জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এমনকী ব্যাকটেরিয়াও জন্ম নিতে পারে। তাই আজকের প্রতিবেদনে আলোচনা করে নেওয়া যাক যে, কোন কোন জিনিস রেফ্রিজারেটরের দরজায় রাখা যাবে না। রেফ্রিজারেটরের ডোরে ভুলেও রাখা চলবে না এই সমস্ত খাবার:
বহু মানুষ এটাই মনে করেন যে, রেফ্রিজারেটরের ডোর বা রেফ্রিজারেটরের দরজায় প্রয়োজনীয় সামগ্রী মজুত রাখা যায়। কিন্তু অনেকেই এটা জানেন না যে, এটি পচনশীল জিনিসের জন্য একেবারেই আদর্শ স্থান নয়। আসলে বারবার ফ্রিজের দরজা খোলা আর বন্ধ করা হলে তাপমাত্রার তারতম্য ঘটে। ফলে জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এমনকী ব্যাকটেরিয়াও জন্ম নিতে পারে। তাই আজকের প্রতিবেদনে আলোচনা করে নেওয়া যাক যে, কোন কোন জিনিস রেফ্রিজারেটরের দরজায় রাখা যাবে না। রেফ্রিজারেটরের ডোরে ভুলেও রাখা চলবে না এই সমস্ত খাবার:
advertisement
2/10
কাঁচের পাত্র: আচারের বোতল, ওয়াইনের বোতল এবং অন্যান্য কাঁচের সামগ্রী ফ্রিজের ডোরে রাখলে ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এমনকী বারবার খোলা-বন্ধ করার ফলে তা ছড়িয়েছিটিয়ে যেতে পারে। তাই নিরাপদে ভিতরের দিকের তাকেই রাখা শ্রেয়।
কাঁচের পাত্র: আচারের বোতল, ওয়াইনের বোতল এবং অন্যান্য কাঁচের সামগ্রী ফ্রিজের ডোরে রাখলে ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এমনকী বারবার খোলা-বন্ধ করার ফলে তা ছড়িয়েছিটিয়ে যেতে পারে। তাই নিরাপদে ভিতরের দিকের তাকেই রাখা শ্রেয়।
advertisement
3/10
অবশিষ্ট খাবার: রান্না করা খাবারের অবশিষ্টাংশ এয়ারটাইট পাত্রে রেখে তা ফ্রিজের ভিতরের দিকের তাকে রাখতে হবে। এই ধরনের সামগ্রী সংরক্ষণের জন্য আদর্শ তাপমাত্রা হল ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট অথবা তার কম তাপমাত্রা। আসলে ফ্রিজের দরজার তাপমাত্রা বারবার ওঠা-নামা করে। ফলে খাবার আর নিরাপদ থাকে না।
অবশিষ্ট খাবার: রান্না করা খাবারের অবশিষ্টাংশ এয়ারটাইট পাত্রে রেখে তা ফ্রিজের ভিতরের দিকের তাকে রাখতে হবে। এই ধরনের সামগ্রী সংরক্ষণের জন্য আদর্শ তাপমাত্রা হল ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট অথবা তার কম তাপমাত্রা। আসলে ফ্রিজের দরজার তাপমাত্রা বারবার ওঠা-নামা করে। ফলে খাবার আর নিরাপদ থাকে না।
advertisement
4/10
মাখন অথবা দুগ্ধজাত খাবার: মাখন, ক্রিম চিজ, ইয়োগার্ট এবং এই ধরনের সামগ্রী সব সময় ফ্রিজের সবথেকে ঠান্ডা অংশেই মজুত করা উচিত। বিশেষ করে পিছনের দিকেই তা রাখতে হবে। ফ্রিজের ডোরে এই সমস্ত সামগ্রী রাখা হলে এর টেক্সচার, আয়ু এবং স্বাদ কমে যায়
মাখন অথবা দুগ্ধজাত খাবার: মাখন, ক্রিম চিজ, ইয়োগার্ট এবং এই ধরনের সামগ্রী সব সময় ফ্রিজের সবথেকে ঠান্ডা অংশেই মজুত করা উচিত। বিশেষ করে পিছনের দিকেই তা রাখতে হবে। ফ্রিজের ডোরে এই সমস্ত সামগ্রী রাখা হলে এর টেক্সচার, আয়ু এবং স্বাদ কমে যায়
advertisement
5/10
কাঁচা মাংস এবং পোলট্রি-জাত সামগ্রী: কাঁচা মাংস এবং পোলট্রি-জাত সামগ্রী কখনওই ফ্রিজের ডোরে রাখা উচিত নয়। কারণ এতে সংক্রমণ বা বিষক্রিয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। এগুলি সংরক্ষণ করার জন্য মিট ড্রয়ার ব্যবহার করা উচিত। আর নিচের দিকের তাকে জ্যুস রাখা উচিত। সেই সঙ্গে ধারাবাহিক তাপমাত্রা বজায় রাখতে হবে।
