RathYatra 2025: ওজন ৬০ টন! ১৪ চাকার লোহার রথের রশিতে পড়বে টান! প্রাচীন ফরাসডাঙার আড়াই শতকের রথযাত্রার ইতিহাস মন ছুঁয়ে যাবে

Last Updated:
RathYatra 2025:প্রাচীনত্বের দিক দিয়ে শ্রীরামপুরের মাহেশের রথ ও গুপ্তিপাড়ার রথ এগিয়ে থাকলেও চন্দননগরের রথের নির্মাণ শৈলীতে এমন অভিনবত্ব আছে যাহা হুগলী জেলা সম্ভবত পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য জেলার রথ থেকে চন্দননগরের রথকে পৃথক করেছে কারণ এই রথটি সম্পূর্ণ লৌহ দ্বারা নির্মিত।
1/5
চন্দননগরের রথ প্রতিষ্ঠার ইতিহাস যথেষ্ট মনোগ্রাহী ও উৎসাহ ব্যঞ্জক। আনুমানিক ১৭৭৬ খ্রী: চন্দননগরের সুপ্রাচীন রথ প্রতিষ্ঠা করেন মহাত্মা যাদবেন্দু ঘোষ মহাশয়। আনুমানিক ইং ১৭৭৬ খ্রী: (বাং ১৭৮৩ সাল) মহাত্মা যাদবেন্দু ঘোষ মহাশয় নিজের বাড়ি সংলগ্ন বাগানের সুপ্রাচীন নিম গাছের কাঠ দিয়ে একটি অতি মনোরম কারুকার্যমন্ডিত রথ নির্মাণ করেন
চন্দননগরের রথ প্রতিষ্ঠার ইতিহাস যথেষ্ট মনোগ্রাহী ও উৎসাহ ব্যঞ্জক। আনুমানিক ১৭৭৬ খ্রী: চন্দননগরের সুপ্রাচীন রথ প্রতিষ্ঠা করেন মহাত্মা যাদবেন্দু ঘোষ মহাশয়। আনুমানিক ইং ১৭৭৬ খ্রী: (বাং ১৭৮৩ সাল) মহাত্মা যাদবেন্দু ঘোষ মহাশয় নিজের বাড়ি সংলগ্ন বাগানের সুপ্রাচীন নিম গাছের কাঠ দিয়ে একটি অতি মনোরম কারুকার্যমন্ডিত রথ নির্মাণ করেন
advertisement
2/5
প্রাচীনত্বের দিক দিয়ে শ্রীরামপুরের মাহেশের রথ ও গুপ্তিপাড়ার রথ এগিয়ে থাকলেও চন্দননগরের রথের নির্মাণ শৈলীতে এমন অভিনবত্ব আছে যাহা হুগলী জেলা সম্ভবত পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য জেলার রথ থেকে চন্দননগরের রথকে পৃথক করেছে কারণ এই রথটি সম্পূর্ণ লৌহ দ্বারা নির্মিত।
প্রাচীনত্বের দিক দিয়ে শ্রীরামপুরের মাহেশের রথ ও গুপ্তিপাড়ার রথ এগিয়ে থাকলেও চন্দননগরের রথের নির্মাণ শৈলীতে এমন অভিনবত্ব আছে যাহা হুগলী জেলা সম্ভবত পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য জেলার রথ থেকে চন্দননগরের রথকে পৃথক করেছে কারণ এই রথটি সম্পূর্ণ লৌহ দ্বারা নির্মিত।
advertisement
3/5
পূর্বের কাঠের রথটি জীর্ণ হয়ে পড়লে ইং ১৯৬২ সালে (বাং ১৩৬৯) চন্দননগর লক্ষীগঞ্জ রথ পরিচালন সমিতি ও গোন্দলপাড়া জুট মিলের প্রচেষ্টায় এবং আপামর জনসাধারণের অর্থানুকূল্যে এবং মেসার্স ব্রেথওয়েট এন্ড কোং লিমিটেডের আন্তরিক সহযোগিতায় পূর্বের কাঠ দ্বারা নির্মিত রথের অনুরূপ এই লৌহ রথ নির্মিত হয় যার ওজন আনুমানিক ৬০ টন। নটি পিতলের চুরা বিশিষ্ট এই রথের উচ্চতা ৪০ ফুট। দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ২২ ফুট। চতুর্থ তল বিশিষ্ট রতের মোট 14 টি চাকা আছে, প্রত্যেকটির ওজন এক টন করে।
পূর্বের কাঠের রথটি জীর্ণ হয়ে পড়লে ইং ১৯৬২ সালে (বাং ১৩৬৯) চন্দননগর লক্ষীগঞ্জ রথ পরিচালন সমিতি ও গোন্দলপাড়া জুট মিলের প্রচেষ্টায় এবং আপামর জনসাধারণের অর্থানুকূল্যে এবং মেসার্স ব্রেথওয়েট এন্ড কোং লিমিটেডের আন্তরিক সহযোগিতায় পূর্বের কাঠ দ্বারা নির্মিত রথের অনুরূপ এই লৌহ রথ নির্মিত হয় যার ওজন আনুমানিক ৬০ টন। নটি পিতলের চুরা বিশিষ্ট এই রথের উচ্চতা ৪০ ফুট। দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ২২ ফুট। চতুর্থ তল বিশিষ্ট রতের মোট 14 টি চাকা আছে, প্রত্যেকটির ওজন এক টন করে।
advertisement
4/5
রথের একতলায় চারটি গুনে চারটি নারী মূর্তি আছে। রথের দ্বিতীয় তলায় দুটি তেজী সাদা ঘোড়া, প্রভুর রথ টানছে সঙ্গে সারতি অক্রর । রথের তৃতীয় তলায় দারপাল রয়েছেন চারজন
রথের একতলায় চারটি গুনে চারটি নারী মূর্তি আছে। রথের দ্বিতীয় তলায় দুটি তেজী সাদা ঘোড়া, প্রভুর রথ টানছে সঙ্গে সারতি অক্রর । রথের তৃতীয় তলায় দারপাল রয়েছেন চারজন
advertisement
5/5
পূর্বে ইন্দ্র, পশ্চিমে বরুণ, তোরে কুবের, দক্ষিণে যমরাজ। রথের শেষ অর্থাৎ চার তলায় মধ্যস্থলে থাকেন মহাপ্রভু শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেব, দক্ষিণে ভগিনী সুভদ্রা, বামে বলরাম। চন্দননগরের রথের ঐতিহ্য সাধারণ মানুষের উদ্দীপনায় ও অংশগ্রহণে আজও অমলিন হয়ে আছে।
পূর্বে ইন্দ্র, পশ্চিমে বরুণ, তোরে কুবের, দক্ষিণে যমরাজ। রথের শেষ অর্থাৎ চার তলায় মধ্যস্থলে থাকেন মহাপ্রভু শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেব, দক্ষিণে ভগিনী সুভদ্রা, বামে বলরাম।  চন্দননগরের রথের ঐতিহ্য সাধারণ মানুষের উদ্দীপনায় ও অংশগ্রহণে আজও অমলিন হয়ে আছে।
advertisement
advertisement
advertisement