Purulia Tourism: পুজোয় সুন্দরবনের স্বাদ পাবেন পুরুলিয়ায়, হাতে দু'দিন সময় থাকলেই হবে, প্রকৃতি আপনাকে হতাশ করবে না গ্যারান্টি

Last Updated:
Purulia Tourism: সুন্দরবনের রোমাঞ্চ এবার মিলতে পারে পশ্চিমের জেলা পুরুলিয়ায়, শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। পুরুলিয়া জেলার কাশীপুরের রঞ্জনডি জলাধার বা যোগমায়া সরোবর এখন পরিচিত পুরুলিয়ার ‘মিনি সুন্দরবন’ নামে।
1/8
*সুন্দরবনের রোমাঞ্চ এবার মিলতে পারে পশ্চিমের জেলা পুরুলিয়ায়! শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। পুরুলিয়া জেলার কাশীপুরের রঞ্জনডি জলাধার বা যোগমায়া সরোবর এখন পরিচিত পুরুলিয়ার ‘মিনি সুন্দরবন’ নামে। প্রকৃতির কোলে গড়ে ওঠা এই মনোরম স্থানটি ধীরে ধীরে পর্যটকদের অন্যতম প্রিয় গন্তব্যে পরিণত হয়েছে।
*সুন্দরবনের রোমাঞ্চ এবার মিলতে পারে পশ্চিমের জেলা পুরুলিয়ায়! শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। পুরুলিয়া জেলার কাশীপুরের রঞ্জনডি জলাধার বা যোগমায়া সরোবর এখন পরিচিত পুরুলিয়ার ‘মিনি সুন্দরবন’ নামে। প্রকৃতির কোলে গড়ে ওঠা এই মনোরম স্থানটি ধীরে ধীরে পর্যটকদের অন্যতম প্রিয় গন্তব্যে পরিণত হয়েছে।
advertisement
2/8
*মানগ্রোভ অরণ্য নেই ঠিকই, কিন্তু বিস্তীর্ণ সোনাইজুড়ি জঙ্গল আর রঞ্জনডি ড্যামের জলরাশি মিলে তৈরি হয়েছে এক স্বপ্নময় পরিবেশ। চারদিকে সবুজের আলিঙ্গন, নির্জনতা আর পাখির কলতানে এখানে মন যেন আপনা আপনি শান্ত হয়। বিশেষ করে বর্ষার দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টির মধ্যে এই প্রকৃতি যেন আরও জ্যান্ত হয়ে ওঠে।
*মানগ্রোভ অরণ্য নেই ঠিকই, কিন্তু বিস্তীর্ণ সোনাইজুড়ি জঙ্গল আর রঞ্জনডি ড্যামের জলরাশি মিলে তৈরি হয়েছে এক স্বপ্নময় পরিবেশ। চারদিকে সবুজের আলিঙ্গন, নির্জনতা আর পাখির কলতানে এখানে মন যেন আপনা আপনি শান্ত হয়। বিশেষ করে বর্ষার দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টির মধ্যে এই প্রকৃতি যেন আরও জ্যান্ত হয়ে ওঠে।
advertisement
3/8
*গত পাঁচ বছর ধরে পুরুলিয়া জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে যোগমায়া জলাধারকে ঘিরে গড়ে তোলা হয়েছে নতুন পর্যটন কেন্দ্র। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের যৌথ চেষ্টায় এখন সেখানে গড়ে উঠেছে থাকার জন্য আকর্ষণীয় কটেজ, খাবারের রেস্টুরেন্ট, পর্যটকদের জন্য শৌচালয়, পরিবার ও বন্ধুদের নিয়ে পিকনিক করার উপযোগী স্থান।
*গত পাঁচ বছর ধরে পুরুলিয়া জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে যোগমায়া জলাধারকে ঘিরে গড়ে তোলা হয়েছে নতুন পর্যটন কেন্দ্র। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের যৌথ চেষ্টায় এখন সেখানে গড়ে উঠেছে থাকার জন্য আকর্ষণীয় কটেজ, খাবারের রেস্টুরেন্ট, পর্যটকদের জন্য শৌচালয়, পরিবার ও বন্ধুদের নিয়ে পিকনিক করার উপযোগী স্থান।
advertisement
4/8
*সম্প্রতি যোগমায়া সরোবরে নতুনভাবে নির্মিত হয়েছে একটি অত্যাধুনিক খেলার পার্ক, যা বিশেষ করে শিশুদের জন্য আকর্ষণীয় করে গড়ে তোলা হয়েছে। এখানে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খেলার উপকরণ, যেমন দোলনা, স্লাইড, সি-সো-সহ আরও অনেক কিছু।
