Purulia News: চিনি নয়, এই চা স্পেশাল অন্য এক গুণে! শীতও হবে উষ্ণ, যদি দেন এক চুমুক! কোথায় পাবেন জানেন?

Last Updated:
অল্প পরিসরে শুরু হওয়া এই উদ্যোগ আজ রঘুনাথপুর শহরের শীতকালীন অন্যতম আকর্ষণে পরিণত হয়েছে। 
1/6
পুরুলিয়া জেলার রঘুনাথপুর শহরে শীতের আমেজে নতুন মাত্রা যোগ করেছে খেজুর গুড়ের চা। শীতের আমেজে এই বিশেষ চা এখন এলাকাবাসীর পাশাপাশি পথচলতি মানুষেরও অন্যতম প্রিয় পানীয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে পুরুলিয়া–বরাকড় রোডে রঘুনাথপুর ব্লক কার্যালয়ের সামনে অবস্থিত একটি ছোট্ট চায়ের দোকান ঘিরে তৈরি হয়েছে আলাদা আকর্ষণ। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
পুরুলিয়া জেলার রঘুনাথপুর শহরে শীতের আমেজে নতুন মাত্রা যোগ করেছে খেজুর গুড়ের চা। শীতের আমেজে এই বিশেষ চা এখন এলাকাবাসীর পাশাপাশি পথচলতি মানুষেরও অন্যতম প্রিয় পানীয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে পুরুলিয়া–বরাকড় রোডে রঘুনাথপুর ব্লক কার্যালয়ের সামনে অবস্থিত একটি ছোট্ট চায়ের দোকান ঘিরে তৈরি হয়েছে আলাদা আকর্ষণ। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
2/6
রঘুনাথপুরের বাসিন্দা রুদ্র গরাই ও তাঁর স্ত্রী যৌথভাবে পরিচালনা করছেন এই দোকানটি, যার নাম “রুদ্র টিফিন সেন্টার”। দুর্গাপুজোর সময় থেকেই যাত্রা শুরু করা এই ছোট উদ্যোগটি অল্প সময়ের মধ্যেই জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। তাঁদের হাতে তৈরি খেজুর গুড়ের চায়ের স্বাদ এতটাই আলাদা ও মনমুগ্ধকর যে প্রতিদিনই ভিড় জমাচ্ছেন ক্রেতারা। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
রঘুনাথপুরের বাসিন্দা রুদ্র গরাই ও তাঁর স্ত্রী যৌথভাবে পরিচালনা করছেন এই দোকানটি, যার নাম “রুদ্র টিফিন সেন্টার”। দুর্গাপুজোর সময় থেকেই যাত্রা শুরু করা এই ছোট উদ্যোগটি অল্প সময়ের মধ্যেই জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। তাঁদের হাতে তৈরি খেজুর গুড়ের চায়ের স্বাদ এতটাই আলাদা ও মনমুগ্ধকর যে প্রতিদিনই ভিড় জমাচ্ছেন ক্রেতারা। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
3/6
শুধু রঘুনাথপুর শহরের বাসিন্দারাই নন, পুরুলিয়া–বরাকড় রোডে যাতায়াতকারী অসংখ্য পথচলতি মানুষও নিয়মিত থামছেন এক কাপ গরম খেজুর গুড়ের চায়ের স্বাদ নিতে। শীতের সকালে কিংবা সন্ধ্যার ঠান্ডায় এই চা যেন এনে দিচ্ছে বাড়তি প্রশান্তি ও আনন্দ। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
শুধু রঘুনাথপুর শহরের বাসিন্দারাই নন, পুরুলিয়া–বরাকড় রোডে যাতায়াতকারী অসংখ্য পথচলতি মানুষও নিয়মিত থামছেন এক কাপ গরম খেজুর গুড়ের চায়ের স্বাদ নিতে। শীতের সকালে কিংবা সন্ধ্যার ঠান্ডায় এই চা যেন এনে দিচ্ছে বাড়তি প্রশান্তি ও আনন্দ। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
4/6
দোকানের কর্ণধার রুদ্র গরাই বলেন, “খুব ছোট্ট ভাবনা নিয়েই এই দোকানটি শুরু করেছিলাম। চেষ্টা করেছি সবকিছুর মধ্যে নতুনত্ব আনার। তারই একটা উদাহরণ খেজুর গুড়ের চা। পানীয় জল, দুধ, চা পাতা ও খাঁটি খেজুর গুড়, এই উপকরণগুলির সঠিক মিশ্রণেই তৈরি হয় আমাদের চা। মানুষের এত ভালোবাসা পাব, ভাবিনি।” (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
দোকানের কর্ণধার রুদ্র গরাই বলেন,“খুব ছোট্ট ভাবনা নিয়েই এই দোকানটি শুরু করেছিলাম। চেষ্টা করেছি সবকিছুর মধ্যে নতুনত্ব আনার। তারই একটা উদাহরণ খেজুর গুড়ের চা। পানীয় জল, দুধ, চা পাতা ও খাঁটি খেজুর গুড়, এই উপকরণগুলির সঠিক মিশ্রণেই তৈরি হয় আমাদের চা। মানুষের এত ভালোবাসা পাব, ভাবিনি।” (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
5/6
স্থানীয় বাসিন্দা উজ্জ্বল ব্যানার্জী ও জয় মুখার্জী জানান, “শীতের এই মরশুমে বাজার গরম করে রেখেছে এই অরণ্যস্বাদের খেজুর গুড়ের চা। এখন এটি আমাদের সকলেরই প্রিয় পানীয়।” (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
স্থানীয় বাসিন্দা উজ্জ্বল ব্যানার্জী ও জয় মুখার্জী জানান, “শীতের এই মরশুমে বাজার গরম করে রেখেছে এই অরণ্যস্বাদের খেজুর গুড়ের চা। এখন এটি আমাদের সকলেরই প্রিয় পানীয়।” (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
6/6
অল্প পরিসরে শুরু হওয়া এই উদ্যোগ আজ রঘুনাথপুর শহরের শীতকালীন অন্যতম আকর্ষণে পরিণত হয়েছে। স্বাদ ও আন্তরিকতার মেলবন্ধনেই রুদ্র টিফিন সেন্টার হয়ে উঠেছে মানুষের মুখে মুখে ফেরার এক বিশেষ ঠিকানা। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
অল্প পরিসরে শুরু হওয়া এই উদ্যোগ আজ রঘুনাথপুর শহরের শীতকালীন অন্যতম আকর্ষণে পরিণত হয়েছে। স্বাদ ও আন্তরিকতার মেলবন্ধনেই রুদ্র টিফিন সেন্টার হয়ে উঠেছে মানুষের মুখে মুখে ফেরার এক বিশেষ ঠিকানা। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
advertisement
advertisement