Weekend Destination: নীলপাহাড়ের মাঝে বয়ে চলে খরস্রোতা তিস্তা! ছোট্ট ছুটিতে কম খরচেই কুয়াশামাখা পাকদন্ডী বেয়ে পৌঁছে যান মেঘপিয়নের দেশে

Last Updated:
Weekend Destination: এখানে তিস্তাকে পাহারা দেয় নীল পাহাড়। বহু নিচে ঘুমিয়ে রয়েছে তিস্তা, চারপাশে নীল পাহাড়ের ঢেউ। পাহাড়ের ধাপে ধাপে চাষ হচ্ছে কপি, আলু, ধান, গাজর, মুলো—আরও কত কী! ঘরে ঘরে ফুটে থাকে অর্কিডের রঙিন বাহার।
1/5
মেঘেদের দেশে ঘর বাঁধতে চাইলে একবার ঘুরে আসতেই হবে এখান থেকে।। শান্তির রূপ আর ইতিহাসের মেলবন্ধন রয়েছে এখানে। এখানে এসে শরীর-মন ভরে যাবে শান্তির ধারায়। খালিং হোমস্টে যেন সেই মেঘের বাড়ি—এর ব্যালকনিতে বসলে মনে হবে, কাঞ্চনজঙ্ঘা শুধু আপনার দিকে তাকিয়ে আছে। এই সৌন্দর্যের ভাগ কাউকে দিতে ইচ্ছে করবে না।
মেঘেদের দেশে ঘর বাঁধতে চাইলে একবার ঘুরে আসতেই হবে এখান থেকে।। শান্তির রূপ আর ইতিহাসের মেলবন্ধন রয়েছে এখানে। এখানে এসে শরীর-মন ভরে যাবে শান্তির ধারায়। খালিং হোমস্টে যেন সেই মেঘের বাড়ি—এর ব্যালকনিতে বসলে মনে হবে, কাঞ্চনজঙ্ঘা শুধু আপনার দিকে তাকিয়ে আছে। এই সৌন্দর্যের ভাগ কাউকে দিতে ইচ্ছে করবে না।
advertisement
2/5
এখানে তিস্তাকে পাহারা দেয় নীল পাহাড়। বহু নিচে ঘুমিয়ে রয়েছে তিস্তা, চারপাশে নীল পাহাড়ের ঢেউ। পাহাড়ের ধাপে ধাপে চাষ হচ্ছে কপি, আলু, ধান, গাজর, মুলো—আরও কত কী! ঘরে ঘরে ফুটে থাকে অর্কিডের রঙিন বাহার। দিনের বেলায় রামধুরা দেখাবে রঙের খেলা, আর রাতে চোখে পড়বে পেডং, দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ের আলোর মেলা।
এখানে তিস্তাকে পাহারা দেয় নীল পাহাড়। বহু নিচে ঘুমিয়ে রয়েছে তিস্তা, চারপাশে নীল পাহাড়ের ঢেউ। পাহাড়ের ধাপে ধাপে চাষ হচ্ছে কপি, আলু, ধান, গাজর, মুলো—আরও কত কী! ঘরে ঘরে ফুটে থাকে অর্কিডের রঙিন বাহার। দিনের বেলায় রামধুরা দেখাবে রঙের খেলা, আর রাতে চোখে পড়বে পেডং, দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ের আলোর মেলা।
advertisement
3/5
রামধুরার কাছেই রয়েছে সূর্য ডোবার দেশ জলসা বাংলো। ১৯২০ সালে তৈরি এই ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা। দার্জিলিং ৭০ কিমি, কালিম্পং ২৫ কিমি, গ্যাংটক ৫৫ কিমি দূরে। কাছেই ইচ্ছেগাঁও, সেলারিগাঁও, পেডং—সব মিলিয়ে এক অসাধারণ ভ্রমণপথ। কুয়াশার চাদরে মোড়ানো তিস্তার ছবি মন জুড়িয়ে দেবে।
রামধুরার কাছেই রয়েছে সূর্য ডোবার দেশ জলসা বাংলো। ১৯২০ সালে তৈরি এই ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা। দার্জিলিং ৭০ কিমি, কালিম্পং ২৫ কিমি, গ্যাংটক ৫৫ কিমি দূরে। কাছেই ইচ্ছেগাঁও, সেলারিগাঁও, পেডং—সব মিলিয়ে এক অসাধারণ ভ্রমণপথ। কুয়াশার চাদরে মোড়ানো তিস্তার ছবি মন জুড়িয়ে দেবে।
advertisement
4/5
প্রায় ৫ হাজার ফুট উচ্চতায় দাঁড়িয়ে আছে জলসা বাংলো। গাড়ি ভিতরে ঢোকার অনুমতি লাগে, আর গেট থেকে প্রায় ৫০০ মিটার হাঁটতে হয়। পথে একদিকে গভীর খাদ, অন্যদিকে প্রাচীন সিঙ্কোনা গাছের মেলা। বাংলোর উঠোন থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে আরও নিবিড়ভাবে দেখা যায়।
প্রায় ৫ হাজার ফুট উচ্চতায় দাঁড়িয়ে আছে জলসা বাংলো। গাড়ি ভিতরে ঢোকার অনুমতি লাগে, আর গেট থেকে প্রায় ৫০০ মিটার হাঁটতে হয়। পথে একদিকে গভীর খাদ, অন্যদিকে প্রাচীন সিঙ্কোনা গাছের মেলা। বাংলোর উঠোন থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে আরও নিবিড়ভাবে দেখা যায়।
advertisement
5/5
কিভাবে পৌছবেন এই গন্তব্যে? রামধুরায় পৌঁছনোর পথ,নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে মাত্র ৮৬ কিমি আর কালিম্পং থেকে ১৪ কিমি দূরে রামধুরা। কাছেই সিলারি গাঁও, ইচ্ছে গাঁও, জলসা বাংলো। পূর্ব সিকিমের গা ঘেঁষে থাকা এই আকাশি গ্রাম পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য এককথায় অসামান্য। তাই দেরি না করে বেরিয়ে পড়ুন মেঘের বাড়ির ঠিকানায়।
কিভাবে পৌছবেন এই গন্তব্যে? রামধুরায় পৌঁছনোর পথ,নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে মাত্র ৮৬ কিমি আর কালিম্পং থেকে ১৪ কিমি দূরে রামধুরা। কাছেই সিলারি গাঁও, ইচ্ছে গাঁও, জলসা বাংলো। পূর্ব সিকিমের গা ঘেঁষে থাকা এই আকাশি গ্রাম পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য এককথায় অসামান্য। তাই দেরি না করে বেরিয়ে পড়ুন মেঘের বাড়ির ঠিকানায়।
advertisement
advertisement
advertisement