কাঁচা মাংস এবং পোলট্রি-জাত সামগ্রী: কাঁচা মাংস এবং পোলট্রি-জাত সামগ্রী কখনওই ফ্রিজের ডোরে রাখা উচিত নয়। কারণ এতে সংক্রমণ বা বিষক্রিয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। এগুলি সংরক্ষণ করার জন্য মিট ড্রয়ার ব্যবহার করা উচিত। আর নিচের দিকের তাকে জ্যুস রাখা উচিত। সেই সঙ্গে ধারাবাহিক তাপমাত্রা বজায় রাখতে হবে।
advertisement
6/10
ডিম: ডিম খুবই কোমল সামগ্রী। আর তাপমাত্রার ওঠা-নামার ফলে তা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই মেন কম্পার্টমেন্টের স্টেবল তাকে রাখতে হবে। এতে ডিম ভেঙে যাওয়ার এবং ব্যাকটেরিয়ার উৎপত্তির আশঙ্কা অনেকাংশে কমে।
ডিম: ডিম খুবই কোমল সামগ্রী। আর তাপমাত্রার ওঠা-নামার ফলে তা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই মেন কম্পার্টমেন্টের স্টেবল তাকে রাখতে হবে। এতে ডিম ভেঙে যাওয়ার এবং ব্যাকটেরিয়ার উৎপত্তির আশঙ্কা অনেকাংশে কমে।
advertisement
7/10
দুধ: দুধ সব সময় ফ্রিজের ভিতরের দিকের তাকে রাখা উচিত। আসলে ফ্রিজের পিছনের দিকের অংশ সবথেকে বেশি ঠান্ডা হয়।
দুধ: দুধ সব সময় ফ্রিজের ভিতরের দিকের তাকে রাখা উচিত। আসলে ফ্রিজের পিছনের দিকের অংশ সবথেকে বেশি ঠান্ডা হয়।
advertisement
8/10
ফল এবং শাকসবজি: ফল এবং শাকসবজি মজুত করার জন্য ক্রিস্পার ড্রয়ারটিই সেরা। কারণ এই ড্রয়ারটি আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করার জন্যই তৈরি করা হয়েছে। ডোর স্টোরেজের কারণে ফল আর শাকসবজি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে এর স্বাদও নষ্ট হতে পারে।
ফল এবং শাকসবজি: ফল এবং শাকসবজি মজুত করার জন্য ক্রিস্পার ড্রয়ারটিই সেরা। কারণ এই ড্রয়ারটি আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করার জন্যই তৈরি করা হয়েছে। ডোর স্টোরেজের কারণে ফল আর শাকসবজি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে এর স্বাদও নষ্ট হতে পারে।
advertisement
9/10
ডেলি মিট বা কোল্ড কাটস: ফ্রিজের দরজার তাপমাত্রার ওঠানামার জেরে ডেলি মিটের গুণমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এই ধরনের মাংস সংরক্ষণ করার জন্য প্রধান কম্পার্টমেন্ট অথবা মিট ড্রয়ার ব্যবহার করতে হবে। তাতে এই মাংস নিরাপদ থাকবে।
ডেলি মিট বা কোল্ড কাটস: ফ্রিজের দরজার তাপমাত্রার ওঠানামার জেরে ডেলি মিটের গুণমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এই ধরনের মাংস সংরক্ষণ করার জন্য প্রধান কম্পার্টমেন্ট অথবা মিট ড্রয়ার ব্যবহার করতে হবে। তাতে এই মাংস নিরাপদ থাকবে।
advertisement
10/10
চিজ: চিজও ডোর স্টোরেজে রাখা চলবে না। কারণ চিজ সংরক্ষণের জন্য বহু রেফ্রিজারেটরেই আজকাল নির্দিষ্ট ড্রয়ার অথবা বিন দেওয়া হয়। এগুলি স্থিতিশীল তাপমাত্রা বজায় রাখে। আর নষ্ট হওয়ার হাত থেকেও বাঁচায়।
চিজ: চিজও ডোর স্টোরেজে রাখা চলবে না। কারণ চিজ সংরক্ষণের জন্য বহু রেফ্রিজারেটরেই আজকাল নির্দিষ্ট ড্রয়ার অথবা বিন দেওয়া হয়। এগুলি স্থিতিশীল তাপমাত্রা বজায় রাখে। আর নষ্ট হওয়ার হাত থেকেও বাঁচায়।
advertisement
advertisement
advertisement