*সম্প্রতি যোগমায়া সরোবরে নতুনভাবে নির্মিত হয়েছে একটি অত্যাধুনিক খেলার পার্ক, যা বিশেষ করে শিশুদের জন্য আকর্ষণীয় করে গড়ে তোলা হয়েছে। এখানে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খেলার উপকরণ, যেমন দোলনা, স্লাইড, সি-সো-সহ আরও অনেক কিছু।
advertisement
5/8
*পার্কটিকে আরও মনোরম ও পর্যটকদের কাছে আকৃষ্ট করে তুলতে তৈরি করা হয়েছে 'বিশ্ব বাংলা' লোগো-সহ
*পার্কটিকে আরও মনোরম ও পর্যটকদের কাছে আকৃষ্ট করে তুলতে তৈরি করা হয়েছে 'বিশ্ব বাংলা' লোগো-সহ "আই লাভ কাশীপুর" সেলফি পয়েন্ট এবং নানারকম সাজসজ্জা। এই নতুন সংযোজন পর্যটন কেন্দ্রটিকে করে তুলেছে আরও প্রাণবন্ত ও দর্শনীয়।
advertisement
6/8
*কাশীপুর বিধানসভার প্রাক্তন বিধায়ক স্বপন বেলথরিয়া জানিয়েছেন, “এই জায়গাটিকে ঘিরে আমরা দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়েছি। পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে এটি আগামী দিনে আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। পর্যটকদের সুবিধার্থে সমস্ত রকমের ব্যবস্থা করা হচ্ছে এখানে।
*কাশীপুর বিধানসভার প্রাক্তন বিধায়ক স্বপন বেলথরিয়া জানিয়েছেন, “এই জায়গাটিকে ঘিরে আমরা দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়েছি। পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে এটি আগামী দিনে আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। পর্যটকদের সুবিধার্থে সমস্ত রকমের ব্যবস্থা করা হচ্ছে এখানে।
advertisement
7/8
*যোগমায়া সরোবর বা রঞ্জনডি জলাধার পৌঁছনো একেবারেই সহজ। পুরুলিয়া সদর থেকে প্রায় ঘণ্টা দেড়েকের পথ। আদ্রা রেলশহর থেকে মাত্র ১৭ কিলোমিটারের দুরত্বে। বাস অথবা গাড়িতে সরাসরি পৌঁছনো যায় কাশীপুর। সেখান থেকে ১৫ মিনিটেই গন্তব্য। পথে কোনও অসুবিধা নেই, বরং রাস্তা বেশ মনোরম, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর।
*যোগমায়া সরোবর বা রঞ্জনডি জলাধার পৌঁছনো একেবারেই সহজ। পুরুলিয়া সদর থেকে প্রায় ঘণ্টা দেড়েকের পথ। আদ্রা রেলশহর থেকে মাত্র ১৭ কিলোমিটারের দুরত্বে। বাস অথবা গাড়িতে সরাসরি পৌঁছনো যায় কাশীপুর। সেখান থেকে ১৫ মিনিটেই গন্তব্য। পথে কোনও অসুবিধা নেই, বরং রাস্তা বেশ মনোরম, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর।
advertisement
8/8
*বর্ষায় রঞ্জনডি ড্যাম ও তার আশপাশের জঙ্গল যেন প্রাণ ফিরে পায়। জলাধারের শান্ত জলে আকাশের প্রতিচ্ছবি, দূরের পাহাড়ের রেখা আর ঘন সবুজের পটভূমিতে এই স্থান হয়ে ওঠে এক নিখুঁত 'মন ডিটক্স' স্পট। কাজের ব্যস্ততা থেকে সাময়িক বিরতি নিয়ে যারা প্রকৃতির কোলে একটু নিরিবিলিতে কাটাতে চান, তাদের জন্য একেবারে আদর্শ এই যোগমায়া সরোবর।
*বর্ষায় রঞ্জনডি ড্যাম ও তার আশপাশের জঙ্গল যেন প্রাণ ফিরে পায়। জলাধারের শান্ত জলে আকাশের প্রতিচ্ছবি, দূরের পাহাড়ের রেখা আর ঘন সবুজের পটভূমিতে এই স্থান হয়ে ওঠে এক নিখুঁত 'মন ডিটক্স' স্পট। কাজের ব্যস্ততা থেকে সাময়িক বিরতি নিয়ে যারা প্রকৃতির কোলে একটু নিরিবিলিতে কাটাতে চান, তাদের জন্য একেবারে আদর্শ এই যোগমায়া সরোবর।
advertisement
advertisement
advertisement